নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস আজ উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রদূত ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর পাশাপাশি শ্রমিক সংগঠন ও শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করেন বলে ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক ফেসবুক পোস্টে এই কথা জানান।
দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্র তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকের অধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির কথা ব্যক্ত করেন।
এই সাক্ষাৎকারের বিষয়ে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আজকের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে পারস্পরিক স্বার্থ সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যু, বিশেষ করে মার্কিন বাজারে উচ্চমানের পোশাকসহ পোশাক রপ্তানি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে কীভাবে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, পরিবেশগত টেকসই উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণের ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি সাধন করেছে তার বর্ণনা দিয়ে বলেন, এই অর্জনগুলোর কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রতি বৈশ্বিক ক্রেতাদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি শ্রম অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আইনি সংস্কারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি, ন্যূনতম মাসিক মজুরির জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ন্যূনতম মজুরি বোর্ড গঠনের বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধনের জন্য বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের প্রশংসা করেন এবং অর্জনগুলোকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ওপর জোরালোভাবে গুরুত্বারোপ করেন করেন বলে বিজিএমইএর প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।
এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ছিলেন লেবার অ্যাটাশে লীনা খান, ডেপুটি পলিটিক্যাল ইকোনমিক কাউন্সেলর, আর্তুরো হাইন্স, ইউএসডিএ/এফএএস, এগ্রিকালচারাল অ্যাটাশে মেগান ফ্রাঙ্কিকসহ দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
বিজিএমইএ পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি এস. এম. মান্নান কচি, সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, সহসভাপতি (অর্থ) খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহসভাপতি মো. নাসির উদ্দিন, রাকিবুল আলম চৌধুরী, পরিচালক আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, নাভিদুল হক, রাজীব চৌধুরী, ব্যারিস্টার ভিদিয়া অমৃত খান, মো. ইমরানুর রহমান, মিজানুর রহমান এবং নীলা হোসনে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস আজ উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রদূত ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর পাশাপাশি শ্রমিক সংগঠন ও শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করেন বলে ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক ফেসবুক পোস্টে এই কথা জানান।
দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্র তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকের অধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির কথা ব্যক্ত করেন।
এই সাক্ষাৎকারের বিষয়ে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আজকের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে পারস্পরিক স্বার্থ সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যু, বিশেষ করে মার্কিন বাজারে উচ্চমানের পোশাকসহ পোশাক রপ্তানি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে কীভাবে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, পরিবেশগত টেকসই উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণের ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি সাধন করেছে তার বর্ণনা দিয়ে বলেন, এই অর্জনগুলোর কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রতি বৈশ্বিক ক্রেতাদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি শ্রম অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আইনি সংস্কারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি, ন্যূনতম মাসিক মজুরির জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ন্যূনতম মজুরি বোর্ড গঠনের বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধনের জন্য বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের প্রশংসা করেন এবং অর্জনগুলোকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ওপর জোরালোভাবে গুরুত্বারোপ করেন করেন বলে বিজিএমইএর প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।
এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ছিলেন লেবার অ্যাটাশে লীনা খান, ডেপুটি পলিটিক্যাল ইকোনমিক কাউন্সেলর, আর্তুরো হাইন্স, ইউএসডিএ/এফএএস, এগ্রিকালচারাল অ্যাটাশে মেগান ফ্রাঙ্কিকসহ দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
বিজিএমইএ পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি এস. এম. মান্নান কচি, সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, সহসভাপতি (অর্থ) খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহসভাপতি মো. নাসির উদ্দিন, রাকিবুল আলম চৌধুরী, পরিচালক আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, নাভিদুল হক, রাজীব চৌধুরী, ব্যারিস্টার ভিদিয়া অমৃত খান, মো. ইমরানুর রহমান, মিজানুর রহমান এবং নীলা হোসনে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে