চলতি বছরের জুলাইয়ে দেশে চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজিসহ প্রায় সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেশ বাড়তি ছিল। এতে জুলাইয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৪ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্যে এই চিত্র উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল রেকর্ড ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ হয়, যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। এর আগে খাদ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি ছিল ২০১১ সালের অক্টোবরে, ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতির এই হারের অর্থ হলো খাদ্যপণ্য কিনতে দেশের মানুষকে গত জুলাইয়ে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ অর্থ বেশি খরচ করতে হচ্ছে। অর্থাৎ যে খাদ্যপণ্য কিনতে আগে ১০০ টাকা খরচ হতো, সেই একই পরিমাণ পণ্য কিনতে জুলাই মাসে ১১৪ দশমিক ১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
দেশে বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দামও বেড়েছে। এতে করে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়েছে। জুলাই মাসে এই হার হয়েছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা জুনে ছিল ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি দুটিই বাড়ার কারণে জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। জুলাই মাসের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, এক দশকের মধ্যে যা সর্বোচ্চ বলে জানা গেছে।
দেশে দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। বিবিএসের তথ্য-উপাত্ত নিয়ে এর আগে প্রশ্ন তুলেছেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিবিএস যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে, তাতে মূল্যস্ফীতির প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিবিএস এই প্রথম মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যান প্রকাশ করল; যাতে দেখা যাচ্ছে, দেশে মূল্যস্ফীতি আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। মূল্যস্ফীতি একধরনের করের মতো, যা ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবার ওপর চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই বাজারের জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির এ চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ।
চলতি বছরের জুলাইয়ে দেশে চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজিসহ প্রায় সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেশ বাড়তি ছিল। এতে জুলাইয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৪ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্যে এই চিত্র উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল রেকর্ড ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ হয়, যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। এর আগে খাদ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি ছিল ২০১১ সালের অক্টোবরে, ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতির এই হারের অর্থ হলো খাদ্যপণ্য কিনতে দেশের মানুষকে গত জুলাইয়ে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ অর্থ বেশি খরচ করতে হচ্ছে। অর্থাৎ যে খাদ্যপণ্য কিনতে আগে ১০০ টাকা খরচ হতো, সেই একই পরিমাণ পণ্য কিনতে জুলাই মাসে ১১৪ দশমিক ১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
দেশে বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দামও বেড়েছে। এতে করে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়েছে। জুলাই মাসে এই হার হয়েছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা জুনে ছিল ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি দুটিই বাড়ার কারণে জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। জুলাই মাসের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, এক দশকের মধ্যে যা সর্বোচ্চ বলে জানা গেছে।
দেশে দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। বিবিএসের তথ্য-উপাত্ত নিয়ে এর আগে প্রশ্ন তুলেছেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিবিএস যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে, তাতে মূল্যস্ফীতির প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিবিএস এই প্রথম মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যান প্রকাশ করল; যাতে দেখা যাচ্ছে, দেশে মূল্যস্ফীতি আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। মূল্যস্ফীতি একধরনের করের মতো, যা ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবার ওপর চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই বাজারের জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির এ চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৭ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৮ ঘণ্টা আগে