ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকার গোয়েন্দা বাহিনী ব্যবহার করে বিএনপির বিরুদ্ধে যত রকমের অপপ্রচার চালানো যায়, তা করছে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে মিডিয়ার কিছু সংগঠন এই অপপ্রচারের সঙ্গে জড়িত। আমরা এর আগেও পরিষ্কার করে বলছি, গণমাধ্যমের সব সময় নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা উচিত। যদি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন না করে, জনগণ কিন্তু সেগুলো মনে রাখে। যখন সময় আসবে, উপযুক্ত জবাব জনগণই দেয়।’
আজ সোমবার সকালে শহরের কালীবাড়িতে পৈতৃক বাসভবনে জেলা বিএনপির বর্ধিত সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার বিষয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলছি, হামলার ঘটনার সঙ্গে সরকার সরাসরি জড়িত। তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে এ ঘটনা ঘটেছে। এর দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে সরকারকে নিতে হবে।’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করতে, ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে এবং আসল আসামিদের আড়াল করতেই বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, রেলমন্ত্রীর সামনে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর আশপাশের লোকেরা এই সহিংসতা সঙ্গে জড়িত, তার মধ্যে আব্দুর রহমান নামে একজনের নাম এসেছে। কিন্তু তাদের কাউকেই গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ, মামলাও হয়নি তাদের বিরুদ্ধে। উল্টো বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, নির্বাচনের সময় এলেই সরকার বিভিন্ন ধরনের সাম্প্রদায়িক ঘটনা নিজেই ঘটিয়ে তার দোষ বিএনপির ওপর চাপায়। এটা তাদের পুরোনো অভ্যাস। তবে এবার আর সে রকম করতে দেবে না বাংলাদেশের জনগণ। এবার জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে চায়।
ফখরুল বলেন, ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ ১৭৩ দিন হরতাল পালন করেছে। সে সময় হোটেল শেরাটনের (বর্তমান হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল) সামনে একটি বাসে গানপাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়ে ১১ জন নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। কোথায় ছিলেন তখন ওবায়দুল কাদের সাহেব? তারা হত্যা করেছেন, আন্দোলন করেছেন এবং লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। ওই সময় বেগম খালেদা জিয়া রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য পার্লামেন্টে বিশেষ অধিবেশন ডেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানটি পাশ করেছেন, যেটা বাংলাদেশের রাজনীতির সংস্কৃতিতে সবচেয়ে ভালো কাজ হয়েছে, যার মাধ্যমে পরপর চারটি পার্লামেন্ট নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে’
ফখরুল আরও বলেন, ‘নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে আওয়ামী লীগের এত আপত্তি কেন? কারণ নির্দলীয় সরকারের অধীনে যদি নির্বাচন হয় তাহলে তাদের কারও জামানত থাকবে না। এমনকি ৩০টির বেশি আসনও তারা পাবে না।’
এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈমুর রহমান, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলীসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকার গোয়েন্দা বাহিনী ব্যবহার করে বিএনপির বিরুদ্ধে যত রকমের অপপ্রচার চালানো যায়, তা করছে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে মিডিয়ার কিছু সংগঠন এই অপপ্রচারের সঙ্গে জড়িত। আমরা এর আগেও পরিষ্কার করে বলছি, গণমাধ্যমের সব সময় নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা উচিত। যদি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন না করে, জনগণ কিন্তু সেগুলো মনে রাখে। যখন সময় আসবে, উপযুক্ত জবাব জনগণই দেয়।’
আজ সোমবার সকালে শহরের কালীবাড়িতে পৈতৃক বাসভবনে জেলা বিএনপির বর্ধিত সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার বিষয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলছি, হামলার ঘটনার সঙ্গে সরকার সরাসরি জড়িত। তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে এ ঘটনা ঘটেছে। এর দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে সরকারকে নিতে হবে।’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করতে, ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে এবং আসল আসামিদের আড়াল করতেই বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, রেলমন্ত্রীর সামনে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর আশপাশের লোকেরা এই সহিংসতা সঙ্গে জড়িত, তার মধ্যে আব্দুর রহমান নামে একজনের নাম এসেছে। কিন্তু তাদের কাউকেই গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ, মামলাও হয়নি তাদের বিরুদ্ধে। উল্টো বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, নির্বাচনের সময় এলেই সরকার বিভিন্ন ধরনের সাম্প্রদায়িক ঘটনা নিজেই ঘটিয়ে তার দোষ বিএনপির ওপর চাপায়। এটা তাদের পুরোনো অভ্যাস। তবে এবার আর সে রকম করতে দেবে না বাংলাদেশের জনগণ। এবার জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে চায়।
ফখরুল বলেন, ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ ১৭৩ দিন হরতাল পালন করেছে। সে সময় হোটেল শেরাটনের (বর্তমান হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল) সামনে একটি বাসে গানপাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়ে ১১ জন নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। কোথায় ছিলেন তখন ওবায়দুল কাদের সাহেব? তারা হত্যা করেছেন, আন্দোলন করেছেন এবং লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। ওই সময় বেগম খালেদা জিয়া রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য পার্লামেন্টে বিশেষ অধিবেশন ডেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানটি পাশ করেছেন, যেটা বাংলাদেশের রাজনীতির সংস্কৃতিতে সবচেয়ে ভালো কাজ হয়েছে, যার মাধ্যমে পরপর চারটি পার্লামেন্ট নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে’
ফখরুল আরও বলেন, ‘নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে আওয়ামী লীগের এত আপত্তি কেন? কারণ নির্দলীয় সরকারের অধীনে যদি নির্বাচন হয় তাহলে তাদের কারও জামানত থাকবে না। এমনকি ৩০টির বেশি আসনও তারা পাবে না।’
এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈমুর রহমান, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলীসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কারখানার ভেতরে আবর্জনায় ভরা। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে। ছিটিয়ে রাখা হয়েছে তৈরি করা বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যখন খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলছিল তখন পুলিশ নিয়ে উপস্থিত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আকবরশাহতে সন্ত্রাস দমন ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্থাপন করা পুলিশ ফাঁড়ি সন্ত্রাসীদের দখল থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অতি শিগগিরই সেখানে ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
৩৯ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে গুলির ঘটনা ঘটে।
৪০ মিনিট আগে