নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে বাতিল হওয়া প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ভোটের মাঠে ফিরেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমান। আজ রোববার বিচারপতি মো. ইকবাল কবির এবং বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। এর ফলে সিলেট-২ আসনে প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ জনে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান। তিনি রোববার রাতে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করেই নির্বাচন করছি। এটা একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আমার প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিয়েছেন হাইকোর্ট। মহামান্য আদালত সংবিধানকে সমুন্নত রেখেছেন। আদালতের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান আরও বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণার ৭ দিন পর ভোটের মাঠে ফিরলেও পিছিয়ে পড়িনি বরং এগিয়ে গেছি। এলাকাবাসী এসব ষড়যন্ত্রের জবাব ৭ জানুয়ারি ব্যালটে দেবেন। সব ঠিক থাকলে সোমবার প্রতীক বরাদ্দ পাব। আমি ট্রাক প্রতীক চেয়েছি। ট্রাক আমার পছন্দের প্রতীক। আশা করি ট্রাকই পাব।’
আসনটিতে মেয়র মুহিব ছাড়া কাগজে-কলমে প্রার্থী ৬ জন হলেও রোববার পর্যন্ত ভোটারদের আলোচনায় রয়েছেন মাত্র ৩ জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী, সাবেক সংসদ সদস্য ও দলটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী (লাঙল) এবং গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য)।
এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুর রব (সোনালী আঁশ), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসেন (আম) ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. জহির (ডাব)। তাঁদের কেউই ভোটের আলোচনাতে নেই। ফলে ভোটের মাঠে নৌকা, লাঙ্গল ও উদীয়মান সূর্য প্রতীকের মধ্যে লড়াইয়ের আভাস ছিল। এখন সাবেক ও বর্তমান এমপিদের সঙ্গে ভোটের মাঠে যোগ দিয়েছেন পৌর মেয়রও।
অবশ্য প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমানকে ভোটের মাঠে স্বাগত জানিয়েছেন নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী ও লাঙ্গলের ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী। তাঁদের ভাষ্য, ভোট উৎসবে আরেকজন যুক্ত হওয়ায় নির্বাচন জমে উঠবে। ভোটাররা নিজেদের পছন্দ নির্বাচনে আরেকটি বিকল্প পেয়েছেন। এটা খুবই ইতিবাচক।
এর আগে, বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র পদে বহাল থেকে প্রার্থী হওয়ায় যাচাই-বাছাইকালে তাঁর মনোনয়ন বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে ১০ ডিসেম্বর আপিল করেন মুহিব। পাঁচ দিন পর আপিলটি খারিজ করে দেয় ইসি।
এরপর প্রার্থিতা ফেরাতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন মেয়র মুহিব। ২০ ডিসেম্বর রিট শুনানির ধার্য তারিখে রাষ্ট্রপক্ষের অ্যাটর্নি জেনারেল আমীর উদ্দিন অংশ নিয়ে রিটের বিরোধিতা করেন। পরে বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথ ও ইকবাল করিমের যৌথ বেঞ্চ রিটের আদেশের জন্য ২৭ ডিসেম্বর পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
গত শুক্রবার সিলেটে সংবাদ সম্মেলন করে নিজের প্রার্থিতার পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরেন সাবেক এই আওয়ামী লীগ নেতা। এর দুদিন পর ধার্য তারিখের দুদিন আগেই আজ রোববার রিটের আদেশ দিলেন হাইকোর্ট।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে বাতিল হওয়া প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ভোটের মাঠে ফিরেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমান। আজ রোববার বিচারপতি মো. ইকবাল কবির এবং বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। এর ফলে সিলেট-২ আসনে প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ জনে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান। তিনি রোববার রাতে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করেই নির্বাচন করছি। এটা একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আমার প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিয়েছেন হাইকোর্ট। মহামান্য আদালত সংবিধানকে সমুন্নত রেখেছেন। আদালতের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান আরও বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণার ৭ দিন পর ভোটের মাঠে ফিরলেও পিছিয়ে পড়িনি বরং এগিয়ে গেছি। এলাকাবাসী এসব ষড়যন্ত্রের জবাব ৭ জানুয়ারি ব্যালটে দেবেন। সব ঠিক থাকলে সোমবার প্রতীক বরাদ্দ পাব। আমি ট্রাক প্রতীক চেয়েছি। ট্রাক আমার পছন্দের প্রতীক। আশা করি ট্রাকই পাব।’
আসনটিতে মেয়র মুহিব ছাড়া কাগজে-কলমে প্রার্থী ৬ জন হলেও রোববার পর্যন্ত ভোটারদের আলোচনায় রয়েছেন মাত্র ৩ জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী, সাবেক সংসদ সদস্য ও দলটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী (লাঙল) এবং গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য)।
এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুর রব (সোনালী আঁশ), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসেন (আম) ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. জহির (ডাব)। তাঁদের কেউই ভোটের আলোচনাতে নেই। ফলে ভোটের মাঠে নৌকা, লাঙ্গল ও উদীয়মান সূর্য প্রতীকের মধ্যে লড়াইয়ের আভাস ছিল। এখন সাবেক ও বর্তমান এমপিদের সঙ্গে ভোটের মাঠে যোগ দিয়েছেন পৌর মেয়রও।
অবশ্য প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমানকে ভোটের মাঠে স্বাগত জানিয়েছেন নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী ও লাঙ্গলের ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী। তাঁদের ভাষ্য, ভোট উৎসবে আরেকজন যুক্ত হওয়ায় নির্বাচন জমে উঠবে। ভোটাররা নিজেদের পছন্দ নির্বাচনে আরেকটি বিকল্প পেয়েছেন। এটা খুবই ইতিবাচক।
এর আগে, বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র পদে বহাল থেকে প্রার্থী হওয়ায় যাচাই-বাছাইকালে তাঁর মনোনয়ন বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে ১০ ডিসেম্বর আপিল করেন মুহিব। পাঁচ দিন পর আপিলটি খারিজ করে দেয় ইসি।
এরপর প্রার্থিতা ফেরাতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন মেয়র মুহিব। ২০ ডিসেম্বর রিট শুনানির ধার্য তারিখে রাষ্ট্রপক্ষের অ্যাটর্নি জেনারেল আমীর উদ্দিন অংশ নিয়ে রিটের বিরোধিতা করেন। পরে বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথ ও ইকবাল করিমের যৌথ বেঞ্চ রিটের আদেশের জন্য ২৭ ডিসেম্বর পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
গত শুক্রবার সিলেটে সংবাদ সম্মেলন করে নিজের প্রার্থিতার পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরেন সাবেক এই আওয়ামী লীগ নেতা। এর দুদিন পর ধার্য তারিখের দুদিন আগেই আজ রোববার রিটের আদেশ দিলেন হাইকোর্ট।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে