রংপুর প্রতিনিধি
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে সংসদ ভেঙে দেওয়ার কর্মসূচি রয়েছে। তারা সংসদ ভেঙে সাংবিধানিক সংকট তৈরি করতে চায়, সেই সুযোগ নেই। ২০১৩ ও ’১৪ সালে বিএনপির যে সমর্থন ছিল, তা এখন আর নেই। বিএনপি এখন পা ভাঙা দল। তারা শান্তি, উন্নয়ন আর সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চায়। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করব।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর শিল্পকলা একাডেমি হলরুমে রংপুর বিভাগীয় সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে দিনাজপুরের এক জনসভায় বিএনপির মহাসচিব ফখরুল সাহেব ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা আর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দেবেন না। তাঁরা এখন অশান্তির কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা আবারও জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করতে চায়। দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের হুমকি দিতে চায়। তাদের হুমকি ইতিপূর্বে সাগরে মারা গেছে, তাদের হুমকি গরুর হাটে মারা গেছে। তাদের বলতে চাই, আওয়ামী লীগের কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করলে, আমরা আর বসে থাকব না, দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছি। এই আওয়ামী লীগ এখন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ। তাই সাবধান।’
২ আগস্ট রংপুরে প্রধানমন্ত্রী সমাবেশের কথা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সেই সমাবেশের নাম সমাবেশ হলেও এই সমাবেশ হবে মহাসমাবেশ, জনসমুদ্রের সমাবেশ। কেননা, রংপুর হলো সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মস্থান। তাই সমাবেশকে জনসমুদ্রে রূপান্তর করতে হবে। এ জন্য পাড়া-মহল্লায় প্রধানমন্ত্রীর আসার খবরটি প্রচার করতে হবে। বর্ণাঢ্যভাবে প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। সেই সঙ্গে রংপুর বিভাগের উন্নয়ন নিয়ে প্রচার করতে হবে। সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করতে হবে।’
সম্প্রচারমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আগামী দ্বাদশ নির্বাচনের প্রার্থীদের জনমত জরিপের কাজ চলছে। এই সমাবেশ হচ্ছে জনপ্রতিনিধি ও প্রত্যাশীদের জনমতের পরীক্ষা। সেই সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান পদের প্রত্যাশীদেরও জনমত জরিপের পরীক্ষা হচ্ছে এই সমাবেশ। তাই সবাইকে নিজ উদ্যোগে কাজ করতে হবে সমাবেশ সফল করতে।’
আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ সংসদ সদস্য এইচ এন আশিকুর রহমানের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। প্রধান বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগে দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া ও অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি, সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহীম, হুইপ মাহাবুব আরা বেগম গিনি, বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডিউক চৌধুরীসহ রংপুর বিভাগের সংসদ সদস্যরা।
বর্ধিত সভায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ইদ্রিস আলী, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এ কে এম ছায়াদত হোসেন বকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল, জয়নাল হোসেন, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, সাবেক সভাপতি সাফিউর রহমান সফি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজুসহ রংপুর বিভাগের আট জেলা, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল রংপুর জিলা স্কুল মাঠ পরিদর্শন করে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
বিপ্লব বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘২ আগস্ট রংপুর বিভাগের জনসভা হবে সর্ববৃহৎ জনসভা। সেই জনসভা থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী সভা শুরু হবে। সেই জনসভাকে সমৃদ্ধ আর বিপুল জনগণের উপস্থিতি নিশ্চিতে রংপুর বিভাগের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উন্মুখ হয়ে আছেন।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত প্রধানমন্ত্রীর এপিএস-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডিউক চৌধুরী প্রমুখ।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে সংসদ ভেঙে দেওয়ার কর্মসূচি রয়েছে। তারা সংসদ ভেঙে সাংবিধানিক সংকট তৈরি করতে চায়, সেই সুযোগ নেই। ২০১৩ ও ’১৪ সালে বিএনপির যে সমর্থন ছিল, তা এখন আর নেই। বিএনপি এখন পা ভাঙা দল। তারা শান্তি, উন্নয়ন আর সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চায়। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করব।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর শিল্পকলা একাডেমি হলরুমে রংপুর বিভাগীয় সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে দিনাজপুরের এক জনসভায় বিএনপির মহাসচিব ফখরুল সাহেব ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা আর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দেবেন না। তাঁরা এখন অশান্তির কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা আবারও জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করতে চায়। দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের হুমকি দিতে চায়। তাদের হুমকি ইতিপূর্বে সাগরে মারা গেছে, তাদের হুমকি গরুর হাটে মারা গেছে। তাদের বলতে চাই, আওয়ামী লীগের কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করলে, আমরা আর বসে থাকব না, দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছি। এই আওয়ামী লীগ এখন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ। তাই সাবধান।’
২ আগস্ট রংপুরে প্রধানমন্ত্রী সমাবেশের কথা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সেই সমাবেশের নাম সমাবেশ হলেও এই সমাবেশ হবে মহাসমাবেশ, জনসমুদ্রের সমাবেশ। কেননা, রংপুর হলো সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মস্থান। তাই সমাবেশকে জনসমুদ্রে রূপান্তর করতে হবে। এ জন্য পাড়া-মহল্লায় প্রধানমন্ত্রীর আসার খবরটি প্রচার করতে হবে। বর্ণাঢ্যভাবে প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। সেই সঙ্গে রংপুর বিভাগের উন্নয়ন নিয়ে প্রচার করতে হবে। সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করতে হবে।’
সম্প্রচারমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আগামী দ্বাদশ নির্বাচনের প্রার্থীদের জনমত জরিপের কাজ চলছে। এই সমাবেশ হচ্ছে জনপ্রতিনিধি ও প্রত্যাশীদের জনমতের পরীক্ষা। সেই সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান পদের প্রত্যাশীদেরও জনমত জরিপের পরীক্ষা হচ্ছে এই সমাবেশ। তাই সবাইকে নিজ উদ্যোগে কাজ করতে হবে সমাবেশ সফল করতে।’
আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ সংসদ সদস্য এইচ এন আশিকুর রহমানের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। প্রধান বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগে দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া ও অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি, সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহীম, হুইপ মাহাবুব আরা বেগম গিনি, বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডিউক চৌধুরীসহ রংপুর বিভাগের সংসদ সদস্যরা।
বর্ধিত সভায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ইদ্রিস আলী, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এ কে এম ছায়াদত হোসেন বকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল, জয়নাল হোসেন, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, সাবেক সভাপতি সাফিউর রহমান সফি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজুসহ রংপুর বিভাগের আট জেলা, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল রংপুর জিলা স্কুল মাঠ পরিদর্শন করে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
বিপ্লব বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘২ আগস্ট রংপুর বিভাগের জনসভা হবে সর্ববৃহৎ জনসভা। সেই জনসভা থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী সভা শুরু হবে। সেই জনসভাকে সমৃদ্ধ আর বিপুল জনগণের উপস্থিতি নিশ্চিতে রংপুর বিভাগের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উন্মুখ হয়ে আছেন।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত প্রধানমন্ত্রীর এপিএস-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডিউক চৌধুরী প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৭ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে