জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুদহার বাড়ানোর পথে অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আসন্ন মুদ্রানীতিতে সুদহার বৃদ্ধি এবং ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে নতুন পদ্ধতি যুক্ত করা হতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ ২৭ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামানোই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে নীতি সুদহার (রেপো রেট) আরও ১ শতাংশ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এটি ১০ শতাংশ, যা বাড়লে হবে ১১ শতাংশ। তবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতির সহনীয় হার ২-৩ শতাংশ এবং সুদহার ৩-৪ শতাংশ। ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে এ পর্যন্ত ১১ বার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সূত্র জানায়, সুদের হার বৃদ্ধির মাধ্যমে বাজারে টাকার সরবরাহ কমানোর পথে হাঁটছেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও। এবার ১০০ বেসিস পয়েন্ট বা ১ শতাংশ সুদ বাড়ানো হতে পারে। বিষয়টি আগাম আঁচ করতে পেরে ব্যবসায়ী নেতারা গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে বিদ্যমান সুদহার কমাতে অনুরোধ জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত বছরের গড় মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ২০২৩ সালের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রেফারেন্স রেটের মাধ্যমে ডলার লেনদেনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিদিন নতুন রেট ঘোষণা করা হবে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি ডলার কেনাবেচা করবে। ডলারের সর্বোচ্চ মূল্য ১২২ টাকার মধ্যে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপ থাকায় ডলারের ভাসমান বাজারব্যবস্থা (ফ্লোটিং রেট) চালু করতে চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তা সফল হয়নি। ডলারের ক্রলিং পেগ পদ্ধতি বাদ দিয়ে রেফারেন্স রেট নির্ধারণের মাধ্যমে বাজারে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, ডলারের রেট দীর্ঘদিন জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়েছিল। তখন রিজার্ভও ভালো ছিল। তখন বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টাকার মান কমালে এখন মূল্যস্ফীতির এত চাপ পড়ত না। কিন্তু কালক্ষেপণের পরে ডলারের দর ৮৫ থেকে ১২২ টাকা করা হয়। এতে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যায়। এখন আবার বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে চাইছে। তবে সেটাও আবার পুরোপুরি হচ্ছে না। সে জন্য সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সুদ বাড়াতে হবে যৌক্তিক পর্যায়ে।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুদহার বাড়ানোর পথে অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আসন্ন মুদ্রানীতিতে সুদহার বৃদ্ধি এবং ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে নতুন পদ্ধতি যুক্ত করা হতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ ২৭ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামানোই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে নীতি সুদহার (রেপো রেট) আরও ১ শতাংশ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এটি ১০ শতাংশ, যা বাড়লে হবে ১১ শতাংশ। তবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতির সহনীয় হার ২-৩ শতাংশ এবং সুদহার ৩-৪ শতাংশ। ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে এ পর্যন্ত ১১ বার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সূত্র জানায়, সুদের হার বৃদ্ধির মাধ্যমে বাজারে টাকার সরবরাহ কমানোর পথে হাঁটছেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও। এবার ১০০ বেসিস পয়েন্ট বা ১ শতাংশ সুদ বাড়ানো হতে পারে। বিষয়টি আগাম আঁচ করতে পেরে ব্যবসায়ী নেতারা গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে বিদ্যমান সুদহার কমাতে অনুরোধ জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত বছরের গড় মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ২০২৩ সালের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রেফারেন্স রেটের মাধ্যমে ডলার লেনদেনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিদিন নতুন রেট ঘোষণা করা হবে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি ডলার কেনাবেচা করবে। ডলারের সর্বোচ্চ মূল্য ১২২ টাকার মধ্যে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপ থাকায় ডলারের ভাসমান বাজারব্যবস্থা (ফ্লোটিং রেট) চালু করতে চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তা সফল হয়নি। ডলারের ক্রলিং পেগ পদ্ধতি বাদ দিয়ে রেফারেন্স রেট নির্ধারণের মাধ্যমে বাজারে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, ডলারের রেট দীর্ঘদিন জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়েছিল। তখন রিজার্ভও ভালো ছিল। তখন বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টাকার মান কমালে এখন মূল্যস্ফীতির এত চাপ পড়ত না। কিন্তু কালক্ষেপণের পরে ডলারের দর ৮৫ থেকে ১২২ টাকা করা হয়। এতে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যায়। এখন আবার বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে চাইছে। তবে সেটাও আবার পুরোপুরি হচ্ছে না। সে জন্য সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সুদ বাড়াতে হবে যৌক্তিক পর্যায়ে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর অন্তত ৩০টির বেশি মার্কিন পণ্যের আমদানি শুল্ক পর্যালোচনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এগুলোর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অন্তত ১০টি এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিড) প্রায় ২০টি পণ্যের শুল্ক-কর পুনর্বিবেচনার জন্য সুপারিশ করেছে...
৯ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন শুল্ক ঘোষণার ফলে বিশ্ববাণিজ্যে বড় ধরনের ধস নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নজিরবিহীন এই শুল্কনীতির জেরে ২০২৫ সালে বিশ্ববাণিজ্য প্রায় ১ শতাংশ কমতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে বাণিজ্যযুদ্ধের সম্ভাবনা বাড়ছে...
১১ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটি শেষে আগামীকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে, যা চলবে দুপুর ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। নিয়মিত লেনদেন শেষে ১০ মিনিট, অর্থাৎ দুপুর ২টা ২০ মিনিটে থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত পোস্ট ক্লোজিং সেশন থাকবে। এ সময়ে শেয়ারের নতুন দাম প্রস্তাব করা যাবে না, তবে ক্লোজিং দামে শেয়ার...
১৬ ঘণ্টা আগেচীন খাদ্য নিরাপত্তা সমস্যা দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরগম (জোয়ার) আমদানির কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি বাতিল করেছে। একইসঙ্গে, আমেরিকান প্রোটিনস, ডেলাওয়ারের মাউন্টেয়ার ফার্মস ও ডারলিং ইনগ্রেডিয়েন্টস-এর কাছ থেকে পোলট্রি মাংস ও হাড়গুঁড়ার আমদানির অনুমতিপত্রও বাতিল করেছে। পাশাপাশি চীন ডেলাওয়ারের মাউন্টেয়ার
১৮ ঘণ্টা আগে