আজকের পত্রিকা: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত?
আনু মুহাম্মদ: দেশে বর্তমানে যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সংকট আছে, তার সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কোনো সম্পর্ক নেই। বর্তমান সংকটের জন্য সরকারের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনাই দায়ী। একদিকে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাত সৃষ্টি করা, অন্যদিকে গোষ্ঠীস্বার্থকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে বসিয়ে রেখে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করা। এই ভুল মহাপরিকল্পনার অনিবার্য পরিণতি আজকের এই সংকট। এই সরকারের আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু বিদ্যুতের চাহিদা সেই অনুপাতে না বাড়ার কারণে মোট সক্ষমতার অর্ধেক বসিয়ে রেখে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। সামিট, ওরিয়ন, ইউনাইটেড পাওয়ারসহ দেশের ১২টা প্রতিষ্ঠান গত ১১ বছরে ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বিনিয়োগ করলেও পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ জন্যই কি সরকার গ্যাস আমদানি শুরু করেছে?
আনু মুহাম্মদ: দেশে গ্যাস প্রাপ্তির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনটা কূপ খনন করলে একটাতে গ্যাস পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরলে এই গ্যাস প্রাপ্তির অনুপাত ৫:১। দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে উত্তোলন ও অনুসন্ধানের জন্য আমরা বাপেক্স ও পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছিলাম। যদি এ দুই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করা যেত, তাহলে দেশে এখন যে গ্যাসের সংকট আছে, সেটা থাকত না। সরকার সেদিকে না গিয়ে এলএনজি আমদানি শুরু করল।
আজকের পত্রিকা: অনেকের অভিযোগ, বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় ভুলনীতির জন্যই লোডশেডিং করতে হচ্ছে। এটা কতটুকু সত্য?
আনু মুহাম্মদ: সরকার বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থকে সুরক্ষা দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন, ২০১০ প্রণয়ন করে। এই আইনের মাধ্যমে বিনা দরপত্রে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোকজনকে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই আইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সব অনিয়মকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই আইন যখন করা হয়, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম যে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে ভয়াবহ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে।
আজকের পত্রিকা: রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল আমাদের বিদ্যুতের সমাধান দিতে পেরেছে?
আনু মুহাম্মদ: যখন রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়, তখন দেশে লোডশেডিং ছিল। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রথমে পাঁচ বছরের জন্য করা হলেও গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণ করতে গিয়ে সরকার বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে হাজার কোটি টাকা বসিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ না করেও সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সংস্কার করে, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন আধুনিকীকরণ করে বিদ্যুতের সমস্যা নিরসন করা যেত। যারা রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে, তারা খুবই শক্তিশালী। সরকার তাদের ব্যবসা দেওয়ার জন্য এই পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় শুরু এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুতে ভর্তুকির চাপ কমাতে সরকার দাম বাড়াতে যাচ্ছে। বিদ্যুতের এই দাম বাড়ানো কি আইএমএফের চাপে পড়ে?
আনু মুহাম্মদ: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে জনগণের টাকায় ভর্তুতি দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে লুণ্ঠনমূলক তৎপরতা। অব্যবস্থাপনার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়াতে চাইছে। এই দাম বাড়ানোর অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে ভর্তুকিকে। আইএমএফের চাপে সরকার এখন ভর্তুকি প্রত্যাহার করতে চাইছে। আমাদের প্রস্তাব যদি সরকার গ্রহণ করত, তাহলে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির প্রয়োজন হতো না।
আজকের পত্রিকা: বিইআরসি আইন সংশোধন কেন প্রয়োজন হলো?
আনু মুহাম্মদ: করোনা মহামারি থেকে উইক্রেন যুদ্ধের এই সময়ে সরকার জ্বালানি, গ্যাসের পর এখন বিদ্যুতে দাম বাড়াতে যাচ্ছে। এমন সময় বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চাইছে, যখন মানুষ টাকার অভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয়ে ব্যয় সংকোচন করতে বাধ্য হচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো নিয়ে বিইআরসি গণশুনানির নামে জনগণের সঙ্গে নাটক করে। দাম বাড়ানোর শুনানিতে দেখা যায়, ভর্তুতির জন্য সরকারের দুর্নীতি ও লুণ্ঠনব্যবস্থা দায়ী। এটা শুনানিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিছুদিন পরে বিইআরসি দাম বাড়িয়ে দিল। সরকার এখন এই নাটকটাও আর করতে চাইছে না। অসহিষ্ণু সরকার এখন একতরফাভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়াতে এই আইন সংশোধন করেছে।
আজকের পত্রিকা: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত?
আনু মুহাম্মদ: দেশে বর্তমানে যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সংকট আছে, তার সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কোনো সম্পর্ক নেই। বর্তমান সংকটের জন্য সরকারের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনাই দায়ী। একদিকে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাত সৃষ্টি করা, অন্যদিকে গোষ্ঠীস্বার্থকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে বসিয়ে রেখে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করা। এই ভুল মহাপরিকল্পনার অনিবার্য পরিণতি আজকের এই সংকট। এই সরকারের আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু বিদ্যুতের চাহিদা সেই অনুপাতে না বাড়ার কারণে মোট সক্ষমতার অর্ধেক বসিয়ে রেখে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। সামিট, ওরিয়ন, ইউনাইটেড পাওয়ারসহ দেশের ১২টা প্রতিষ্ঠান গত ১১ বছরে ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বিনিয়োগ করলেও পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ জন্যই কি সরকার গ্যাস আমদানি শুরু করেছে?
আনু মুহাম্মদ: দেশে গ্যাস প্রাপ্তির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনটা কূপ খনন করলে একটাতে গ্যাস পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরলে এই গ্যাস প্রাপ্তির অনুপাত ৫:১। দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে উত্তোলন ও অনুসন্ধানের জন্য আমরা বাপেক্স ও পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছিলাম। যদি এ দুই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করা যেত, তাহলে দেশে এখন যে গ্যাসের সংকট আছে, সেটা থাকত না। সরকার সেদিকে না গিয়ে এলএনজি আমদানি শুরু করল।
আজকের পত্রিকা: অনেকের অভিযোগ, বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় ভুলনীতির জন্যই লোডশেডিং করতে হচ্ছে। এটা কতটুকু সত্য?
আনু মুহাম্মদ: সরকার বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থকে সুরক্ষা দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন, ২০১০ প্রণয়ন করে। এই আইনের মাধ্যমে বিনা দরপত্রে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোকজনকে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই আইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সব অনিয়মকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই আইন যখন করা হয়, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম যে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে ভয়াবহ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে।
আজকের পত্রিকা: রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল আমাদের বিদ্যুতের সমাধান দিতে পেরেছে?
আনু মুহাম্মদ: যখন রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়, তখন দেশে লোডশেডিং ছিল। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রথমে পাঁচ বছরের জন্য করা হলেও গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণ করতে গিয়ে সরকার বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে হাজার কোটি টাকা বসিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ না করেও সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সংস্কার করে, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন আধুনিকীকরণ করে বিদ্যুতের সমস্যা নিরসন করা যেত। যারা রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে, তারা খুবই শক্তিশালী। সরকার তাদের ব্যবসা দেওয়ার জন্য এই পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় শুরু এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুতে ভর্তুকির চাপ কমাতে সরকার দাম বাড়াতে যাচ্ছে। বিদ্যুতের এই দাম বাড়ানো কি আইএমএফের চাপে পড়ে?
আনু মুহাম্মদ: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে জনগণের টাকায় ভর্তুতি দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে লুণ্ঠনমূলক তৎপরতা। অব্যবস্থাপনার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়াতে চাইছে। এই দাম বাড়ানোর অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে ভর্তুকিকে। আইএমএফের চাপে সরকার এখন ভর্তুকি প্রত্যাহার করতে চাইছে। আমাদের প্রস্তাব যদি সরকার গ্রহণ করত, তাহলে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির প্রয়োজন হতো না।
আজকের পত্রিকা: বিইআরসি আইন সংশোধন কেন প্রয়োজন হলো?
আনু মুহাম্মদ: করোনা মহামারি থেকে উইক্রেন যুদ্ধের এই সময়ে সরকার জ্বালানি, গ্যাসের পর এখন বিদ্যুতে দাম বাড়াতে যাচ্ছে। এমন সময় বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চাইছে, যখন মানুষ টাকার অভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয়ে ব্যয় সংকোচন করতে বাধ্য হচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো নিয়ে বিইআরসি গণশুনানির নামে জনগণের সঙ্গে নাটক করে। দাম বাড়ানোর শুনানিতে দেখা যায়, ভর্তুতির জন্য সরকারের দুর্নীতি ও লুণ্ঠনব্যবস্থা দায়ী। এটা শুনানিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিছুদিন পরে বিইআরসি দাম বাড়িয়ে দিল। সরকার এখন এই নাটকটাও আর করতে চাইছে না। অসহিষ্ণু সরকার এখন একতরফাভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়াতে এই আইন সংশোধন করেছে।
ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
১৭ মিনিট আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগে