জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘১৮ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এটা আমার শেষ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আপনারা আমাকে নির্বাচিত করলে এবং আমার দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে কাজ করব।’
আজ বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌর পয়েন্টে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘গত ১৫ বছর আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করায় আমি গ্রামের মানুষের জন্য কিছু কাজ করতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে কাজের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ায় আমি তাঁর প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।’
এম এ মান্নান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রামের পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তিনি গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করতে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছেন। হতদরিদ্র মানুষের কল্যাণে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে তাদের পাশে রয়েছেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করে দিয়ে সারা বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এসব কাজে সঙ্গী হতে পেরে আমি খুশি।’
সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান আরও বলেন, ‘আমি হাওরের মানুষ। গ্রামের মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখেছি। সরকারি চাকরিতে থাকাকালে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দেখে মনে কষ্ট পেয়েছি। শেখ হাসিনা এসব উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে চান। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে কাজ করব। আমার নিজ জেলা সুনামগঞ্জ অবহেলিত ছিল। হাওরের জেলা হিসেবে উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার হয়েছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় সুনামগঞ্জ বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। আগামীতে বিমানবন্দর ও রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নিয়ে আসব।’
এ সময় সিলেট বিভাগের দীর্ঘতম রানীগঞ্জ সেতু, জগন্নাথপুর কৃষি ইনস্টিটিউট, মেডিকেল অ্যাসিসেন্ট মেট স্থাপন, বিদ্যুৎ সমস্যা দূরীকরণ, জগন্নাথপুর কলেজকে সরকারি কলেজে রূপান্তরসহ নানা উন্নয়ন তুলে ধরে বলেন, আগামীতে নির্বাচিত হয়ে কৃষি ইনস্টিটিউটকে কৃষি কলেজে রূপান্তর, জগন্নাথপুরে মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা ও জগন্নাথপুর-বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়ককে সড়ক ও জনপথে স্থানান্তর ও জগন্নাথপুর পৌর শহরের যানজট নিরসনে বাইপাস কিংবা উড়াল সড়ক নির্মাণের আশ্বাস দেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য সিদ্দিক আহমদের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজুর পরিচালনায় এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ শামীম আহমেদ, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন লালন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া খানম সাথী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন, সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম রিপন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল মুকিত, সাধারণ সম্পাদক তাহা আহমেদ প্রমুখ।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘১৮ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এটা আমার শেষ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আপনারা আমাকে নির্বাচিত করলে এবং আমার দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে কাজ করব।’
আজ বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌর পয়েন্টে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘গত ১৫ বছর আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করায় আমি গ্রামের মানুষের জন্য কিছু কাজ করতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে কাজের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ায় আমি তাঁর প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।’
এম এ মান্নান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রামের পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তিনি গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করতে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছেন। হতদরিদ্র মানুষের কল্যাণে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে তাদের পাশে রয়েছেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করে দিয়ে সারা বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এসব কাজে সঙ্গী হতে পেরে আমি খুশি।’
সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান আরও বলেন, ‘আমি হাওরের মানুষ। গ্রামের মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখেছি। সরকারি চাকরিতে থাকাকালে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দেখে মনে কষ্ট পেয়েছি। শেখ হাসিনা এসব উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে চান। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে গ্রাম আর শহরের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে কাজ করব। আমার নিজ জেলা সুনামগঞ্জ অবহেলিত ছিল। হাওরের জেলা হিসেবে উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার হয়েছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় সুনামগঞ্জ বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। আগামীতে বিমানবন্দর ও রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নিয়ে আসব।’
এ সময় সিলেট বিভাগের দীর্ঘতম রানীগঞ্জ সেতু, জগন্নাথপুর কৃষি ইনস্টিটিউট, মেডিকেল অ্যাসিসেন্ট মেট স্থাপন, বিদ্যুৎ সমস্যা দূরীকরণ, জগন্নাথপুর কলেজকে সরকারি কলেজে রূপান্তরসহ নানা উন্নয়ন তুলে ধরে বলেন, আগামীতে নির্বাচিত হয়ে কৃষি ইনস্টিটিউটকে কৃষি কলেজে রূপান্তর, জগন্নাথপুরে মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা ও জগন্নাথপুর-বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়ককে সড়ক ও জনপথে স্থানান্তর ও জগন্নাথপুর পৌর শহরের যানজট নিরসনে বাইপাস কিংবা উড়াল সড়ক নির্মাণের আশ্বাস দেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য সিদ্দিক আহমদের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজুর পরিচালনায় এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ শামীম আহমেদ, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন লালন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া খানম সাথী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন, সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম রিপন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল মুকিত, সাধারণ সম্পাদক তাহা আহমেদ প্রমুখ।
তেভাগা আন্দোলনের নেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) প্রফেসর মো. এনামউল্যা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে হাবিপ্রবির শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি সমাধিসৌধ পরিদর্শন, কবর জিয়ারত
৪২ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির পানছড়ির লতিবান ইউনিয়নে গুলি করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) তিন কর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে। সকাল ৬টা থেকে অবরোধ থেকে শুরু হয়। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের কিছু এলাকায় বর্জ্য সংগ্রহ কাজের হাতবদল হচ্ছে। এবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ময়লা-বাণিজ্য নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন বিএনপির ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরে ডায়না গার্মেন্টসের শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তারা মিরপুর ১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়ক বিক্ষোভ করে রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে