সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থীদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও দোয়া চেয়ে টাঙানো ব্যানার, ফেস্টুন এবং তোরণ অপসারণে নেমেছে সিলেট নির্বাচন অফিস। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট নগরীর মেন্দিবাগ নির্বাচন অফিস থেকে চারটি টিম শহরের বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান শুরু করে।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের। এ ছাড়া টিমে ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুরাদ উদ্দিন হাওলাদার, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার আগে সব ধরনের প্রচার নিষিদ্ধ। আমরা এর আগে শহরে মাইকিং করেছি। যারা মনোনয়ন নিতে এসেছেন, তাঁদের বলেছি—এসব নিজ খরচে অপসরণ করতে। আজ আমরা প্রাথমিকভাবে এই অভিযান শুরু করেছি।’
নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ আরও বলেন, ‘এখন যদি প্রার্থীরা মনে করেন তাঁরা ব্যানার, ফেস্টুন লাগাবেন আর আমরা অপসারণ করব। তাহলে ভুল করবেন। এখন আমরা অপসরণ করছি। সামনে কেউ যদি আচরণবিধি লঙ্ঘন করেন, তাহলে জেল-জরিমানা করা হবে। তারপরও যদি কেউ আইন না মানেন, তাহলে ওই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হবে।’
নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনে বিভিন্ন দল ও প্রার্থীরা সরাসরি সভা-সেমিনার করার বিষয়টিও নির্বাচন অফিস ইতিমধ্যে অবগত হয়েছে। ব্যানার, ফেস্টুন অপসরণের পাশাপাশি এ ব্যাপারেও অভিযানে নামবে সিলেট নির্বাচন অফিস। চলমান এই অভিযানে পুলিশ, আনসার, সিটি করপোরেশন সহযোগিতা করছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিত হবে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন। তবে কয়েক মাস আগে থেকেই নগরী ছেয়ে গেছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার ও ফেস্টুনে। গত এপ্রিলে নির্বাচনী এলাকা থেকে সব ধরনের প্রচারসামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তফসিল ঘোষণার পরপরই ইসি এক নির্দেশনায় নগর থেকে সব ধরনের প্রচারসামগ্রী অপসারণ করতে বলা হয়। এ আদেশ অনেকটা তোয়াক্কা না করেই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থীদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও দোয়া চেয়ে টাঙানো ব্যানার, ফেস্টুন এবং তোরণ অপসারণে নেমেছে সিলেট নির্বাচন অফিস। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট নগরীর মেন্দিবাগ নির্বাচন অফিস থেকে চারটি টিম শহরের বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান শুরু করে।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের। এ ছাড়া টিমে ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুরাদ উদ্দিন হাওলাদার, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার আগে সব ধরনের প্রচার নিষিদ্ধ। আমরা এর আগে শহরে মাইকিং করেছি। যারা মনোনয়ন নিতে এসেছেন, তাঁদের বলেছি—এসব নিজ খরচে অপসরণ করতে। আজ আমরা প্রাথমিকভাবে এই অভিযান শুরু করেছি।’
নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ আরও বলেন, ‘এখন যদি প্রার্থীরা মনে করেন তাঁরা ব্যানার, ফেস্টুন লাগাবেন আর আমরা অপসারণ করব। তাহলে ভুল করবেন। এখন আমরা অপসরণ করছি। সামনে কেউ যদি আচরণবিধি লঙ্ঘন করেন, তাহলে জেল-জরিমানা করা হবে। তারপরও যদি কেউ আইন না মানেন, তাহলে ওই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হবে।’
নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনে বিভিন্ন দল ও প্রার্থীরা সরাসরি সভা-সেমিনার করার বিষয়টিও নির্বাচন অফিস ইতিমধ্যে অবগত হয়েছে। ব্যানার, ফেস্টুন অপসরণের পাশাপাশি এ ব্যাপারেও অভিযানে নামবে সিলেট নির্বাচন অফিস। চলমান এই অভিযানে পুলিশ, আনসার, সিটি করপোরেশন সহযোগিতা করছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিত হবে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন। তবে কয়েক মাস আগে থেকেই নগরী ছেয়ে গেছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার ও ফেস্টুনে। গত এপ্রিলে নির্বাচনী এলাকা থেকে সব ধরনের প্রচারসামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তফসিল ঘোষণার পরপরই ইসি এক নির্দেশনায় নগর থেকে সব ধরনের প্রচারসামগ্রী অপসারণ করতে বলা হয়। এ আদেশ অনেকটা তোয়াক্কা না করেই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
নির্মাণকাজের দায়িত্ব পাওয়া বেসরকারি আবাসনপ্রতিষ্ঠান কম্প্রিহেনসিভ হোল্ডিংস ছয় দফা সময় বাড়িয়েও কাজ শেষ না করায় বিপাকে পড়েছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)।
৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে একটি তেলের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
৯ ঘণ্টা আগে