বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথের উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মাছ ধরার উৎসব ‘পলো বাওয়া’ পালিত হয়েছে। গতকাল শনিবার উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের গোয়াহরি গ্রামের দক্ষিণের (বড়) বিলে উৎসব শুরু হয়। যা আগামী ১৫ দিন পর্যন্ত চলবে। এতে অংশ নেয় গ্রামের কয়েক শতাধিক মানুষ।
এ বছর মাছ বেশি থাকায় বিলে আগে ভাগেই পলো বাওয়া হলো। প্রতিবছর ঠান্ডার সময় এ উৎসব হয়। স্বল্প পানি ও কচুরিপানা না থাকায় মাছ নিয়ে ঘরে ফিরছেন অনেকই। শিকার করা মাছের মধ্যে ছিল বোয়াল, শোল, মিরকা, কারপু, বাউস, ঘনিয়া ও রুইসহ বিভিন্ন জাতের মাছ।
গোয়াহরি গ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী প্রতি বছরের মাঘ মাসে এই পলো বাওয়া উৎসব হয়। এবারও বিলে মাছ বেশি থাকায় এলাকাবাসী মিলে এ সময় পলো বাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ‘পলো বাওয়া’ উৎসবকে কেন্দ্র করে গোয়াহরি গ্রামে গত কয়েক দিন ধরে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছিল। এই উৎসব আগামী ১৫ দিন চলবে।
গোয়াহরি গ্রামের পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই পনেরো দিন বিলে মাছ ধরায় আটল (নিষেধাজ্ঞা) নেই। এই পনেরো দিনের ভেতরে বিলে হাত দিয়ে মাছ ধরা হবে এবং কেউ চাইলে পেলান জান (হাতা জাল) দিয়ে মাছ ধরতে পারবেন।
পলো বাওয়া এই উৎসবে অংশ নিতে গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে গোয়াহরি গ্রামের শৌখিন মানুষ বিলের পারে এসে জমায়েত হতে থাকেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিলের পারে লোকসমাগম বাড়তে থাকে। পূর্ব নির্ধারিত সময় সকাল সাড়ে ১০টা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই এক সঙ্গে বিলে নেমে পড়েন। ঝপ ঝপ শব্দে শুরু হয় পলো বাওয়া। প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী এ উৎসবে গোয়াহরি গ্রামের সব বয়সী পুরুষ অংশ নেন।
সরেজমিনে গোয়াহরি বিলে গিয়ে দেখা যায়, মাছ ধরতে সবাই পলো নিয়ে বিলের পাশে বসে আছেন। যাদের পলো নেই তাঁরা মাছ ধরার ছোট ছোট বিভিন্ন জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন। এ সময় মাছ ধরার দৃশ্য উপভোগ করতে বিলের পাড়ে শিশু থেকে বৃদ্ধরা ভিড় জমান।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ছেলে বুড়ো মিলিয়ে প্রায় ৫ শতাধিক লোক পলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেয়। বিল থেকে অন্যান্য বছরের তুলনায় মাছ শিকার হয়েছে বেশি।
গোয়াহরি গ্রামের সুনা উল্লাহ বলেন, ‘পলো বাওয়া উৎসব আমাদের গ্রামের একটি ঐতিহ্য। আমার কাছে পলো বাওয়া উৎসব খুব মজার বিষয়। শত ব্যস্ততার মধ্যেও আমি এ উৎসবে আসি। আমাদের গ্রামবাসী যুগ যুগ ধরে এই উৎসব পালন করে আসছেন।’
মাদ্রাসা শিক্ষক গোয়াহরি গ্রামের মাওলানা লুৎফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। এই মাছ ধরায় অংশ নিতে পেরেছি তাই আমার খুব আনন্দ লাগছে।’
যুক্তরাজ্যপ্রবাসী লিটন মিয়া ও খালিক মিয়া বলেন, পলো দিয়ে মাছ শিকার একটি মজার বিষয়। যুক্তরাজ্যে তাঁরা পলো বাওয়ায় অনেক বছর দেখেননি। এবার এ উৎসব দেখতে পেরে আনন্দের কথা জানান।
সিলেটের বিশ্বনাথের উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মাছ ধরার উৎসব ‘পলো বাওয়া’ পালিত হয়েছে। গতকাল শনিবার উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের গোয়াহরি গ্রামের দক্ষিণের (বড়) বিলে উৎসব শুরু হয়। যা আগামী ১৫ দিন পর্যন্ত চলবে। এতে অংশ নেয় গ্রামের কয়েক শতাধিক মানুষ।
এ বছর মাছ বেশি থাকায় বিলে আগে ভাগেই পলো বাওয়া হলো। প্রতিবছর ঠান্ডার সময় এ উৎসব হয়। স্বল্প পানি ও কচুরিপানা না থাকায় মাছ নিয়ে ঘরে ফিরছেন অনেকই। শিকার করা মাছের মধ্যে ছিল বোয়াল, শোল, মিরকা, কারপু, বাউস, ঘনিয়া ও রুইসহ বিভিন্ন জাতের মাছ।
গোয়াহরি গ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী প্রতি বছরের মাঘ মাসে এই পলো বাওয়া উৎসব হয়। এবারও বিলে মাছ বেশি থাকায় এলাকাবাসী মিলে এ সময় পলো বাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ‘পলো বাওয়া’ উৎসবকে কেন্দ্র করে গোয়াহরি গ্রামে গত কয়েক দিন ধরে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছিল। এই উৎসব আগামী ১৫ দিন চলবে।
গোয়াহরি গ্রামের পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই পনেরো দিন বিলে মাছ ধরায় আটল (নিষেধাজ্ঞা) নেই। এই পনেরো দিনের ভেতরে বিলে হাত দিয়ে মাছ ধরা হবে এবং কেউ চাইলে পেলান জান (হাতা জাল) দিয়ে মাছ ধরতে পারবেন।
পলো বাওয়া এই উৎসবে অংশ নিতে গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে গোয়াহরি গ্রামের শৌখিন মানুষ বিলের পারে এসে জমায়েত হতে থাকেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিলের পারে লোকসমাগম বাড়তে থাকে। পূর্ব নির্ধারিত সময় সকাল সাড়ে ১০টা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই এক সঙ্গে বিলে নেমে পড়েন। ঝপ ঝপ শব্দে শুরু হয় পলো বাওয়া। প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী এ উৎসবে গোয়াহরি গ্রামের সব বয়সী পুরুষ অংশ নেন।
সরেজমিনে গোয়াহরি বিলে গিয়ে দেখা যায়, মাছ ধরতে সবাই পলো নিয়ে বিলের পাশে বসে আছেন। যাদের পলো নেই তাঁরা মাছ ধরার ছোট ছোট বিভিন্ন জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন। এ সময় মাছ ধরার দৃশ্য উপভোগ করতে বিলের পাড়ে শিশু থেকে বৃদ্ধরা ভিড় জমান।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ছেলে বুড়ো মিলিয়ে প্রায় ৫ শতাধিক লোক পলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেয়। বিল থেকে অন্যান্য বছরের তুলনায় মাছ শিকার হয়েছে বেশি।
গোয়াহরি গ্রামের সুনা উল্লাহ বলেন, ‘পলো বাওয়া উৎসব আমাদের গ্রামের একটি ঐতিহ্য। আমার কাছে পলো বাওয়া উৎসব খুব মজার বিষয়। শত ব্যস্ততার মধ্যেও আমি এ উৎসবে আসি। আমাদের গ্রামবাসী যুগ যুগ ধরে এই উৎসব পালন করে আসছেন।’
মাদ্রাসা শিক্ষক গোয়াহরি গ্রামের মাওলানা লুৎফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। এই মাছ ধরায় অংশ নিতে পেরেছি তাই আমার খুব আনন্দ লাগছে।’
যুক্তরাজ্যপ্রবাসী লিটন মিয়া ও খালিক মিয়া বলেন, পলো দিয়ে মাছ শিকার একটি মজার বিষয়। যুক্তরাজ্যে তাঁরা পলো বাওয়ায় অনেক বছর দেখেননি। এবার এ উৎসব দেখতে পেরে আনন্দের কথা জানান।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে