প্রতিনিধি, বানিয়াচং (হবিগঞ্জ)
সৌদি আরবের মাজরা এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাতজন। গুরুতর আহত তিনজনকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। নিহত ও আহতদের মধ্যে বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচঙ্গের বাসিন্দাই বেশি।
সৌদি আরবে কর্মরত নিহত ও আহত শ্রমিকদের সহকর্মী ও আত্মীয়রা জানান, গত মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টায় সৌদি আরবের তাবুক শহরের মাজরা এলাকায় কৃষিকাজ থেকে ফেরার পথে শ্রমিকদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। শ্রমিকদের বহনকারী মাইক্রোবাসের চালক মোবাইলে কথা বলছিলেন। এ সময় রাস্তার পাশের পিলারে সজোরে ধাক্কা লাগে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন– বানিয়াচং উপজেলার মক্রমপুর গ্রামের আবুল হেসেনের ছেলে বাজিদ মিয়া (৪০), একই গ্রামের উস্তার মিয়ার ছেলে আনহার মিয়া (২৪), হবিগঞ্জ সদর উপজেলার লুকড়া গ্রামের সালাউদ্দিন (২৪)। নিহত বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। তাঁরা সবাই ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।
আহতরা হলেন, বানিয়াচং উপজেলার মক্রমপুর গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে আব্দুর রউফ (৪৫), একই গ্রামের মাম্মদ আলীর ছেলে শরিফ উদ্দিন (৩৫), বলাকিপুরের দরছ আলীর ছেলে তাইদুল (৩৫), পৈলারকান্দি গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছ মিয়ার ছেলে নজরুল (৩২), হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ধুলিয়াখাল গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে খোকন মিয়া (২৫), কুষ্টিয়া জেলার মাইক্রোবাস চালক আকাশ (৩৫), নরসিংদী জেলার সুহেল (৩৫)। সৌদি পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহ উর্দূন রোডের কিং ফাহাদ হাসপাতালের মর্গে রেখেছে।
বানিয়াচং উপজেলার ১১ নম্বর মক্রমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহাদ মিয়া জানান, আহত ও নিহতদের মধ্যে তাঁর ইউনিয়নের লোক বেশি। নিহতদের মরদেহ তাঁদের স্বজনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এ ছাড়া আহতদের যেন উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় সে আহ্বান জানান তিনি।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ রানা বলেন, নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আহতদের সুস্থতা কামনা করছি। নিহত ও আহতদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন তা আমরা করে যাব।
সৌদি আরবের মাজরা এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাতজন। গুরুতর আহত তিনজনকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। নিহত ও আহতদের মধ্যে বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচঙ্গের বাসিন্দাই বেশি।
সৌদি আরবে কর্মরত নিহত ও আহত শ্রমিকদের সহকর্মী ও আত্মীয়রা জানান, গত মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টায় সৌদি আরবের তাবুক শহরের মাজরা এলাকায় কৃষিকাজ থেকে ফেরার পথে শ্রমিকদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। শ্রমিকদের বহনকারী মাইক্রোবাসের চালক মোবাইলে কথা বলছিলেন। এ সময় রাস্তার পাশের পিলারে সজোরে ধাক্কা লাগে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন– বানিয়াচং উপজেলার মক্রমপুর গ্রামের আবুল হেসেনের ছেলে বাজিদ মিয়া (৪০), একই গ্রামের উস্তার মিয়ার ছেলে আনহার মিয়া (২৪), হবিগঞ্জ সদর উপজেলার লুকড়া গ্রামের সালাউদ্দিন (২৪)। নিহত বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। তাঁরা সবাই ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।
আহতরা হলেন, বানিয়াচং উপজেলার মক্রমপুর গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে আব্দুর রউফ (৪৫), একই গ্রামের মাম্মদ আলীর ছেলে শরিফ উদ্দিন (৩৫), বলাকিপুরের দরছ আলীর ছেলে তাইদুল (৩৫), পৈলারকান্দি গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছ মিয়ার ছেলে নজরুল (৩২), হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ধুলিয়াখাল গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে খোকন মিয়া (২৫), কুষ্টিয়া জেলার মাইক্রোবাস চালক আকাশ (৩৫), নরসিংদী জেলার সুহেল (৩৫)। সৌদি পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহ উর্দূন রোডের কিং ফাহাদ হাসপাতালের মর্গে রেখেছে।
বানিয়াচং উপজেলার ১১ নম্বর মক্রমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহাদ মিয়া জানান, আহত ও নিহতদের মধ্যে তাঁর ইউনিয়নের লোক বেশি। নিহতদের মরদেহ তাঁদের স্বজনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এ ছাড়া আহতদের যেন উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় সে আহ্বান জানান তিনি।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ রানা বলেন, নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আহতদের সুস্থতা কামনা করছি। নিহত ও আহতদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন তা আমরা করে যাব।
ঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১ ঘণ্টা আগে