নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘গরিব হওয়া যে কত কষ্টের সেটা আমি হাড়ে হাড়ে বুঝি। প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই বাজেট করি। এবার আমরা যে বাজেট প্রণয়ন করেছি, সেটি আমার মনে হয় দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বাজেট।’
জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আজ শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী জানান, আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের মূলমন্ত্রে করোনার অভিঘাত কাটিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা, সামাজিক নিরাপত্তা ও কর্মসংস্থান প্রভৃতিতে বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এবারের বাজেট প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে মানুষের জীবন-জীবিকার সুযোগ বাড়বে। সেই সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীও শক্তিশালী হবে।
প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘গরিব মারার বাজেট’ হিসেবে দাবি করা হচ্ছে উল্লেখ করে করা এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এবারের বাজেটের আগে আমি তিন বছরে তিনটা বাজেট দিয়েছি। কোনো বাজেটই গরিব মারার ছিল না। আমরা সব সময় দেশের জনগণের কথা চিন্তা করে বাজেট দিয়ে থাকি। এবার আমরা যে বাজেট প্রণয়ন করেছি, সেটি আমার মনে হয় দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বাজেট। সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার জন্যই এবারের বাজেট দেওয়া হয়েছে। গরিব হওয়া যে কত কষ্টের সেটা আমি হাড়ে হাড়ে বুঝি। প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই বাজেট করি।’
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘সরকার বয়স্ক ও দুস্থ জনগোষ্ঠীর জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের আওতায় সামাজিক সুরক্ষাকল্পে প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ সুবিধাভোগীকে সহায়তা দিচ্ছে। সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারকে বিবেচনায় নিয়ে বয়স্ক ও দুস্থ জনসাধারণের জন্য একটি টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করার জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে “সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২২” প্রণয়নের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আর বয়স্ক নাগরিকদের জীবনযাপনে অনিশ্চয়তা দূর করতেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনীর বিষয়ে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে অর্থসচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘আমরা বয়স্কভাতা ও দুস্থদের ভাতা বাড়িয়েছি। ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করেছি। করোনার প্রথম বছর থেকে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ ও উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এখন বয়স্ক ভাতার জন্য কোথাও যেতে হয় না। সরকারের জিটুপি (গভর্নমেন্ট টু পিপল) প্রকল্পর আওতায় ঘরে বসেই মোবাইলে ভাতার টাকা পাচ্ছেন উপকারভোগীরা।’
আবদুর রউফ বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এ খাতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা বাজেটের ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং জিডিপির ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। উপকারভোগীর সংখ্যা ১১ লাখ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৭ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। এ হিসেবে বরাদ্দ বেড়েছে ৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা। এ ছাড়া আগামী সংশোধিত বাজেটে খাদ্য ও নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দ আরও বাড়তে পারে।’
সামাজিক নিরাপত্তা ও ভর্তুকির বিষয়ে অর্থসচিব বলেন, ‘বিশ্বে জ্বালানি তেল ও খাদ্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকার মানুষের চাহিদা ও আয়ের দিক বিবেচনা করে ভাতার পাশাপাশি ভর্তুকি দিচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ সরকার ১০০ টাকা কেজি দরে ইউরিয়া সার কিনে কৃষককে ১৬ টাকা দরে দিচ্ছে। এ রকম ভর্তুকি না দিলে কৃষকের অবস্থা খারাপ হতো।’
জানা গেছে, দেশে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী খাতের আওতায় ১২৩টি কর্মসূচি চালু রয়েছে। এগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এগুলোর মধ্যে আটটি কর্মসূচি হচ্ছে নগদ ভাতা, আর ১১টি খাদ্য সহায়তা। আগামী বাজেটে খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক কল্যাণ, মানবসম্পদ উন্নয়ন, কর্মসৃজন, অবসর ও পারিবারিক ভাতা এবং অন্যান্য এই মোট ছয় খাতে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। এদিকে খাদ্য নিরাপত্তায় ওএমএস, ভিজিডি, ভিজিএফ, কাবিখা, খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি রয়েছে। আগামী অর্থবছরে সামাজিক কল্যাণ খাতে ৩৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ খাতের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, বেদে, হিজড়া, অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির ও এনবিআরের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘গরিব হওয়া যে কত কষ্টের সেটা আমি হাড়ে হাড়ে বুঝি। প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই বাজেট করি। এবার আমরা যে বাজেট প্রণয়ন করেছি, সেটি আমার মনে হয় দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বাজেট।’
জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আজ শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী জানান, আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের মূলমন্ত্রে করোনার অভিঘাত কাটিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা, সামাজিক নিরাপত্তা ও কর্মসংস্থান প্রভৃতিতে বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এবারের বাজেট প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে মানুষের জীবন-জীবিকার সুযোগ বাড়বে। সেই সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীও শক্তিশালী হবে।
প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘গরিব মারার বাজেট’ হিসেবে দাবি করা হচ্ছে উল্লেখ করে করা এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এবারের বাজেটের আগে আমি তিন বছরে তিনটা বাজেট দিয়েছি। কোনো বাজেটই গরিব মারার ছিল না। আমরা সব সময় দেশের জনগণের কথা চিন্তা করে বাজেট দিয়ে থাকি। এবার আমরা যে বাজেট প্রণয়ন করেছি, সেটি আমার মনে হয় দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বাজেট। সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার জন্যই এবারের বাজেট দেওয়া হয়েছে। গরিব হওয়া যে কত কষ্টের সেটা আমি হাড়ে হাড়ে বুঝি। প্রত্যেকটা গরিব মানুষকে সামনে রেখেই বাজেট করি।’
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘সরকার বয়স্ক ও দুস্থ জনগোষ্ঠীর জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের আওতায় সামাজিক সুরক্ষাকল্পে প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ সুবিধাভোগীকে সহায়তা দিচ্ছে। সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারকে বিবেচনায় নিয়ে বয়স্ক ও দুস্থ জনসাধারণের জন্য একটি টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করার জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে “সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২২” প্রণয়নের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আর বয়স্ক নাগরিকদের জীবনযাপনে অনিশ্চয়তা দূর করতেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনীর বিষয়ে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে অর্থসচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘আমরা বয়স্কভাতা ও দুস্থদের ভাতা বাড়িয়েছি। ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করেছি। করোনার প্রথম বছর থেকে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ ও উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এখন বয়স্ক ভাতার জন্য কোথাও যেতে হয় না। সরকারের জিটুপি (গভর্নমেন্ট টু পিপল) প্রকল্পর আওতায় ঘরে বসেই মোবাইলে ভাতার টাকা পাচ্ছেন উপকারভোগীরা।’
আবদুর রউফ বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এ খাতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা বাজেটের ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং জিডিপির ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। উপকারভোগীর সংখ্যা ১১ লাখ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৭ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। এ হিসেবে বরাদ্দ বেড়েছে ৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা। এ ছাড়া আগামী সংশোধিত বাজেটে খাদ্য ও নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দ আরও বাড়তে পারে।’
সামাজিক নিরাপত্তা ও ভর্তুকির বিষয়ে অর্থসচিব বলেন, ‘বিশ্বে জ্বালানি তেল ও খাদ্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকার মানুষের চাহিদা ও আয়ের দিক বিবেচনা করে ভাতার পাশাপাশি ভর্তুকি দিচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ সরকার ১০০ টাকা কেজি দরে ইউরিয়া সার কিনে কৃষককে ১৬ টাকা দরে দিচ্ছে। এ রকম ভর্তুকি না দিলে কৃষকের অবস্থা খারাপ হতো।’
জানা গেছে, দেশে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী খাতের আওতায় ১২৩টি কর্মসূচি চালু রয়েছে। এগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এগুলোর মধ্যে আটটি কর্মসূচি হচ্ছে নগদ ভাতা, আর ১১টি খাদ্য সহায়তা। আগামী বাজেটে খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক কল্যাণ, মানবসম্পদ উন্নয়ন, কর্মসৃজন, অবসর ও পারিবারিক ভাতা এবং অন্যান্য এই মোট ছয় খাতে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। এদিকে খাদ্য নিরাপত্তায় ওএমএস, ভিজিডি, ভিজিএফ, কাবিখা, খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি রয়েছে। আগামী অর্থবছরে সামাজিক কল্যাণ খাতে ৩৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ খাতের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, বেদে, হিজড়া, অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির ও এনবিআরের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে