নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ১৫ বছরে দেশের পুঁজিবাজার অনেক সংকুচিত হয়েছে ও পিছিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত ‘সিএমজেএফ টক’ এ তিনি এ কথা বলেন।
মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে।’
ডিএসইর পর্ষদ দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে জানিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কাজের ফলাফল পেতে একটু সময় লাগবে। একটি ভবনের ভিত্তি নির্মাণ যেমন বাইরে থেকে দেখা যায় না, অনেকটা সে রকম। তবে ভবনের ওপরে নির্মাণকাজটা সবাই দেখতে পায়। কিন্তু, আসল কাজটা করা হয় ওই ভিত্তি নির্মাণের সময়।’
বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘সবকিছুই বিফলে যাবে, যদি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে না পারি। এ জন্য স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ৪টি কাজকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ৪টি কাজের মধ্যে দ্রুত সময়ে কিছু ভালো কোম্পানি নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। এ ছাড়া নেগেটিভ ইক্যুইটির সমস্যা সমাধান, ট্যাক্স সুবিধা দেওয়া ও ইনসাইডার ট্রেডিং বন্ধ করা। এই ট্রেডিংয়ের বিষয়ে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাসী।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অযাচিত হস্তক্ষেপে পুঁজিবাজার পিছিয়ে গেছে বলে মনে করেন মমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে শেয়ারবাজারের যে ভূমিকা থাকার কথা ছিল, তা হয়নি। প্রত্যাশার লেভেল থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর অনেক সমস্যায় ছিল। এর মধ্যে অন্যতম নিয়ন্ত্রক সংস্থার অযাচিত হস্তক্ষেপ। এ ছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জের মানব সম্পদের অদক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সমস্যা রয়েছে। আর ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনেও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ডিএসইতে কোনো চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নেই। এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। আমরা চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ততটা ভালো নেই। ব্যাংকিং সেক্টরের একটা অস্থিরতা, সেখানে আমরা আশা করছি কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। এখনো আমরা প্রত্যাশিত অবস্থায় যেতে পারিনি। আমরা দেখছি মূলধনী মেশিনারিজ আমদানি কমে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রিয়েল ইকোনমিক বিনিয়োগ যদি ঠিক না থাকে, তাহলে পুঁজিবাজার তো পুরো মার্কেটের প্রতিচ্ছবি। তো সেটাও আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আমরা আশাবাদী-জুন নাগাদ শেয়ারবাজারে ইতিবাচক ধারা দেখতে পারব।’
সংস্কার করতে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে উল্লেখ করে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংস্কার করতে গিয়ে রোগী যাতে মারা না যায়, সেটাও দেখতে হবে। একটা জায়গায় সমন্বয় করা হয়েছে, ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্সের ওপরে। আমাদের আরও কিছু দাবি-দাওয়া আছে। অর্থ মন্ত্রণালয়, এনবিআর থেকে বলা হয়েছে, এগুলো পজেটিভভাবে দেখবে। দ্বিতীয়ত ভালো কিছু কোম্পানি আনতে পারলে বাজারে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হবে। অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে, তারা সক্রিয় হবেন। একটা ইতিবাচক ধারা তৈরি হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ডিএসইর সমস্যাগুলো বের করার চেষ্টা করেছি। ইতিমধ্যে সমস্যার তালিকা অনেক লম্বা হচ্ছে, এগুলো সমাধানে কাজ করছি। যেসব ব্রোকারেজ হাউস বিনিয়োগকারীদের অর্থ সরিয়ে নিয়েছে, ইনভেস্টর প্রোটেকশন ফান্ড থেকে তাদের সাপোর্ট দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ব্রোকারেজ হাউসের সম্পদ বিক্রি করে এবং লাইসেন্স বিক্রি করে ওই সব হাউসের বিনিয়োগকারীদের তহবিল জোগান দেওয়া হবে।’
ব্যাংকিং খাতের জন্য উন্নয়ন সহযোগীদের প্রণোদনা প্যাকেজ পাওয়া গেলেও পুঁজিবাজারের জন্য আসেনি অভিযোগ করেন মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বহুজাতিক সংস্থাগুলো, যেমন—আইএমএফ, এডিবির সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি, যাতে তাদের কাছ থেকে আমরা সাপোর্ট পেতে পারি। এতে আমাদের সংস্কার কাজগুলো একটু ত্বরান্বিত হবে। আমাদের দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের জন্য অনেক ধরনের সহায়তা প্যাকেজ আসছে। এখন পর্যন্ত ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য কোনো সহায়তা প্যাকেজ আসেনি। আমরা সরকারের কাছে সহায়তার দাবি জোরালোভাবে তুলে ধরতে চাই। আমাদের সহযোগী যেসব আন্তর্জাতিক সংস্থা আছে, তারা যেন পুঁজিবাজারের দিকে একটু নজর দেন, যাতে আমাদের রিফর্মের কাজগুলো একটু সহজ হয় এবং আমরা যাতে আরও সক্ষম হতে পারি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগে প্রাইমারি রেগুলেটরকে সব ক্ষেত্রেই বিএসইসির অনুমোদন নিয়ে কাজ করতে হতো। যার ফলে কোম্পানিগুলোকে মনিটরিং করা ডিএসইর জন্য অনেকটা কষ্টকর হয়ে উঠেছিল। এই অবস্থান থেকে আমরা অনেকটা বের হয়ে আসছি। দুর্বল কোম্পানিগুলোতে এখন ডিএসইর মনিটরিং বাড়বে।’
দুর্বল কোম্পানিকে তালিকাচ্যুত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে সমস্যা হচ্ছে, এই বাজারের বেশির ভাগ কোম্পানিই দুর্বল। এতগুলো দুর্বল কোম্পানিকে একসঙ্গে মনিটরিং করা ডিএসইর জন্য কষ্টকর। আমাদের বাজারে এমন কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছ, যেগুলো তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা ছিল না। এগুলোকে ডিলিস্টিং করতে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
সিএমজেএফ সভাপতি এস এম গোলাম সামদানী ভূইয়ার সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আবু আলী।
গত ১৫ বছরে দেশের পুঁজিবাজার অনেক সংকুচিত হয়েছে ও পিছিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত ‘সিএমজেএফ টক’ এ তিনি এ কথা বলেন।
মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে।’
ডিএসইর পর্ষদ দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে জানিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কাজের ফলাফল পেতে একটু সময় লাগবে। একটি ভবনের ভিত্তি নির্মাণ যেমন বাইরে থেকে দেখা যায় না, অনেকটা সে রকম। তবে ভবনের ওপরে নির্মাণকাজটা সবাই দেখতে পায়। কিন্তু, আসল কাজটা করা হয় ওই ভিত্তি নির্মাণের সময়।’
বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘সবকিছুই বিফলে যাবে, যদি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে না পারি। এ জন্য স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ৪টি কাজকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ৪টি কাজের মধ্যে দ্রুত সময়ে কিছু ভালো কোম্পানি নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। এ ছাড়া নেগেটিভ ইক্যুইটির সমস্যা সমাধান, ট্যাক্স সুবিধা দেওয়া ও ইনসাইডার ট্রেডিং বন্ধ করা। এই ট্রেডিংয়ের বিষয়ে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাসী।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অযাচিত হস্তক্ষেপে পুঁজিবাজার পিছিয়ে গেছে বলে মনে করেন মমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে শেয়ারবাজারের যে ভূমিকা থাকার কথা ছিল, তা হয়নি। প্রত্যাশার লেভেল থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর অনেক সমস্যায় ছিল। এর মধ্যে অন্যতম নিয়ন্ত্রক সংস্থার অযাচিত হস্তক্ষেপ। এ ছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জের মানব সম্পদের অদক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সমস্যা রয়েছে। আর ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনেও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ডিএসইতে কোনো চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নেই। এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। আমরা চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ততটা ভালো নেই। ব্যাংকিং সেক্টরের একটা অস্থিরতা, সেখানে আমরা আশা করছি কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। এখনো আমরা প্রত্যাশিত অবস্থায় যেতে পারিনি। আমরা দেখছি মূলধনী মেশিনারিজ আমদানি কমে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রিয়েল ইকোনমিক বিনিয়োগ যদি ঠিক না থাকে, তাহলে পুঁজিবাজার তো পুরো মার্কেটের প্রতিচ্ছবি। তো সেটাও আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আমরা আশাবাদী-জুন নাগাদ শেয়ারবাজারে ইতিবাচক ধারা দেখতে পারব।’
সংস্কার করতে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে উল্লেখ করে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংস্কার করতে গিয়ে রোগী যাতে মারা না যায়, সেটাও দেখতে হবে। একটা জায়গায় সমন্বয় করা হয়েছে, ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্সের ওপরে। আমাদের আরও কিছু দাবি-দাওয়া আছে। অর্থ মন্ত্রণালয়, এনবিআর থেকে বলা হয়েছে, এগুলো পজেটিভভাবে দেখবে। দ্বিতীয়ত ভালো কিছু কোম্পানি আনতে পারলে বাজারে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হবে। অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে, তারা সক্রিয় হবেন। একটা ইতিবাচক ধারা তৈরি হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ডিএসইর সমস্যাগুলো বের করার চেষ্টা করেছি। ইতিমধ্যে সমস্যার তালিকা অনেক লম্বা হচ্ছে, এগুলো সমাধানে কাজ করছি। যেসব ব্রোকারেজ হাউস বিনিয়োগকারীদের অর্থ সরিয়ে নিয়েছে, ইনভেস্টর প্রোটেকশন ফান্ড থেকে তাদের সাপোর্ট দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ব্রোকারেজ হাউসের সম্পদ বিক্রি করে এবং লাইসেন্স বিক্রি করে ওই সব হাউসের বিনিয়োগকারীদের তহবিল জোগান দেওয়া হবে।’
ব্যাংকিং খাতের জন্য উন্নয়ন সহযোগীদের প্রণোদনা প্যাকেজ পাওয়া গেলেও পুঁজিবাজারের জন্য আসেনি অভিযোগ করেন মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বহুজাতিক সংস্থাগুলো, যেমন—আইএমএফ, এডিবির সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি, যাতে তাদের কাছ থেকে আমরা সাপোর্ট পেতে পারি। এতে আমাদের সংস্কার কাজগুলো একটু ত্বরান্বিত হবে। আমাদের দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের জন্য অনেক ধরনের সহায়তা প্যাকেজ আসছে। এখন পর্যন্ত ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য কোনো সহায়তা প্যাকেজ আসেনি। আমরা সরকারের কাছে সহায়তার দাবি জোরালোভাবে তুলে ধরতে চাই। আমাদের সহযোগী যেসব আন্তর্জাতিক সংস্থা আছে, তারা যেন পুঁজিবাজারের দিকে একটু নজর দেন, যাতে আমাদের রিফর্মের কাজগুলো একটু সহজ হয় এবং আমরা যাতে আরও সক্ষম হতে পারি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগে প্রাইমারি রেগুলেটরকে সব ক্ষেত্রেই বিএসইসির অনুমোদন নিয়ে কাজ করতে হতো। যার ফলে কোম্পানিগুলোকে মনিটরিং করা ডিএসইর জন্য অনেকটা কষ্টকর হয়ে উঠেছিল। এই অবস্থান থেকে আমরা অনেকটা বের হয়ে আসছি। দুর্বল কোম্পানিগুলোতে এখন ডিএসইর মনিটরিং বাড়বে।’
দুর্বল কোম্পানিকে তালিকাচ্যুত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে সমস্যা হচ্ছে, এই বাজারের বেশির ভাগ কোম্পানিই দুর্বল। এতগুলো দুর্বল কোম্পানিকে একসঙ্গে মনিটরিং করা ডিএসইর জন্য কষ্টকর। আমাদের বাজারে এমন কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছ, যেগুলো তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা ছিল না। এগুলোকে ডিলিস্টিং করতে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
সিএমজেএফ সভাপতি এস এম গোলাম সামদানী ভূইয়ার সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আবু আলী।
সাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
৪ মিনিট আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
১০ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ দিন আগে