নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে ‘নিরাপত্তাজনিত’ কারণে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়ার আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আয়োজকদের পক্ষে নাট্যকর্মী অরূপ বাউল এক পোস্টে এই ঘোষণা দেন।
স্থগিতের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করে তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে। ফলে বৃহস্পতিবারের প্রোগ্রামটি স্থগিত করি। সোশ্যাল মিডিয়ায় যেভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা দেখে আমরা মানুষের নিরাপত্তার কথা ভেবে আজকেও স্থগিত করেছি। আজ কেউ কিছু বলেনি। তবে স্থগিতের খবর না পেয়ে কিছু মানুষ অডিটোরিয়ামে গিয়ে দেখেন পুলিশ ভর্তি।’
তাদের বরাত দিয়ে অরূপ বলেন, ‘পুলিশ নাকি বলেছে, তারা (পুলিশ) আওয়ামী লীগের প্রোগ্রাম প্রতিহত করতে এসেছে।’
এরআগে নাট্যকর্মী অরূপ বাউল নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘জাতীয় সংগীত আমাদের অস্তিত্ব। আমাদের অস্তিত্বের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি...’। গত ৫ সেপ্টেম্বর আমরা শহীদ মিনারে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাইতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ওদিন নিরাপত্তাজনিত কারণে আয়োজনটি করতে না পেরে পরবর্তীতে ৬ সেপ্টেম্বর কাজী নজরুল অডিটোরিয়ামে করার উদ্যোগ নেই। সমবেত কণ্ঠে আমার সোনার বাংলা গেয়ে জাতীয় সংগীত বদলানোর অন্যায্য দাবির প্রতিবাদ করতে চেয়েছিলাম আমরা।
কিন্তু আমরা পারছি না। এই উদ্যোগ নেওয়ার পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিনীতভাবে নিরাপত্তা বিষয়ক সীমাবদ্ধতার কথা বলা হয়। এ ছাড়া এই আয়োজনকে ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের আয়োজন বলে প্রোপাগান্ডা চালায় একদল মানুষ। এই প্রোপাগান্ডার পরিপ্রেক্ষিতে তারা এই আয়োজনকে প্রতিহত করতেও উদ্যত হচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের এই আয়োজন কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের আয়োজন ছিল না।’
তিনি আরও লিখেন, ‘তাই শত শত কিংবা হাজারো লোকের নিরাপত্তার কথা ভেবে জাতীয় সংগীত গাইতে পারছি না। সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত কর্মসূচি আপাতত স্থগিত করতে হচ্ছে। যে তরুণ, যে যুবা, যে পরিণত বয়সের নাগরিক এবং যে জ্যেষ্ঠ নাগরিক আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে চেয়েছিলেন, তাদের আবেগকে শ্রদ্ধা করছি, ভাবতে হয়েছে নিরাপত্তার কথা। আমাদের এই ব্যর্থতা মার্জনা করুন। আমরা বাইরে গাইতে পারিনি জাতীয় সংগীত। আমরা বাইরে গাইতে পারছি না জাতীয় সংগীত। কিন্তু বাইরে না পারলেও একা একা তো পারব। যে যেখানে সেখানেই গাইব। ফেসবুক লাইভে গাইব। ভিডিও রেকর্ড করে নিজের গাওয়া জাতীয় সংগীত আপলোড করতে পারব। জাতীয় সংগীতের লাইনগুলো লিখে দিতে পারব ফেসবুকে। বাইরে হয়ত প্রতিবাদী কণ্ঠ আমাদের জড়ো হবে না, কিন্তু আমাদের গাওয়া জাতীয় সংগীত ছড়িয়ে পড়বে অন্তর্জালে।’
সিলেটে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজনের অন্যতম সংক্ষুব্ধ নাগরিক আন্দোলন সিলেটের সমন্বয়ক আবদুল করিম চৌধুরী কিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা যারা সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পক্ষে ‘গানমিছিল ও সংক্ষুব্ধ নাগরিক সমাবেশ’ প্রতিবাদী কর্মসূচি পালন করেছিলাম; তারাই মূলত এই আয়োজন করেছিলাম। কিন্তু আমরা প্রতিটি কর্মসূচি কোনো না কোনো সংগঠনের ব্যানারে করি। তবে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজন কোনো সংগঠনের ব্যানারে করিনি। এই আয়োজনের প্রচারপত্রটি ফেসবুকে দিলে অনেকে শেয়ার দিয়ে উপস্থিত থাকার জন্য লিখেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী বিতর্কিত এক ব্যক্তিসহ সিলেটের সংস্কৃতি অঙ্গনের আওয়ামীপন্থী সংস্কৃতিকর্মীরা এটি শেয়ার দেওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ফলে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজন নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় তাদেরকে সুযোগ না দেওয়ার জন্যই প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কর্মসূচিটি স্থগিত রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়। সেকারণে আমরা নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই স্থগিত করেছি।’
তবে সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম শুক্রবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল চৌহাট্টা শহীদ মিনার এলাকায় ছাত্র-জনতার শহীদি মার্চ ছিল। রেজিস্ট্রারি মাঠে খেলাফত মজলিসের প্রোগ্রাম ছিল। উভয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক লোকসমাগম হয়েছিল। আজ নজরুল অডিটোরিয়ামে শুনেছিলাম করবেন। সারা দিন খোঁজ নিয়েছি। উনারা তো আসেননি। আয়োজকেরা বাতিল করেছেন কী-না সেটাও জানেন না পুলিশে এই কর্মকর্তা।’
এদিকে, জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ জানিয়ে শুক্রবার একযোগে সারা দেশে জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। তবে সিলেটে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়নি উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর।
এ বিষয়ে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী সিলেটের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় সংগীত আমাদের প্রাণের সংগীত। তাই আমরা চেয়েছি অনেক মানুষের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীত গাইব। জাতীয় সংগীত তো কয়েকজন মিলে গাইলে হবে না। আর একদিনের নোটিশে বেশি মানুষ আনাও সম্ভব না। তাই আমরা সিলেটে জাতীয় সংগীত গাওয়ার আয়োজন করতে পারিনি।’
সিলেটে ‘নিরাপত্তাজনিত’ কারণে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়ার আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আয়োজকদের পক্ষে নাট্যকর্মী অরূপ বাউল এক পোস্টে এই ঘোষণা দেন।
স্থগিতের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করে তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে। ফলে বৃহস্পতিবারের প্রোগ্রামটি স্থগিত করি। সোশ্যাল মিডিয়ায় যেভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা দেখে আমরা মানুষের নিরাপত্তার কথা ভেবে আজকেও স্থগিত করেছি। আজ কেউ কিছু বলেনি। তবে স্থগিতের খবর না পেয়ে কিছু মানুষ অডিটোরিয়ামে গিয়ে দেখেন পুলিশ ভর্তি।’
তাদের বরাত দিয়ে অরূপ বলেন, ‘পুলিশ নাকি বলেছে, তারা (পুলিশ) আওয়ামী লীগের প্রোগ্রাম প্রতিহত করতে এসেছে।’
এরআগে নাট্যকর্মী অরূপ বাউল নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘জাতীয় সংগীত আমাদের অস্তিত্ব। আমাদের অস্তিত্বের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি...’। গত ৫ সেপ্টেম্বর আমরা শহীদ মিনারে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাইতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ওদিন নিরাপত্তাজনিত কারণে আয়োজনটি করতে না পেরে পরবর্তীতে ৬ সেপ্টেম্বর কাজী নজরুল অডিটোরিয়ামে করার উদ্যোগ নেই। সমবেত কণ্ঠে আমার সোনার বাংলা গেয়ে জাতীয় সংগীত বদলানোর অন্যায্য দাবির প্রতিবাদ করতে চেয়েছিলাম আমরা।
কিন্তু আমরা পারছি না। এই উদ্যোগ নেওয়ার পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিনীতভাবে নিরাপত্তা বিষয়ক সীমাবদ্ধতার কথা বলা হয়। এ ছাড়া এই আয়োজনকে ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের আয়োজন বলে প্রোপাগান্ডা চালায় একদল মানুষ। এই প্রোপাগান্ডার পরিপ্রেক্ষিতে তারা এই আয়োজনকে প্রতিহত করতেও উদ্যত হচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের এই আয়োজন কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের আয়োজন ছিল না।’
তিনি আরও লিখেন, ‘তাই শত শত কিংবা হাজারো লোকের নিরাপত্তার কথা ভেবে জাতীয় সংগীত গাইতে পারছি না। সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত কর্মসূচি আপাতত স্থগিত করতে হচ্ছে। যে তরুণ, যে যুবা, যে পরিণত বয়সের নাগরিক এবং যে জ্যেষ্ঠ নাগরিক আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে চেয়েছিলেন, তাদের আবেগকে শ্রদ্ধা করছি, ভাবতে হয়েছে নিরাপত্তার কথা। আমাদের এই ব্যর্থতা মার্জনা করুন। আমরা বাইরে গাইতে পারিনি জাতীয় সংগীত। আমরা বাইরে গাইতে পারছি না জাতীয় সংগীত। কিন্তু বাইরে না পারলেও একা একা তো পারব। যে যেখানে সেখানেই গাইব। ফেসবুক লাইভে গাইব। ভিডিও রেকর্ড করে নিজের গাওয়া জাতীয় সংগীত আপলোড করতে পারব। জাতীয় সংগীতের লাইনগুলো লিখে দিতে পারব ফেসবুকে। বাইরে হয়ত প্রতিবাদী কণ্ঠ আমাদের জড়ো হবে না, কিন্তু আমাদের গাওয়া জাতীয় সংগীত ছড়িয়ে পড়বে অন্তর্জালে।’
সিলেটে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজনের অন্যতম সংক্ষুব্ধ নাগরিক আন্দোলন সিলেটের সমন্বয়ক আবদুল করিম চৌধুরী কিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা যারা সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পক্ষে ‘গানমিছিল ও সংক্ষুব্ধ নাগরিক সমাবেশ’ প্রতিবাদী কর্মসূচি পালন করেছিলাম; তারাই মূলত এই আয়োজন করেছিলাম। কিন্তু আমরা প্রতিটি কর্মসূচি কোনো না কোনো সংগঠনের ব্যানারে করি। তবে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজন কোনো সংগঠনের ব্যানারে করিনি। এই আয়োজনের প্রচারপত্রটি ফেসবুকে দিলে অনেকে শেয়ার দিয়ে উপস্থিত থাকার জন্য লিখেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী বিতর্কিত এক ব্যক্তিসহ সিলেটের সংস্কৃতি অঙ্গনের আওয়ামীপন্থী সংস্কৃতিকর্মীরা এটি শেয়ার দেওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ফলে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের আয়োজন নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় তাদেরকে সুযোগ না দেওয়ার জন্যই প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কর্মসূচিটি স্থগিত রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়। সেকারণে আমরা নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই স্থগিত করেছি।’
তবে সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম শুক্রবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল চৌহাট্টা শহীদ মিনার এলাকায় ছাত্র-জনতার শহীদি মার্চ ছিল। রেজিস্ট্রারি মাঠে খেলাফত মজলিসের প্রোগ্রাম ছিল। উভয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক লোকসমাগম হয়েছিল। আজ নজরুল অডিটোরিয়ামে শুনেছিলাম করবেন। সারা দিন খোঁজ নিয়েছি। উনারা তো আসেননি। আয়োজকেরা বাতিল করেছেন কী-না সেটাও জানেন না পুলিশে এই কর্মকর্তা।’
এদিকে, জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ জানিয়ে শুক্রবার একযোগে সারা দেশে জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। তবে সিলেটে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়নি উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর।
এ বিষয়ে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী সিলেটের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় সংগীত আমাদের প্রাণের সংগীত। তাই আমরা চেয়েছি অনেক মানুষের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীত গাইব। জাতীয় সংগীত তো কয়েকজন মিলে গাইলে হবে না। আর একদিনের নোটিশে বেশি মানুষ আনাও সম্ভব না। তাই আমরা সিলেটে জাতীয় সংগীত গাওয়ার আয়োজন করতে পারিনি।’
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
৭ মিনিট আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১২ মিনিট আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৯ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১০ ঘণ্টা আগে