ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনের এক স্বতন্ত্রপ্রার্থীর নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট, পৌর মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের নেতাসহ ৩১ জনের নামে মামলা করেছে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই)। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে-আসামিরা নিজেদের ফেসবুক আইডি থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সম্পর্কে বিরূপ প্রচারণা চালায়। ফলে জনমনে বিভ্রান্তি, ভয়, আতঙ্ক ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার জকিগঞ্জ থানায় এজাহার দাখিল করলে আজ শনিবার ভোরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা হিসেবে রেকর্ড করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাবেদ মাসুদ। মামলার বাদী ডিজিএফআইয়ের সিলেট শাখার এসএএসআই শাহালম দেওয়ান।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি–তদন্ত) সুকান্ত চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আমরা দেখতেছি। সব পুলিশ তো বিভিন্ন কাজে। তবুও আমরা চেষ্টা করতেছি।’
মামলার আসামিরা কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৫ আসনের স্বতন্ত্রপ্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ আল কবিরের অনুসারী। এই আসনে আরেক স্বতন্ত্রপ্রার্থী হলেন হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী (কেটলি প্রতীক)। হুছামুদ্দীন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি। এখানে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দলটির সিলেট মহানগর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ।
গত বুধবার লাঙ্গল প্রতীকের জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শাব্বির আহমদ অভিযোগ করেন, ‘সরকারি দল ও তাদের ডামি প্রার্থীরা নির্বাচনী মাঠে থাকতে পারছে না, তাদেরকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সংস্থা থেকে চাপ সৃষ্টি করছে, ওই সংস্থা এক প্রার্থীর (হুছামুদ্দীন চৌধুরী) পক্ষ অবলম্বন করে নির্বাচন থেকে সবাইকে সরে দাঁড়ানোর চাপ দিচ্ছে। এই অবস্থায় সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোনো পরিবেশ না থাকায় আমি নির্বাচন বয়কট করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।’ অবশ্য পরদিন তিনি তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার করেন।
গত মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদও সিলেটের রিটার্নিং কর্মকর্তার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন বরাবর একই লিখিত অভিযোগ করেন। তবে পরদিন মাসুক উদ্দিনের ছেলে ও প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট তানিম আহমদ লিখিতভাবে অভিযোগটি প্রত্যাহার করেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ আল কবিরও গত মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবরে অভিযোগ করেন। ৮ দফার অভিযোগে হুছামুদ্দিন চৌধুরীকে পাস করিয়ে দিতে নির্বাচনী এলাকায় ধারাবাহিক একটি গোয়েন্দা সংস্থার লোক দিয়ে ভয়ভীতি, কুৎসা রটনা, মিথ্যা খবর, নেতা-কর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে বলে জানান।
ডিজিএফআইয়ের মামলার বিষয়ে আহমদ আল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে যাদের নাম রয়েছে, তাঁদের অনেকেই স্মার্টফোন ব্যবহারই করেন না। আমার নির্বাচনে বিজয় দেখে কেউ যদি এটা করে থাকে, তাহলে তো আমার আর কিছু করার নেই। আমরা আদালতের শরণাপন্ন হয়ে যতটুকু করার, ততটুকু করব।’
নির্বাচনী কোনো পরিবেশ নাই জানিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আরও বলেন, ‘ইলান (এ রকম) যদি আগেরদিন মামলা করা হয় কর্মীদের ইলেকশন থেকে সরিয়ে রাখার জন্য, তাহলে নির্বাচনী পরিবেশ কীভাবে থাকে? এই মামলার কারণে আমি অনেকটা শঙ্কিত। আমি একজন নিরীহ মানুষ। নিরীহ মানুষকে এভাবে হয়রানি করলে কষ্ট হয়। সাধারণত আমি কখনো দেখিনি ডিজিএফআই–এ মামলা করতে। মামলা তো সাধারণত পুলিশ করার কথা।’
নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির বলেন, ‘আমি একটা নয়, অনেকগুলো অভিযোগ করছি। সবকিছু লিখিতও দিয়েছি। তারা যেসময় পারেন, বিচার করবেন। আমার সঙ্গে পরে আর যোগাযোগ হইছে না। তবে প্রশাসন ও পুলিশ থেকে সব সময় বলা হয়েছে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। আর এই আশার মধ্যেই আমি আছি। এই আসনে সবে নির্বাচন নিয়া প্রতিবাদ করতেছেন।’
ডিজিএফআইয়ের মামলার আসামিরা হলেন-৯ নম্বর মানিকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু জাফর মো. রায়হান (৪৮), ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আহমদ আল কবিরের ছোট ভাই ও নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট আহমদ আল ওয়ালী (৫৫), ৬ নম্বর সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম (৫৩), জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আব্দুল আহাদ (৪০), ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামরুজ্জামান কমরু (৪০), সোনার বাংলা সমবায় সমিতির এমডি জাফরুল ইসলাম (৪২), সিলেট জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ (৪৫), মাতারগ্রামের সফিকুল হকের ছেলে আল আমিন আব্দুল্লাহ সুমন (৪০), জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমএ সালাম (৩৮), ১ নম্বর বারহাল ইউপির চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী (৫৫), ৩ নম্বর কাজলসার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জুলকারনাইন লস্কর (৫৮) এবং ৪ নম্বর খলাছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সামাদ আজাদ (৩৫)।
এ ছাড়া বিএনপি নেতা ও ৭ নম্বর বারঠাকুরী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন (৫৫), বিএনপি নেতা ও খলাছড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা মাসুক (৫৮), রূপালী ব্যাংক কালিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আবু মোহাম্মদ জাকারিয়া ওরফে স্বপন (৪৫), ২ নম্বর বিরশ্রী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার (৫২), ৮ নম্বর কসকনকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুছ সাত্তার মঈন (৫৫), সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রিয়াজ (৫৫), সীমান্তিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের আব্দুর রউফ তাপাদার (৪৫), উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হাই (৫৮), গঙ্গাজল বাজারের সাবেক সেক্রেটারি মো. আসলাম মিয়া (৫৭), যুবলীগ নেতা ইমরান হোসেন লিমন (৩২), বিরশ্রী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এমাদ মিয়া (৫০) এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. বুরহান উদ্দিনের (৫১) নাম মামলার আসামি হিসেবে আছে।
খলাছড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোস্তাক আহমদ (৫২), ফুলতলী গ্রামের মৃত আব্দুস শহিদ চৌধুরীর ছেলে আলবাব হোসেন চৌধুরী (৪৫), এনায়েত চৌধুরী (৪০) সহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচণায় আসামি আব্দুল হাকিম শামীম, শাহরিয়ার কবির রায়হান, আরএ নোমান, এমডি নুরুল আমিন রোকনদের ফেসবুক আইডি থেকে এসব অপপ্রচার চালানো হয়।
সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনের এক স্বতন্ত্রপ্রার্থীর নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট, পৌর মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের নেতাসহ ৩১ জনের নামে মামলা করেছে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই)। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে-আসামিরা নিজেদের ফেসবুক আইডি থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সম্পর্কে বিরূপ প্রচারণা চালায়। ফলে জনমনে বিভ্রান্তি, ভয়, আতঙ্ক ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার জকিগঞ্জ থানায় এজাহার দাখিল করলে আজ শনিবার ভোরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা হিসেবে রেকর্ড করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাবেদ মাসুদ। মামলার বাদী ডিজিএফআইয়ের সিলেট শাখার এসএএসআই শাহালম দেওয়ান।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি–তদন্ত) সুকান্ত চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আমরা দেখতেছি। সব পুলিশ তো বিভিন্ন কাজে। তবুও আমরা চেষ্টা করতেছি।’
মামলার আসামিরা কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৫ আসনের স্বতন্ত্রপ্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ আল কবিরের অনুসারী। এই আসনে আরেক স্বতন্ত্রপ্রার্থী হলেন হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী (কেটলি প্রতীক)। হুছামুদ্দীন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি। এখানে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দলটির সিলেট মহানগর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ।
গত বুধবার লাঙ্গল প্রতীকের জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শাব্বির আহমদ অভিযোগ করেন, ‘সরকারি দল ও তাদের ডামি প্রার্থীরা নির্বাচনী মাঠে থাকতে পারছে না, তাদেরকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সংস্থা থেকে চাপ সৃষ্টি করছে, ওই সংস্থা এক প্রার্থীর (হুছামুদ্দীন চৌধুরী) পক্ষ অবলম্বন করে নির্বাচন থেকে সবাইকে সরে দাঁড়ানোর চাপ দিচ্ছে। এই অবস্থায় সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোনো পরিবেশ না থাকায় আমি নির্বাচন বয়কট করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।’ অবশ্য পরদিন তিনি তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার করেন।
গত মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদও সিলেটের রিটার্নিং কর্মকর্তার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন বরাবর একই লিখিত অভিযোগ করেন। তবে পরদিন মাসুক উদ্দিনের ছেলে ও প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট তানিম আহমদ লিখিতভাবে অভিযোগটি প্রত্যাহার করেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ আল কবিরও গত মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবরে অভিযোগ করেন। ৮ দফার অভিযোগে হুছামুদ্দিন চৌধুরীকে পাস করিয়ে দিতে নির্বাচনী এলাকায় ধারাবাহিক একটি গোয়েন্দা সংস্থার লোক দিয়ে ভয়ভীতি, কুৎসা রটনা, মিথ্যা খবর, নেতা-কর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে বলে জানান।
ডিজিএফআইয়ের মামলার বিষয়ে আহমদ আল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে যাদের নাম রয়েছে, তাঁদের অনেকেই স্মার্টফোন ব্যবহারই করেন না। আমার নির্বাচনে বিজয় দেখে কেউ যদি এটা করে থাকে, তাহলে তো আমার আর কিছু করার নেই। আমরা আদালতের শরণাপন্ন হয়ে যতটুকু করার, ততটুকু করব।’
নির্বাচনী কোনো পরিবেশ নাই জানিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আরও বলেন, ‘ইলান (এ রকম) যদি আগেরদিন মামলা করা হয় কর্মীদের ইলেকশন থেকে সরিয়ে রাখার জন্য, তাহলে নির্বাচনী পরিবেশ কীভাবে থাকে? এই মামলার কারণে আমি অনেকটা শঙ্কিত। আমি একজন নিরীহ মানুষ। নিরীহ মানুষকে এভাবে হয়রানি করলে কষ্ট হয়। সাধারণত আমি কখনো দেখিনি ডিজিএফআই–এ মামলা করতে। মামলা তো সাধারণত পুলিশ করার কথা।’
নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির বলেন, ‘আমি একটা নয়, অনেকগুলো অভিযোগ করছি। সবকিছু লিখিতও দিয়েছি। তারা যেসময় পারেন, বিচার করবেন। আমার সঙ্গে পরে আর যোগাযোগ হইছে না। তবে প্রশাসন ও পুলিশ থেকে সব সময় বলা হয়েছে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। আর এই আশার মধ্যেই আমি আছি। এই আসনে সবে নির্বাচন নিয়া প্রতিবাদ করতেছেন।’
ডিজিএফআইয়ের মামলার আসামিরা হলেন-৯ নম্বর মানিকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু জাফর মো. রায়হান (৪৮), ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আহমদ আল কবিরের ছোট ভাই ও নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট আহমদ আল ওয়ালী (৫৫), ৬ নম্বর সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম (৫৩), জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আব্দুল আহাদ (৪০), ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামরুজ্জামান কমরু (৪০), সোনার বাংলা সমবায় সমিতির এমডি জাফরুল ইসলাম (৪২), সিলেট জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ (৪৫), মাতারগ্রামের সফিকুল হকের ছেলে আল আমিন আব্দুল্লাহ সুমন (৪০), জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমএ সালাম (৩৮), ১ নম্বর বারহাল ইউপির চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী (৫৫), ৩ নম্বর কাজলসার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জুলকারনাইন লস্কর (৫৮) এবং ৪ নম্বর খলাছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সামাদ আজাদ (৩৫)।
এ ছাড়া বিএনপি নেতা ও ৭ নম্বর বারঠাকুরী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন (৫৫), বিএনপি নেতা ও খলাছড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা মাসুক (৫৮), রূপালী ব্যাংক কালিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আবু মোহাম্মদ জাকারিয়া ওরফে স্বপন (৪৫), ২ নম্বর বিরশ্রী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার (৫২), ৮ নম্বর কসকনকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুছ সাত্তার মঈন (৫৫), সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রিয়াজ (৫৫), সীমান্তিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের আব্দুর রউফ তাপাদার (৪৫), উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হাই (৫৮), গঙ্গাজল বাজারের সাবেক সেক্রেটারি মো. আসলাম মিয়া (৫৭), যুবলীগ নেতা ইমরান হোসেন লিমন (৩২), বিরশ্রী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এমাদ মিয়া (৫০) এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. বুরহান উদ্দিনের (৫১) নাম মামলার আসামি হিসেবে আছে।
খলাছড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোস্তাক আহমদ (৫২), ফুলতলী গ্রামের মৃত আব্দুস শহিদ চৌধুরীর ছেলে আলবাব হোসেন চৌধুরী (৪৫), এনায়েত চৌধুরী (৪০) সহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচণায় আসামি আব্দুল হাকিম শামীম, শাহরিয়ার কবির রায়হান, আরএ নোমান, এমডি নুরুল আমিন রোকনদের ফেসবুক আইডি থেকে এসব অপপ্রচার চালানো হয়।
রাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
২১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
২৭ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগে