অনলাইন ডেস্ক
চীনকে টপকে রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ভারত জুলাই মাসে রাশিয়ার কাছ থেকে প্রতিদিন ২০ লাখ ৭ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত জুলাই মাসে যে পরিমাণ জ্বালানি তেল কিনেছে, তা দেশটির মোট জ্বালানি তেল আমদানির ৪৪ শতাংশ। কেবল তাই নয়, ভারত জুন মাসের তুলনায় ৪ দশমিক ২ শতাংশ বেশি তেল কিনেছে রাশিয়ার কাছ থেকে। এবং গত বছরের এই সময়ের তুলনায় অন্তত ১২ শতাংশ বেশি কিনেছে।
মূলত চীনা তেল পরিশোধনাগারগুলো জ্বালানি তেল উৎপাদন থেকে ক্রমেই কম মুনাফা করায় রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা কমিয়ে দিয়েছে, যার ফলে ভারত রাশিয়ার তেল কেনার ক্ষেত্রে শীর্ষে উঠে এসেছে। জুলাই মাসে চীন রাশিয়ার কাছ থেকে দৈনিক ১৭ লাখ ৬০ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে।
রাশিয়ার জ্বালানি তেলের ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও ভারত দেশটির ইস্টার্ন সাইবেরিয়া-প্যাসিফিক ওশেন বা ইএসপিও পাইপলাইনের মাধ্যমে আসা জ্বালানি তেল কেনা অব্যাহত রেখেছে। ইএসপিও ব্লেন্ড অপরিশোধিত তেল হলো হালকা, মিষ্টি অপরিশোধিত তেল যা রাশিয়ার রোসনেফ্ট কোম্পানি উৎপাদন করে থাকে। পূর্ব সাইবেরিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর পাইপলাইনের মাধ্যমে এই তেল এশিয়ান বাজার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে পাঠানো হয়।
ভারত ৯০০ ফুটের বেশি দৈর্ঘ্যের সুয়েজম্যাক্স ক্যাটাগরির ট্যাংকারের মাধ্যমে এ ধরনের অপরিশোধিত তেল কেনা অব্যাহত রেখেছে। জুলাই মাসে ভারত প্রতিদিন এ ধরনের তেল কিনেছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ব্যারেল। জ্বালানিবাহী ট্যাংকার ট্র্যাকার প্রতিষ্ঠান ভরটেক্সার মতে, ২০২৪ অর্থবছরের সর্বশেষ দুই মাসে ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় জ্বালানি ক্রেতা ছিল। এই সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতে জ্বালানি সরবরাহ বেড়েছে। বিপরীতে দেশটির আগের দুই শীর্ষ তেল সরবরাহকারী দেশ সৌদি আরব ও ইরাক থেকে তেলের সরবরাহ কমেছে।
চীনকে টপকে রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ভারত জুলাই মাসে রাশিয়ার কাছ থেকে প্রতিদিন ২০ লাখ ৭ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত জুলাই মাসে যে পরিমাণ জ্বালানি তেল কিনেছে, তা দেশটির মোট জ্বালানি তেল আমদানির ৪৪ শতাংশ। কেবল তাই নয়, ভারত জুন মাসের তুলনায় ৪ দশমিক ২ শতাংশ বেশি তেল কিনেছে রাশিয়ার কাছ থেকে। এবং গত বছরের এই সময়ের তুলনায় অন্তত ১২ শতাংশ বেশি কিনেছে।
মূলত চীনা তেল পরিশোধনাগারগুলো জ্বালানি তেল উৎপাদন থেকে ক্রমেই কম মুনাফা করায় রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা কমিয়ে দিয়েছে, যার ফলে ভারত রাশিয়ার তেল কেনার ক্ষেত্রে শীর্ষে উঠে এসেছে। জুলাই মাসে চীন রাশিয়ার কাছ থেকে দৈনিক ১৭ লাখ ৬০ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে।
রাশিয়ার জ্বালানি তেলের ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও ভারত দেশটির ইস্টার্ন সাইবেরিয়া-প্যাসিফিক ওশেন বা ইএসপিও পাইপলাইনের মাধ্যমে আসা জ্বালানি তেল কেনা অব্যাহত রেখেছে। ইএসপিও ব্লেন্ড অপরিশোধিত তেল হলো হালকা, মিষ্টি অপরিশোধিত তেল যা রাশিয়ার রোসনেফ্ট কোম্পানি উৎপাদন করে থাকে। পূর্ব সাইবেরিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর পাইপলাইনের মাধ্যমে এই তেল এশিয়ান বাজার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে পাঠানো হয়।
ভারত ৯০০ ফুটের বেশি দৈর্ঘ্যের সুয়েজম্যাক্স ক্যাটাগরির ট্যাংকারের মাধ্যমে এ ধরনের অপরিশোধিত তেল কেনা অব্যাহত রেখেছে। জুলাই মাসে ভারত প্রতিদিন এ ধরনের তেল কিনেছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ব্যারেল। জ্বালানিবাহী ট্যাংকার ট্র্যাকার প্রতিষ্ঠান ভরটেক্সার মতে, ২০২৪ অর্থবছরের সর্বশেষ দুই মাসে ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় জ্বালানি ক্রেতা ছিল। এই সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতে জ্বালানি সরবরাহ বেড়েছে। বিপরীতে দেশটির আগের দুই শীর্ষ তেল সরবরাহকারী দেশ সৌদি আরব ও ইরাক থেকে তেলের সরবরাহ কমেছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে