সিলেট প্রতিনিধি
ভারী বৃষ্টিপাতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সড়ক ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ। প্রয়োজনের তাগিদে সড়কের পানি মাড়িয়ে গন্তব্যে যাতায়াত করছে নগরীর বাসিন্দারা।
সিলেট আবহাওয়া অফিস জানায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে বৃষ্টিপাত হয়েছে ২২০ মিলিমিটার। আর ভোর ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪৭ দশমিক ২ মিলিমিটার।
নগরীর বাসিন্দারা জানান, গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১০টা থেকে নগরে শুরু হয় টানা বৃষ্টি। এই বৃষ্টি একনাগাড়ে চলে সকাল পর্যন্ত। এর পরও থেমে থেমে বৃষ্টি হয়। এতে নগরের উপশহর, তেরোরতন, যতরপুর, মেন্দিবাগ, জামতলা, তালতলা, শেখঘাট, কলাপাড়া, মদিনা মার্কেট, মজুমদার পাড়া, লালদীঘির পাড়, সোবহানীঘাট, মির্জাজাঙ্গাল, কদমতলী, কালীঘাট, শেখঘাটসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। গতকাল মধ্যরাতে এসব এলাকার বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন বাসিন্দারা।
নগরের অভিজাত এলাকা উপশহরের কয়েকটি ব্লক ও সড়কে আগে থেকেই পানি ছিল। গতকাল রোববার রাতের বৃষ্টিতে ওই এলাকার প্রায় সব বাসা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিচতলায় পানি ঢুকে গেছে।
উপশহরের ব্যবসায়ী আলামিন হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে উপশহরের সব সড়ক পানিতে ডুবন্ত ছিল। উপশহর পয়েন্টেই সকালে হাঁটুপানি ছিল। আগে থেকে উপশহরের বিভিন্ন ব্লকে পানি ছিল। আবার পয়েন্টে পানি হওয়ায় বিভিন্ন অসুবিধার মধ্যে পড়ছি। এমনিতেই পানিতে ময়লা খুব বেশি। যার কারণে হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে এবং বিভিন্ন রোগবালাইর আশঙ্কা আছে।’
এমসি কলেজের শিক্ষার্থী আরিফ আহমদ বলেন, ‘আজ সোমবার সকালে উপশহরে গিয়েছিলাম প্রাইভেট পড়াতে। গিয়ে দেখি সারা রাতের বৃষ্টিতে প্রতিটি ব্লক প্রায় পানিতে আবদ্ধ। প্রায় হাঁটু পানি পর্যন্ত পানি। এক রকম ভিজে গিয়ে উঠলাম শিক্ষার্থীর বাসায়।’
নগরের মির্জাজাঙ্গাল এলাকার বাসিন্দা আইনজীবী দেবব্রত চৌধুরী লিটন বলেন, ‘আতঙ্ক উৎকণ্ঠায় নির্ঘুম একটা রাত কাটালাম। রাত ১টায় একবার বাসায় পানি ঢোকে। পরে আবার ৩টা ৫০ মিনিটে আবারও বাসায় পানি ঢোকে। এতে বিভিন্ন জিনিস নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের চারটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। সুরমা নদীর সিলেট ও কানাইঘাট পয়েন্ট দিয়ে যথাক্রমে ১৩ সেন্টিমিটার ও ৫৯ সেন্টিমিটার এবং কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট দিয়ে যথাক্রমে ৪৪ সেন্টিমিটার ও ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় চেরাপুঞ্জিতে ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সিলেটেও ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় নদ-নদীর পানি পুনরায় বাড়ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। এতে নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এই পানি নামতে সময় লাগবে। পানি গিয়ে সুরমা নদীতে নামলে নগরের পানি কমবে। তবে সুরমাও পানিতে টইটম্বুর।
এদিকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ভবনের নিচতলা বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে ব্যাহত হয়েছে চিকিৎসাসেবা।
এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্যাথলজি বিভাগ, ২৬, ২৭ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে পানি ঢুকেছে। বিভিন্ন কক্ষে পানি প্রবেশ করার কারণে অনেক মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। নিচতলার মেঝেতে যারা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, তড়িঘড়ি করে তাঁদের একজনের বিছানায় দুজন রোগীকে জায়গা দেওয়া হয়। ওয়ার্ডে ময়লা-আবর্জনাযুক্ত পানি প্রবেশ করার কারণে চিকিৎসা নিতে এসে উল্টো বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘৩ বছর ধরে হাসপাতালে পানি ঢুকতেছে। হাসপাতালের পেছনের ছড়া থেকে উপচে হাসপাতালে পানি ঢুকছে। তিন বছর ধরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেই আসছি, কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। আজ ভোররাত থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকসহ আশপাশের এলাকায় জলাবদ্ধতার তৈরি হয়। এতে হাসপাতাল ভবনের নিচতলার প্রায় প্রতিটি কক্ষ পানিতে প্লাবিত হয়েছে, যার কারণে আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী, চিকিৎসক এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর বলেন, ‘আগে থেকেই নগরের ৪ হাজার পরিবার জলাবদ্ধ ছিল। গতকালের বৃষ্টিতে নতুন করে আরও ৬ হাজার পরিবার জলাবদ্ধ হলো। সুরমা নদীও পানিতে ভরপুর এবং বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে, যার কারণে নগরের পানি নামার কোনো উপায় নেই। আমরা নতুন করে নগরের ১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে আশ্রয়কেন্দ্র খুলছি।’
ভারী বৃষ্টিপাতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সড়ক ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ। প্রয়োজনের তাগিদে সড়কের পানি মাড়িয়ে গন্তব্যে যাতায়াত করছে নগরীর বাসিন্দারা।
সিলেট আবহাওয়া অফিস জানায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে বৃষ্টিপাত হয়েছে ২২০ মিলিমিটার। আর ভোর ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪৭ দশমিক ২ মিলিমিটার।
নগরীর বাসিন্দারা জানান, গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১০টা থেকে নগরে শুরু হয় টানা বৃষ্টি। এই বৃষ্টি একনাগাড়ে চলে সকাল পর্যন্ত। এর পরও থেমে থেমে বৃষ্টি হয়। এতে নগরের উপশহর, তেরোরতন, যতরপুর, মেন্দিবাগ, জামতলা, তালতলা, শেখঘাট, কলাপাড়া, মদিনা মার্কেট, মজুমদার পাড়া, লালদীঘির পাড়, সোবহানীঘাট, মির্জাজাঙ্গাল, কদমতলী, কালীঘাট, শেখঘাটসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। গতকাল মধ্যরাতে এসব এলাকার বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন বাসিন্দারা।
নগরের অভিজাত এলাকা উপশহরের কয়েকটি ব্লক ও সড়কে আগে থেকেই পানি ছিল। গতকাল রোববার রাতের বৃষ্টিতে ওই এলাকার প্রায় সব বাসা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিচতলায় পানি ঢুকে গেছে।
উপশহরের ব্যবসায়ী আলামিন হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে উপশহরের সব সড়ক পানিতে ডুবন্ত ছিল। উপশহর পয়েন্টেই সকালে হাঁটুপানি ছিল। আগে থেকে উপশহরের বিভিন্ন ব্লকে পানি ছিল। আবার পয়েন্টে পানি হওয়ায় বিভিন্ন অসুবিধার মধ্যে পড়ছি। এমনিতেই পানিতে ময়লা খুব বেশি। যার কারণে হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে এবং বিভিন্ন রোগবালাইর আশঙ্কা আছে।’
এমসি কলেজের শিক্ষার্থী আরিফ আহমদ বলেন, ‘আজ সোমবার সকালে উপশহরে গিয়েছিলাম প্রাইভেট পড়াতে। গিয়ে দেখি সারা রাতের বৃষ্টিতে প্রতিটি ব্লক প্রায় পানিতে আবদ্ধ। প্রায় হাঁটু পানি পর্যন্ত পানি। এক রকম ভিজে গিয়ে উঠলাম শিক্ষার্থীর বাসায়।’
নগরের মির্জাজাঙ্গাল এলাকার বাসিন্দা আইনজীবী দেবব্রত চৌধুরী লিটন বলেন, ‘আতঙ্ক উৎকণ্ঠায় নির্ঘুম একটা রাত কাটালাম। রাত ১টায় একবার বাসায় পানি ঢোকে। পরে আবার ৩টা ৫০ মিনিটে আবারও বাসায় পানি ঢোকে। এতে বিভিন্ন জিনিস নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের চারটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। সুরমা নদীর সিলেট ও কানাইঘাট পয়েন্ট দিয়ে যথাক্রমে ১৩ সেন্টিমিটার ও ৫৯ সেন্টিমিটার এবং কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট দিয়ে যথাক্রমে ৪৪ সেন্টিমিটার ও ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় চেরাপুঞ্জিতে ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সিলেটেও ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় নদ-নদীর পানি পুনরায় বাড়ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। এতে নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এই পানি নামতে সময় লাগবে। পানি গিয়ে সুরমা নদীতে নামলে নগরের পানি কমবে। তবে সুরমাও পানিতে টইটম্বুর।
এদিকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ভবনের নিচতলা বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে ব্যাহত হয়েছে চিকিৎসাসেবা।
এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্যাথলজি বিভাগ, ২৬, ২৭ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে পানি ঢুকেছে। বিভিন্ন কক্ষে পানি প্রবেশ করার কারণে অনেক মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। নিচতলার মেঝেতে যারা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, তড়িঘড়ি করে তাঁদের একজনের বিছানায় দুজন রোগীকে জায়গা দেওয়া হয়। ওয়ার্ডে ময়লা-আবর্জনাযুক্ত পানি প্রবেশ করার কারণে চিকিৎসা নিতে এসে উল্টো বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘৩ বছর ধরে হাসপাতালে পানি ঢুকতেছে। হাসপাতালের পেছনের ছড়া থেকে উপচে হাসপাতালে পানি ঢুকছে। তিন বছর ধরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেই আসছি, কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। আজ ভোররাত থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকসহ আশপাশের এলাকায় জলাবদ্ধতার তৈরি হয়। এতে হাসপাতাল ভবনের নিচতলার প্রায় প্রতিটি কক্ষ পানিতে প্লাবিত হয়েছে, যার কারণে আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী, চিকিৎসক এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর বলেন, ‘আগে থেকেই নগরের ৪ হাজার পরিবার জলাবদ্ধ ছিল। গতকালের বৃষ্টিতে নতুন করে আরও ৬ হাজার পরিবার জলাবদ্ধ হলো। সুরমা নদীও পানিতে ভরপুর এবং বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে, যার কারণে নগরের পানি নামার কোনো উপায় নেই। আমরা নতুন করে নগরের ১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে আশ্রয়কেন্দ্র খুলছি।’
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২৯ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
৪১ মিনিট আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে