অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কোম্পানিগুলো চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ সরিয়ে নিচ্ছে। এই বিনিয়োগ করা হচ্ছে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে, যার মধ্যে সবার আগে আছে ভারত। এই তালিকায় মেক্সিকো, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়াও আছে বলে রোডিয়াম গ্রুপের প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে যাচ্ছে এসব কোম্পানি। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে চীনের ভাগ দিনদিন বেড়ে চললেও দেশটিতে ব্যবসার পরিবেশ, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে উদ্বেগ থাকার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।
ভারতে ২০২১ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৪০০ শতাংশ। এই বিনিয়োগের মূল্য প্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আজ বুধবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর চীনে বিদেশি বিনিয়োগ ২ হাজার কোটি ডলারের নিচে নেমে এসেছে। ২০১৮ সালে এই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১২ হাজার কোটি ডলার।
বিনিয়োগে বৈচিত্র্য বাড়ানোর কাজ ভালোভাবেই চলছে; গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোডিয়াম গ্রুপ এমনটি জানালেও পরবর্তীতে স্বীকার করেছে যে, চীনের ‘ঝুঁকিমুক্ত’ বাণিজ্যনীতির লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর কয়েক বছর লেগে যাবে। কারণ, বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইনের কেন্দ্রস্থল হচ্ছে চীন।
উৎপাদন খরচ কম এবং একটি বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির সম্ভাবনা থাকায় আশির দশকের শেষভাগে প্রথম বিদেশি সংস্থাগুলোকে আকৃষ্ট করে চীন। দেশটি তখন মাওবাদী অর্থনৈতিক মডেল ত্যাগ করেছিল। কিন্তু এখন ভোক্তাদের টাকা খরচের ক্ষমতা যেমন কমেছে, তেমনি চীনে বেড়েছে উৎপাদন খরচ। চীনের বাজার তাই উজ্জ্বলতা হারাচ্ছে।
করোনা মহামারি এবং সম্পত্তির সংকটে চীনের রাষ্ট্রীয় কোষাগারে টান পড়েছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে রয়টার্সের প্রতিবেদনে। সেখানে বলা হয়, চীনের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অনেক ক্ষেত্রেই আকৃষ্ট করতে পারছে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমা কোম্পানিগুলো ভারতসহ অন্যান্য দেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি ভূ-রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য, যেমন সেমিকন্ডাক্টরের বাজার কোথায় কোথায় করা যেতে পারে, সেসবও খুঁজে দেখছে। এসব পণ্যের ব্যাপারে চীনের সাপ্লাই চেইনের ওপর নির্ভরতা কমানোও বিনিয়োগের এই পাল্টে যাওয়া চিত্রের একটি কারণ।
এ পাল্টে যাওয়া পরিস্থিতির কারণে বাণিজ্যে চীনের প্রভাব দ্রুত কমে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ বিদেশি সংস্থাগুলো যেসব দেশে বিনিয়োগ করছে তারাও বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের জন্য চীনের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এ কারণেই, বিনিয়োগ কমে গেলেও বৈশ্বিক রপ্তানি, উৎপাদন ও সাপ্লাই চেইনে চীনের ভাগ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে দেখলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কোম্পানিগুলো চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ সরিয়ে নিচ্ছে। এই বিনিয়োগ করা হচ্ছে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে, যার মধ্যে সবার আগে আছে ভারত। এই তালিকায় মেক্সিকো, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়াও আছে বলে রোডিয়াম গ্রুপের প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে যাচ্ছে এসব কোম্পানি। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে চীনের ভাগ দিনদিন বেড়ে চললেও দেশটিতে ব্যবসার পরিবেশ, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে উদ্বেগ থাকার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।
ভারতে ২০২১ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৪০০ শতাংশ। এই বিনিয়োগের মূল্য প্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আজ বুধবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর চীনে বিদেশি বিনিয়োগ ২ হাজার কোটি ডলারের নিচে নেমে এসেছে। ২০১৮ সালে এই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১২ হাজার কোটি ডলার।
বিনিয়োগে বৈচিত্র্য বাড়ানোর কাজ ভালোভাবেই চলছে; গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোডিয়াম গ্রুপ এমনটি জানালেও পরবর্তীতে স্বীকার করেছে যে, চীনের ‘ঝুঁকিমুক্ত’ বাণিজ্যনীতির লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর কয়েক বছর লেগে যাবে। কারণ, বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইনের কেন্দ্রস্থল হচ্ছে চীন।
উৎপাদন খরচ কম এবং একটি বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির সম্ভাবনা থাকায় আশির দশকের শেষভাগে প্রথম বিদেশি সংস্থাগুলোকে আকৃষ্ট করে চীন। দেশটি তখন মাওবাদী অর্থনৈতিক মডেল ত্যাগ করেছিল। কিন্তু এখন ভোক্তাদের টাকা খরচের ক্ষমতা যেমন কমেছে, তেমনি চীনে বেড়েছে উৎপাদন খরচ। চীনের বাজার তাই উজ্জ্বলতা হারাচ্ছে।
করোনা মহামারি এবং সম্পত্তির সংকটে চীনের রাষ্ট্রীয় কোষাগারে টান পড়েছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে রয়টার্সের প্রতিবেদনে। সেখানে বলা হয়, চীনের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অনেক ক্ষেত্রেই আকৃষ্ট করতে পারছে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমা কোম্পানিগুলো ভারতসহ অন্যান্য দেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি ভূ-রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য, যেমন সেমিকন্ডাক্টরের বাজার কোথায় কোথায় করা যেতে পারে, সেসবও খুঁজে দেখছে। এসব পণ্যের ব্যাপারে চীনের সাপ্লাই চেইনের ওপর নির্ভরতা কমানোও বিনিয়োগের এই পাল্টে যাওয়া চিত্রের একটি কারণ।
এ পাল্টে যাওয়া পরিস্থিতির কারণে বাণিজ্যে চীনের প্রভাব দ্রুত কমে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ বিদেশি সংস্থাগুলো যেসব দেশে বিনিয়োগ করছে তারাও বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের জন্য চীনের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এ কারণেই, বিনিয়োগ কমে গেলেও বৈশ্বিক রপ্তানি, উৎপাদন ও সাপ্লাই চেইনে চীনের ভাগ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে দেখলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগেপণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
৪ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে