আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি ভালো না খারাপ, তা নিরূপণের অন্যতম নির্দেশক হলো লেনদেন। লেনদেন ভালো হলে পুঁজিবাজারের অন্যান্য সূচকও বেশিরভাগ সময় ইতিবাচক থাকে। পুঁজিবাজারে সবচেয়ে ভালো লেনদেন হয় সেপ্টেম্বর মাসে। সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিদিনের গড় লেনদেন সারা বছরের দৈনিক গড় লেনদেনের চেয়েও বেশি। গত ৫ বছরের মধ্যে ৪ বছরই এমনটাই দেখা গেছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। ফলে পুঁজিবাজারে সবচেয়ে ‘ভালো মাস’ হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে সেপ্টেম্বর।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ৫ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম বিবেচনায় সেপ্টেম্বর মাসে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেশি থাকে।
তথ্যমতে, ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে চার বছরের গড় লেনদেন ওই সব বছরের সেপ্টেম্বর মাসের গড় লেনদেনের চেয়ে বেশি ছিল। কেবল ২০১৯ সালের এর ব্যত্যয় হয়েছে। ২০১৮ সালে পুরো বছরের দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৫.৫১ বিলিয়ন টাকা। ওই বছরের সেপ্টেম্বরের গড় লেনদেন ছিল ৭.৪০ বিলিয়ন টাকা। তবে ২০১৯ সালের গড় লেনদেন ৪.৮০ বিলিয়নের বিপরীতে সেপ্টেম্বরে হয় ৪.০৪ বিলিয়ন টাকা।
পরবর্তী তিন বছরেই সেপ্টেম্বর মাসের গড় লেনদেন অনেক বেশি ছিল। ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালের দৈনিক গড় লেনদেন যথাক্রমে ৬ দশমিক ৪৮, ১৪ দশমিক ৭ ও ৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন টাকা। এর বিপরীতে বছরগুলোর সেপ্টেম্বর মাসের দৈনিক গড় লেনদেন ছিল যথাক্রমে ১০ দশমিক ১১, ২৩ দশমিক ০৪ ও ১৬ দশমিক ৯ বিলিয়ন টাকা।
সাধারণত, জুনে অর্থবছর শেষ হওয়া কোম্পানিগুলো সেপ্টেম্বর মাসে লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত ঘোষণা দেয়। এতে ভালো লভ্যাংশের প্রত্যাশায় পূর্বানুমানের ভিত্তিতে মাসটিতে শেয়ার কেনাবেচায় বাড়তি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। যার প্রভাব পড়ে সামগ্রিকভাবে লেনদেনে।
তবে সেপ্টেম্বর মাসেই সবসময় বেশি লেনদেন হবে তার স্থায়ী কোনো ভিত্তি নেই বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুন ক্লোজিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে কেন্দ্র করে লেনদেন বাড়তে পারে সেপ্টেম্বরে। তবে সবসময়ই যে লেনদেন বেশি হবে তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায় না, কমতেও পারে। এগুলো অর্থনীতি, শেয়ারবাজারের সেন্টিমেন্টসহ আরও অনেক কিছুর সঙ্গে সম্পর্কিত।
এই পুঁজিবাজার বিশ্লেষকের মতকে সমর্থন করেছেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সুমিত পোদ্দার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কোম্পানির প্রফিটিবিলিটি প্রথম নয় মাস ভালো থাকতে পারে। এরপর টার্নব্যাক হতে পারে। মূল্য সংবেদনশীল যেসব তথ্য প্রকাশ করা হয়, সেভাবেই যে কোম্পানির সবকিছু হবে তা বলা মুশকিল।
গবেষণা তথ্য বলছে, গত পাঁচ বছরে ৩.৯৭ শতাংশ রিটার্নসহ সর্বোচ্চ তারল্য ছিল সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে। এরপরে সিরামিক খাত ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ। আর তৃতীয় স্থানে থাকা কাগজ এবং মুদ্রণ ৩ দশমিক ০৫ শতাংশ।
পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি ভালো না খারাপ, তা নিরূপণের অন্যতম নির্দেশক হলো লেনদেন। লেনদেন ভালো হলে পুঁজিবাজারের অন্যান্য সূচকও বেশিরভাগ সময় ইতিবাচক থাকে। পুঁজিবাজারে সবচেয়ে ভালো লেনদেন হয় সেপ্টেম্বর মাসে। সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিদিনের গড় লেনদেন সারা বছরের দৈনিক গড় লেনদেনের চেয়েও বেশি। গত ৫ বছরের মধ্যে ৪ বছরই এমনটাই দেখা গেছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। ফলে পুঁজিবাজারে সবচেয়ে ‘ভালো মাস’ হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে সেপ্টেম্বর।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ৫ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম বিবেচনায় সেপ্টেম্বর মাসে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেশি থাকে।
তথ্যমতে, ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে চার বছরের গড় লেনদেন ওই সব বছরের সেপ্টেম্বর মাসের গড় লেনদেনের চেয়ে বেশি ছিল। কেবল ২০১৯ সালের এর ব্যত্যয় হয়েছে। ২০১৮ সালে পুরো বছরের দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৫.৫১ বিলিয়ন টাকা। ওই বছরের সেপ্টেম্বরের গড় লেনদেন ছিল ৭.৪০ বিলিয়ন টাকা। তবে ২০১৯ সালের গড় লেনদেন ৪.৮০ বিলিয়নের বিপরীতে সেপ্টেম্বরে হয় ৪.০৪ বিলিয়ন টাকা।
পরবর্তী তিন বছরেই সেপ্টেম্বর মাসের গড় লেনদেন অনেক বেশি ছিল। ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালের দৈনিক গড় লেনদেন যথাক্রমে ৬ দশমিক ৪৮, ১৪ দশমিক ৭ ও ৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন টাকা। এর বিপরীতে বছরগুলোর সেপ্টেম্বর মাসের দৈনিক গড় লেনদেন ছিল যথাক্রমে ১০ দশমিক ১১, ২৩ দশমিক ০৪ ও ১৬ দশমিক ৯ বিলিয়ন টাকা।
সাধারণত, জুনে অর্থবছর শেষ হওয়া কোম্পানিগুলো সেপ্টেম্বর মাসে লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত ঘোষণা দেয়। এতে ভালো লভ্যাংশের প্রত্যাশায় পূর্বানুমানের ভিত্তিতে মাসটিতে শেয়ার কেনাবেচায় বাড়তি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। যার প্রভাব পড়ে সামগ্রিকভাবে লেনদেনে।
তবে সেপ্টেম্বর মাসেই সবসময় বেশি লেনদেন হবে তার স্থায়ী কোনো ভিত্তি নেই বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুন ক্লোজিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে কেন্দ্র করে লেনদেন বাড়তে পারে সেপ্টেম্বরে। তবে সবসময়ই যে লেনদেন বেশি হবে তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায় না, কমতেও পারে। এগুলো অর্থনীতি, শেয়ারবাজারের সেন্টিমেন্টসহ আরও অনেক কিছুর সঙ্গে সম্পর্কিত।
এই পুঁজিবাজার বিশ্লেষকের মতকে সমর্থন করেছেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সুমিত পোদ্দার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কোম্পানির প্রফিটিবিলিটি প্রথম নয় মাস ভালো থাকতে পারে। এরপর টার্নব্যাক হতে পারে। মূল্য সংবেদনশীল যেসব তথ্য প্রকাশ করা হয়, সেভাবেই যে কোম্পানির সবকিছু হবে তা বলা মুশকিল।
গবেষণা তথ্য বলছে, গত পাঁচ বছরে ৩.৯৭ শতাংশ রিটার্নসহ সর্বোচ্চ তারল্য ছিল সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে। এরপরে সিরামিক খাত ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ। আর তৃতীয় স্থানে থাকা কাগজ এবং মুদ্রণ ৩ দশমিক ০৫ শতাংশ।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগেপণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
৪ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে