নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোক্তা পর্যায়ে ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ৪ টাকা বাড়াল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আজ রোববার বৈঠক করে। সেখানেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা, সুপার পাম তেল ১১৬ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৫৩ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত জুন মাসে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম লিটারপ্রতি ৪ টাকা কমিয়েছিল। তখন প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১২৫ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৪৯ টাকা, ৫ লিটারের বোতল ৭১২ টাকা এবং সুপার পাম ১০৮ টাকা।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সচিব নূরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের জুনের পর থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ভাবে সয়াবিন তেলের দাম বাড়তে থাকে। ভোজ্যতেলের মোট চাহিদার ৯৫ শতাংশের বেশি আমদানি করতে হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও প্রভাব পড়ে। গত এক বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে ১৬০ শতাংশ। আর স্থানীয় বাজারে বেড়েছে ৩৫-৪০ শতাংশ। যদিও কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে গত ৫ আগস্ট প্রতি লিটার তেলের দাম ১১ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছিল। করোনার মহামারির কথা বিবেচনায় রেখে তাদের পক্ষ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনের প্রস্তাব মেনে নেওয়া হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গতকাল রোববার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৫-১৩০ টাকা, সুপার পাম ১২০-১২৫ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৪০-১৫০ টাকা, ৫ লিটারের বোতল ৬৫০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দাম বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, কোরবানি ঈদের আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে লিটারপ্রতি ৪ টাকা ছাড় দিয়েছিল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় সেই ৪ টাকা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ভোক্তা পর্যায়ে ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ৪ টাকা বাড়াল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আজ রোববার বৈঠক করে। সেখানেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা, সুপার পাম তেল ১১৬ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৫৩ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত জুন মাসে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম লিটারপ্রতি ৪ টাকা কমিয়েছিল। তখন প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১২৫ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৪৯ টাকা, ৫ লিটারের বোতল ৭১২ টাকা এবং সুপার পাম ১০৮ টাকা।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সচিব নূরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের জুনের পর থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ভাবে সয়াবিন তেলের দাম বাড়তে থাকে। ভোজ্যতেলের মোট চাহিদার ৯৫ শতাংশের বেশি আমদানি করতে হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও প্রভাব পড়ে। গত এক বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে ১৬০ শতাংশ। আর স্থানীয় বাজারে বেড়েছে ৩৫-৪০ শতাংশ। যদিও কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে গত ৫ আগস্ট প্রতি লিটার তেলের দাম ১১ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছিল। করোনার মহামারির কথা বিবেচনায় রেখে তাদের পক্ষ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনের প্রস্তাব মেনে নেওয়া হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গতকাল রোববার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৫-১৩০ টাকা, সুপার পাম ১২০-১২৫ টাকা, ১ লিটারের বোতল ১৪০-১৫০ টাকা, ৫ লিটারের বোতল ৬৫০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দাম বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, কোরবানি ঈদের আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে লিটারপ্রতি ৪ টাকা ছাড় দিয়েছিল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় সেই ৪ টাকা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং খাতে দক্ষতা উন্নয়ন এবং কার্যক্রম গতিশীল করতে বেসিস ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভা গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেসিস বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কে. এ. এম. রাশেদুল মাজিদ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর-ইন-চার্জ ড. মোহাম্মদ রিসালাত...
১ ঘণ্টা আগেআমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৮ ঘণ্টা আগে