নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি এক অঙ্কের ঘরে নেমে আসায় কিছুটা স্বস্তির দেখা মিলেছিল। কিন্তু সেই স্বস্তি ধরে রাখা গেল না। পরের মাস অক্টোবরেই ঠিকই দুই অঙ্কের ঘরে চলে আসে মূল্যস্ফীতি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে, অক্টোবরে গড় মূল্যস্ফীতি দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়ে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি বেড়েছে খাদ্যে। মাসটিতে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে, বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দামে লাগাম টানতে পারছে না সরকার। এ কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে, বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর ভোক্তারা বলছেন, উচ্চমূল্যের বাজারে সীমিত আয়ে সংসারের ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। শহর কিংবা গ্রাম—কোথাও নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি মিলছে না। এমনকি শহরের চেয়েও গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি।
বিবিএসের তথ্যও বলছে, চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। সচিবালয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ে এক সভা শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, তবে এটা অস্বাভাবিক না। বৈশ্বিকভাবে প্রবণতা এমনই। বাংলাদেশে বেড়েছে বন্যা, মজুরি বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতির ভিত্তিকে নিয়ন্ত্রণ না করার কারণে। তবে এটা সাময়িক। তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি ও পণ্যের মূল্যকে এক করে দেখা যাবে না। কিছু ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি কমলেও পণ্যের মূল্য বেড়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সাবেক গবেষণা পরিচালক ড. জায়েদ বখত বলেন, চাহিদা ও সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে মূল্যস্ফীতি বাড়ে-কমে। সরকার চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আবার সরবরাহও স্বাভাবিক করতে পারছে না। এ কারণে মূল্যস্ফীতি আবারও বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, সরবরাহব্যবস্থা উন্নত না হওয়ার পাশাপাশি ব্যয় বেড়েছে। তাই খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ব্যাংকঋণের সুদহার ক্রমেই বাড়ছে। ইতিমধ্যে সুদের হার প্রায় ১৬ শতাংশে উঠেছে। গত দেড় বছরের কম সময়ে সুদহার বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। এতে ছোট-বড় সব খাতের ব্যবসায়ীর মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি এক অঙ্কের ঘরে নেমে আসায় কিছুটা স্বস্তির দেখা মিলেছিল। কিন্তু সেই স্বস্তি ধরে রাখা গেল না। পরের মাস অক্টোবরেই ঠিকই দুই অঙ্কের ঘরে চলে আসে মূল্যস্ফীতি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে, অক্টোবরে গড় মূল্যস্ফীতি দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়ে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি বেড়েছে খাদ্যে। মাসটিতে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে, বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দামে লাগাম টানতে পারছে না সরকার। এ কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে, বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর ভোক্তারা বলছেন, উচ্চমূল্যের বাজারে সীমিত আয়ে সংসারের ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। শহর কিংবা গ্রাম—কোথাও নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি মিলছে না। এমনকি শহরের চেয়েও গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি।
বিবিএসের তথ্যও বলছে, চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। সচিবালয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ে এক সভা শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, তবে এটা অস্বাভাবিক না। বৈশ্বিকভাবে প্রবণতা এমনই। বাংলাদেশে বেড়েছে বন্যা, মজুরি বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতির ভিত্তিকে নিয়ন্ত্রণ না করার কারণে। তবে এটা সাময়িক। তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি ও পণ্যের মূল্যকে এক করে দেখা যাবে না। কিছু ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি কমলেও পণ্যের মূল্য বেড়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সাবেক গবেষণা পরিচালক ড. জায়েদ বখত বলেন, চাহিদা ও সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে মূল্যস্ফীতি বাড়ে-কমে। সরকার চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আবার সরবরাহও স্বাভাবিক করতে পারছে না। এ কারণে মূল্যস্ফীতি আবারও বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, সরবরাহব্যবস্থা উন্নত না হওয়ার পাশাপাশি ব্যয় বেড়েছে। তাই খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ব্যাংকঋণের সুদহার ক্রমেই বাড়ছে। ইতিমধ্যে সুদের হার প্রায় ১৬ শতাংশে উঠেছে। গত দেড় বছরের কম সময়ে সুদহার বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। এতে ছোট-বড় সব খাতের ব্যবসায়ীর মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
দেশের বাজারে সোনার দাম আরেক দফা কমেছে। এ দফায় প্রতি ভরিতে দাম কমেছে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৪৫৩ টাকা। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম কমে হয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরের ধাক্কা কাটিয়ে সক্রিয় হয়ে উঠছে দেশের উৎপাদন খাত, যার প্রতিফলন ঘটেছে রপ্তানিতে। গত অক্টোবরে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৯ শতাংশ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ইলেকট্রিক গাড়ি, বাইক, স্কুটার, গ্রিন প্রযুক্তিসহ মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী। প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে সেভর ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
৬ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসায় বেড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ। এর ফলে বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছেছে। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৪ বিলিয়নের ঘরে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে