সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের বিভিন্ন মহাসড়ক পয়েন্ট অবরোধ করেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রথমে দক্ষিণ সুরমার তেতলি পয়েন্টে সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন সিলেট জেলা ট্রাক পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা। পরে সিলেটের ১৮টি থানায় সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
এদিকে, অবরোধের ফলে সিলেট–ঢাকা মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে হুমায়ুন রশীদ চত্বর-চন্ডিপুল থেকে দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার পর্যন্ত দুপাশে আটকা পড়ে যানবাহনগুলো। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীসাধারণ। পরে দক্ষিণ সুরমা থানা-পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করলেও রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত অবরোধ তুলে নেননি শ্রমিকেরা।
জেলা ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. দিলু মিয়া বলেন, ‘আমাদের চার শ্রমিক নেতাকে ধরে নিয়ে গেছে একটি বাহিনী। কী কারণে নিয়ে গেছে আমরা জানি না। আমাদের কিছু বলা হয়নি। তাঁদের না ছাড়া পর্যন্ত অবরোধ তুলব না। জেলার প্রতিটি থানায় অবরোধ গড়ে তোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখন একই সঙ্গে ১৮টি থানায় অবরোধ চলতেছে।’
শ্রমিকনেতারা জানান, র্যাব বাহিনী তাঁদের চারজন শ্রমিকনেতাকে ধরে নিয়ে গেছে। সিলেটের গোলাপগঞ্জ থেকে দুজন ও দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল এলাকা থেকে দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে। তবে এখনো তারা আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেনি।
দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়ারদৌস হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। তবে এখনো অবরোধ করে রেখেছেন শ্রমিকরা। তারা শুধু তেতলি পয়েন্ট না, পুরো জেলায়ই এই অবরোধ পালন করছেন।’
এ বিষয়ে র্যাব-৯-এর সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. মশিহুর রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী চাঁদাবাজদের ধরতে আমাদের একটি টিম অভিযানে রয়েছে। অভিযান শেষে তারা ফিরলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।’
সিলেটের বিভিন্ন মহাসড়ক পয়েন্ট অবরোধ করেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রথমে দক্ষিণ সুরমার তেতলি পয়েন্টে সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন সিলেট জেলা ট্রাক পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা। পরে সিলেটের ১৮টি থানায় সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
এদিকে, অবরোধের ফলে সিলেট–ঢাকা মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে হুমায়ুন রশীদ চত্বর-চন্ডিপুল থেকে দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার পর্যন্ত দুপাশে আটকা পড়ে যানবাহনগুলো। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীসাধারণ। পরে দক্ষিণ সুরমা থানা-পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করলেও রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত অবরোধ তুলে নেননি শ্রমিকেরা।
জেলা ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. দিলু মিয়া বলেন, ‘আমাদের চার শ্রমিক নেতাকে ধরে নিয়ে গেছে একটি বাহিনী। কী কারণে নিয়ে গেছে আমরা জানি না। আমাদের কিছু বলা হয়নি। তাঁদের না ছাড়া পর্যন্ত অবরোধ তুলব না। জেলার প্রতিটি থানায় অবরোধ গড়ে তোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখন একই সঙ্গে ১৮টি থানায় অবরোধ চলতেছে।’
শ্রমিকনেতারা জানান, র্যাব বাহিনী তাঁদের চারজন শ্রমিকনেতাকে ধরে নিয়ে গেছে। সিলেটের গোলাপগঞ্জ থেকে দুজন ও দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল এলাকা থেকে দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে। তবে এখনো তারা আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেনি।
দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়ারদৌস হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। তবে এখনো অবরোধ করে রেখেছেন শ্রমিকরা। তারা শুধু তেতলি পয়েন্ট না, পুরো জেলায়ই এই অবরোধ পালন করছেন।’
এ বিষয়ে র্যাব-৯-এর সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. মশিহুর রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী চাঁদাবাজদের ধরতে আমাদের একটি টিম অভিযানে রয়েছে। অভিযান শেষে তারা ফিরলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।’
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২৪ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে