নিজস্ব প্রতিবেদক,
ঢাকা: আগামী ২০২১–২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) সঙ্গে জড়িত নারী উদ্যোক্তারা কর ছাড়ের সুবিধা পাচ্ছেন। মূলত দেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি, নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতির মূলধারায় নারীদের অন্তর্ভুক্ত করা এবং নারীর ক্ষমতায়নের জন্য এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীও এ সুবিধা পাবেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী অর্থবছরের বাজেটে করোনাকালীন সময়ে নারী উদ্যোক্তাদের (বিশেষ করে এসএমই) কর দিতে হবে না। নারীদের নানা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করাই এর অন্যতম কারণ। একই সাথে নতুন উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়ও এ বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, বাজেটে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের নারী উদ্যোক্তারা বার্ষিক লেনদেনের করে ব্যাপক ছাড় পাবেন। বর্তমানে এ ধরনের উদ্যোক্তারা বার্ষিক ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত লেনদেনের সুবিধা পাচ্ছেন। আগামী বাজেটে এ পরিমাণ আরও বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত করা হবে। অর্থাৎ, কোন নারী উদ্যোক্তা এই অর্থবছরে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেন করলেও কোন কর দিতে হবে না। তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠীরাও এ সুযোগ পাচ্ছেন।
চলমান ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কর ছাড়ের সুবিধা রেখেছে। মোট জনবলের ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কর্মচারী থাকলে সে প্রতিষ্ঠানকে করের ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, আগামী অর্থবছরে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও কর ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। কোনো প্রতিষ্ঠান মোট জনবলের ১০ শতাংশের বেশি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলে ৫ শতাংশ কর ছাড় পাবে। দেশের তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূল ধারায় আনতে এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বাজেটে পদক্ষেপ থাকা খুবই জরুরি। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, ক্ষমতায়ন এবং সমাজে সমতা আনার জন্য বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। হিজড়া, বেদে, চরাঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার জন্যও বাজেটে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ রাখা উচিত।
ঢাকা: আগামী ২০২১–২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) সঙ্গে জড়িত নারী উদ্যোক্তারা কর ছাড়ের সুবিধা পাচ্ছেন। মূলত দেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি, নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতির মূলধারায় নারীদের অন্তর্ভুক্ত করা এবং নারীর ক্ষমতায়নের জন্য এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীও এ সুবিধা পাবেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী অর্থবছরের বাজেটে করোনাকালীন সময়ে নারী উদ্যোক্তাদের (বিশেষ করে এসএমই) কর দিতে হবে না। নারীদের নানা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করাই এর অন্যতম কারণ। একই সাথে নতুন উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়ও এ বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, বাজেটে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের নারী উদ্যোক্তারা বার্ষিক লেনদেনের করে ব্যাপক ছাড় পাবেন। বর্তমানে এ ধরনের উদ্যোক্তারা বার্ষিক ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত লেনদেনের সুবিধা পাচ্ছেন। আগামী বাজেটে এ পরিমাণ আরও বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত করা হবে। অর্থাৎ, কোন নারী উদ্যোক্তা এই অর্থবছরে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেন করলেও কোন কর দিতে হবে না। তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠীরাও এ সুযোগ পাচ্ছেন।
চলমান ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কর ছাড়ের সুবিধা রেখেছে। মোট জনবলের ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কর্মচারী থাকলে সে প্রতিষ্ঠানকে করের ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, আগামী অর্থবছরে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও কর ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। কোনো প্রতিষ্ঠান মোট জনবলের ১০ শতাংশের বেশি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলে ৫ শতাংশ কর ছাড় পাবে। দেশের তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূল ধারায় আনতে এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বাজেটে পদক্ষেপ থাকা খুবই জরুরি। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, ক্ষমতায়ন এবং সমাজে সমতা আনার জন্য বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। হিজড়া, বেদে, চরাঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার জন্যও বাজেটে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ রাখা উচিত।
দেশের সোনার বাজারে চলমান অস্থিরতার মধ্যে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে দুই দফায় কমানো হয়েছে সোনার দাম। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) থেকে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেএবার জিএম পদে নিয়োগের জন্য ২৫৮ জনের সাক্ষাৎকার আগামীকাল বুধবার শেষ হবে। পদোন্নতি পেয়ে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের জিএম হিসেবে পদায়নের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগেগ্রাহকের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল সোমবার ৫টি দুর্বল ব্যাংককে ভল্ট থেকে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি কোটি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরদিন আজ মঙ্গলবার আরও দুই ব্যাংক পেয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
১৫ ঘণ্টা আগে