সিলেট প্রতিনিধি
বন্যার পানি চলে গেলেও সিলেট জুড়েই রয়েছে এর ক্ষতচিহ্ন। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিপদ মোকাবিলা করছেন এ অঞ্চলের বানভাসিরা। এ সবের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পানিবাহিত রোগ। ডায়রিয়া, চুলকানি, চর্মরোগ, জ্বর-সর্দি ও কাশিতে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাসা-বাড়ি বা আসবাবপত্র পরিষ্কারে পানি ব্যবহারের পর পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক মানুষ।
সিলেট সদর উপজেলার নীলগাঁওয়ের ফুল বিবি বলেন, ‘ভালা আছলাম। পানি কমার পর ঘরের জিনিসপত্র ধইছি। এখন সারা শরীর খাউজ্জায় (চুলকায়)। খালি আমার না ঘরের সবের। ডায়রিয়া, জ্বর-সর্দি, কাশিও আছে। লাগা ঘরের রহিমার খালকে থাকি ডায়রিয়া।’
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় থেকে শনিবার অবধি পানিবাহিত রোগের তথ্যাদি পাওয়া গেছে। শনিবার একদিনে সিলেট বিভাগে ৪১৩ জন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ডায়রিয়া ১৬১, আরটিআই ৪০, চর্মরোগ ৮৬, চোখের প্রদাহ ৬, আঘাতপ্রাপ্ত ১৯ ও জ্বর-সর্দিসহ অন্যান্য ১০১ জন। সব মিলিয়ে বিভাগের চার জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৩২৭ জন।
পানিবাহিত রোগে আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী হবিগঞ্জ জেলায় ৫ হাজার ৮৫৮ জন। এ ছাড়া মৌলভীবাজার জেলায় ৪ হাজার ৪০৪ জন, সিলেট জেলায় ৩ হাজার ৮৭৪ জন ও সুনামগঞ্জ জেলায় ৩ হাজার ১৯১ জন রোগী রয়েছেন।
সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘বন্যার পর থেকে সিলেটে পানিবাহিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। পানি পানে ও ব্যবহারে সবাইকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া নোংরা পানিতে গোসল না করা, হাঁড়ি-পাতিল ও কাপড় না ধোয়ার জন্য সতর্ক করা হচ্ছে।’
বন্যার পানি চলে গেলেও সিলেট জুড়েই রয়েছে এর ক্ষতচিহ্ন। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিপদ মোকাবিলা করছেন এ অঞ্চলের বানভাসিরা। এ সবের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পানিবাহিত রোগ। ডায়রিয়া, চুলকানি, চর্মরোগ, জ্বর-সর্দি ও কাশিতে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাসা-বাড়ি বা আসবাবপত্র পরিষ্কারে পানি ব্যবহারের পর পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক মানুষ।
সিলেট সদর উপজেলার নীলগাঁওয়ের ফুল বিবি বলেন, ‘ভালা আছলাম। পানি কমার পর ঘরের জিনিসপত্র ধইছি। এখন সারা শরীর খাউজ্জায় (চুলকায়)। খালি আমার না ঘরের সবের। ডায়রিয়া, জ্বর-সর্দি, কাশিও আছে। লাগা ঘরের রহিমার খালকে থাকি ডায়রিয়া।’
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় থেকে শনিবার অবধি পানিবাহিত রোগের তথ্যাদি পাওয়া গেছে। শনিবার একদিনে সিলেট বিভাগে ৪১৩ জন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ডায়রিয়া ১৬১, আরটিআই ৪০, চর্মরোগ ৮৬, চোখের প্রদাহ ৬, আঘাতপ্রাপ্ত ১৯ ও জ্বর-সর্দিসহ অন্যান্য ১০১ জন। সব মিলিয়ে বিভাগের চার জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৩২৭ জন।
পানিবাহিত রোগে আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী হবিগঞ্জ জেলায় ৫ হাজার ৮৫৮ জন। এ ছাড়া মৌলভীবাজার জেলায় ৪ হাজার ৪০৪ জন, সিলেট জেলায় ৩ হাজার ৮৭৪ জন ও সুনামগঞ্জ জেলায় ৩ হাজার ১৯১ জন রোগী রয়েছেন।
সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘বন্যার পর থেকে সিলেটে পানিবাহিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। পানি পানে ও ব্যবহারে সবাইকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া নোংরা পানিতে গোসল না করা, হাঁড়ি-পাতিল ও কাপড় না ধোয়ার জন্য সতর্ক করা হচ্ছে।’
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে