সিলেট প্রতিনিধি
টানা কয়েক দিন ধরে বেড়েই চলেছিল সিলেটের নদ-নদীগুলোর পানি। বন্যার পানিতে প্লাবিত হচ্ছিল প্রায় পুরো সিলেট। অবশেষে কমতে শুরু করছে সুরমা, কুশিয়ারাসহ সিলেটের বিভিন্ন নদীর পানি। তবে পানি কমতে শুরু করলেও সুরমা, কুশিয়ারার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সুরমা নদীর পানি গতকালের চেয়ে আজ শনিবার দুটি পয়েন্টেই কমেছে। কুশিয়ারার পানি দুটি পয়েন্টে বাড়লেও কমেছে দুটি পয়েন্টে। লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানি গতকালের চেয়ে আজ কমেছে।
পাউবো সূত্রে আরও জানা যায়, কানাইঘাট পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় ছিল ১৩ দশমিক ৬৭ মিটার। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ পানিসীমা হয় ১৩ দশমিক ৬০ মিটার। এ নদীর পানি সিলেট পয়েন্টে গতকাল ছিল ১১ দশমিক ০৯ মিটার, আজ সকালে হয়েছে ১১ দশমিক ০৫ মিটার।
কুশিয়ারা নদীর আমলশিদ পয়েন্টে গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১৭ দশমিক ০৫ মিটার। আজ সকালে পানিসীমা দাঁড়ায় ১৬ দশমিক ৯৬ মিটার। পানি কমেছে শেওলা পয়েন্টেও। এখানে গতকাল পানিসীমা ছিল ১৩ দশমিক ৬৩ মিটার। আজ সকালে হয় ১৩ দশমিক ৬০ মিটার।
লোভা নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১৪ মিটার। আজ সকালে কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮৮ মিটার। সারি নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যায় ১১ দশমিক ৪৪ মিটার থাকলেও আজ সকালে হয়েছে ১০ দশমিক ৯৮ মিটার। এ ছাড়া ধলাই নদীর পানিও কমেছে। এ নদীর পানিসীমা গতকাল ছিল ১০ দশমিক ৮৮ মিটার, আজ কমে হয়েছে ১০ দশমিক ৮৬ মিটার।
তবে কুশিয়ারার পানি বেড়েছে শেরপুর ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে। শেরপুরে গতকাল পানিসীমা ছিল ৭ দশমিক ৮১ মিটার, আজ সকালে হয় ৭ দশমিক ৯২ মিটার। ফেঞ্চুগঞ্জে গতকাল ছিল ৯ দশমিক ৭৩ মিটার, আজ হয়েছে ৯ দশমিক ৮১ মিটার।
পাউবো সিলেটের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা জানান, উজানে বৃষ্টি না হলে পানি আরও কমবে। পানি কমতে শুরু করলেও সুরমা, কুশিয়ারায় এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। তবে কমার ধারা অব্যাহত থাকলে আজ-কালের মধ্যেই বিপৎসীমার নিচে নেমে যাবে পানিসীমা। তবে কুশিয়ারা নদীর পানি কমতে থাকলেও তা ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ হয়ে নামবে। ফলে ওই এলাকায় পানি বাড়ছে। এই দুই উপজেলার কিছু এলাকা প্লাবিতও হতে পারে।
উল্লেখ্য, সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় গত ১১ মে থেকে। এর কয়েক দিন আগে থেকে নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। জেলা প্রশাসন কার্যালয় থেকে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত পাওয়া হিসাব অনুযায়ী, জেলার ১৩ উপজেলার মধ্যে ১০টি উপজেলার ৮৬টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দী অবস্থায় আছেন ১৫ লাখ মানুষ।
টানা কয়েক দিন ধরে বেড়েই চলেছিল সিলেটের নদ-নদীগুলোর পানি। বন্যার পানিতে প্লাবিত হচ্ছিল প্রায় পুরো সিলেট। অবশেষে কমতে শুরু করছে সুরমা, কুশিয়ারাসহ সিলেটের বিভিন্ন নদীর পানি। তবে পানি কমতে শুরু করলেও সুরমা, কুশিয়ারার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সুরমা নদীর পানি গতকালের চেয়ে আজ শনিবার দুটি পয়েন্টেই কমেছে। কুশিয়ারার পানি দুটি পয়েন্টে বাড়লেও কমেছে দুটি পয়েন্টে। লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানি গতকালের চেয়ে আজ কমেছে।
পাউবো সূত্রে আরও জানা যায়, কানাইঘাট পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় ছিল ১৩ দশমিক ৬৭ মিটার। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ পানিসীমা হয় ১৩ দশমিক ৬০ মিটার। এ নদীর পানি সিলেট পয়েন্টে গতকাল ছিল ১১ দশমিক ০৯ মিটার, আজ সকালে হয়েছে ১১ দশমিক ০৫ মিটার।
কুশিয়ারা নদীর আমলশিদ পয়েন্টে গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১৭ দশমিক ০৫ মিটার। আজ সকালে পানিসীমা দাঁড়ায় ১৬ দশমিক ৯৬ মিটার। পানি কমেছে শেওলা পয়েন্টেও। এখানে গতকাল পানিসীমা ছিল ১৩ দশমিক ৬৩ মিটার। আজ সকালে হয় ১৩ দশমিক ৬০ মিটার।
লোভা নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১৪ মিটার। আজ সকালে কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮৮ মিটার। সারি নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যায় ১১ দশমিক ৪৪ মিটার থাকলেও আজ সকালে হয়েছে ১০ দশমিক ৯৮ মিটার। এ ছাড়া ধলাই নদীর পানিও কমেছে। এ নদীর পানিসীমা গতকাল ছিল ১০ দশমিক ৮৮ মিটার, আজ কমে হয়েছে ১০ দশমিক ৮৬ মিটার।
তবে কুশিয়ারার পানি বেড়েছে শেরপুর ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে। শেরপুরে গতকাল পানিসীমা ছিল ৭ দশমিক ৮১ মিটার, আজ সকালে হয় ৭ দশমিক ৯২ মিটার। ফেঞ্চুগঞ্জে গতকাল ছিল ৯ দশমিক ৭৩ মিটার, আজ হয়েছে ৯ দশমিক ৮১ মিটার।
পাউবো সিলেটের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা জানান, উজানে বৃষ্টি না হলে পানি আরও কমবে। পানি কমতে শুরু করলেও সুরমা, কুশিয়ারায় এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। তবে কমার ধারা অব্যাহত থাকলে আজ-কালের মধ্যেই বিপৎসীমার নিচে নেমে যাবে পানিসীমা। তবে কুশিয়ারা নদীর পানি কমতে থাকলেও তা ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ হয়ে নামবে। ফলে ওই এলাকায় পানি বাড়ছে। এই দুই উপজেলার কিছু এলাকা প্লাবিতও হতে পারে।
উল্লেখ্য, সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় গত ১১ মে থেকে। এর কয়েক দিন আগে থেকে নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। জেলা প্রশাসন কার্যালয় থেকে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত পাওয়া হিসাব অনুযায়ী, জেলার ১৩ উপজেলার মধ্যে ১০টি উপজেলার ৮৬টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দী অবস্থায় আছেন ১৫ লাখ মানুষ।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে