বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হিসেবে বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে কর বিভাগ। তাঁদের যাবতীয় ব্যাংক লেনদেন, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের কর অঞ্চল–১৫।
গতকাল বুধবার দেশের ৬৪টি ব্যাংক, ১৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো কর অঞ্চল ১৫–এর কর কমিশনার আহসান হাবিবের সই করা এক চিঠিতে এসব তথ্য চাওয়া হয়েছে। তবে এসব তথ্য সরবরাহের নির্দিষ্ট সময়সীমা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়নি।
চিঠিতে এস আলম (সাইফুল আলম), তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন, মা চেমন আরা বেগম এবং ভাই আবদুল্লাহ হাসানের ব্যাংক হিসাব তলবের পাশাপাশি তাঁদের পিতা-মাতা, স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে বা বোনের যৌথ নামে অথবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করা হয়েছে।
এ ছাড়া তাঁদের নামে থাকা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের সঙ্গে তাঁর নিজের ও পরিবারের সদস্যদের কী ধরনের লেনদেন হয়েছে, তার তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
এস আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ভাই আবদুল্লাহ হাসানকে এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিস, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এস আলমের মা চেমন আরা বেগমকে এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিসের পরিচালক হিসেবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এস আলমের বিরুদ্ধে প্রায় এক দশক ধরে ব্যাংক দখল, ব্যাংকের পর্ষদের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া, নামে–বেনামে ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা লোপাট করা, ভুয়া প্রতিষ্ঠান খুলে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়াসহ আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টির অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এসব বিষয়ে শৃঙ্খলা আনতে কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
এনবিআর সূত্র জানায়, শুধু এস আলমই নয়; এ রকম কর ফাঁকি–সংক্রান্ত তৎপরতা চলতে থাকবে। যাদের বিরুদ্ধে বিষদ অনুসন্ধান প্রয়োজন, তাদের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল বা সিআইসির মাধ্যমে ব্যাংক হিসাব তলব করা হবে। প্রয়োজনে ব্যাংক হিসাব জব্দও করা হতে পারে বলে আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা জানান।
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হিসেবে বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে কর বিভাগ। তাঁদের যাবতীয় ব্যাংক লেনদেন, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের কর অঞ্চল–১৫।
গতকাল বুধবার দেশের ৬৪টি ব্যাংক, ১৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো কর অঞ্চল ১৫–এর কর কমিশনার আহসান হাবিবের সই করা এক চিঠিতে এসব তথ্য চাওয়া হয়েছে। তবে এসব তথ্য সরবরাহের নির্দিষ্ট সময়সীমা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়নি।
চিঠিতে এস আলম (সাইফুল আলম), তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন, মা চেমন আরা বেগম এবং ভাই আবদুল্লাহ হাসানের ব্যাংক হিসাব তলবের পাশাপাশি তাঁদের পিতা-মাতা, স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে বা বোনের যৌথ নামে অথবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করা হয়েছে।
এ ছাড়া তাঁদের নামে থাকা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের সঙ্গে তাঁর নিজের ও পরিবারের সদস্যদের কী ধরনের লেনদেন হয়েছে, তার তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
এস আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ভাই আবদুল্লাহ হাসানকে এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিস, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এস আলমের মা চেমন আরা বেগমকে এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিসের পরিচালক হিসেবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এস আলমের বিরুদ্ধে প্রায় এক দশক ধরে ব্যাংক দখল, ব্যাংকের পর্ষদের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া, নামে–বেনামে ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা লোপাট করা, ভুয়া প্রতিষ্ঠান খুলে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়াসহ আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টির অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এসব বিষয়ে শৃঙ্খলা আনতে কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
এনবিআর সূত্র জানায়, শুধু এস আলমই নয়; এ রকম কর ফাঁকি–সংক্রান্ত তৎপরতা চলতে থাকবে। যাদের বিরুদ্ধে বিষদ অনুসন্ধান প্রয়োজন, তাদের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল বা সিআইসির মাধ্যমে ব্যাংক হিসাব তলব করা হবে। প্রয়োজনে ব্যাংক হিসাব জব্দও করা হতে পারে বলে আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা জানান।
দীর্ঘদিন ধরে দেশের ব্যাংক খাত এক গভীর সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উচ্চ খেলাপি ঋণের প্রবাহ ব্যাংকগুলোর আর্থিক স্বাস্থ্যকে নাজুক করে তুলছে, আর তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতিতে। ঋণের বিপরীতে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রভিশন রাখা বাধ্যতামূলক হলেও লাগামহীন খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে অনেক ব্যাংকই...
৭ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের আগে ১৫ রমজানের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের (মার্চ পর্যন্ত) বস্ত্র খাতসহ অন্যান্য রপ্তানি খাতের জন্য বরাদ্দ ৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়ের আবেদন করেছে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান প্রাভা হেলথ মোহাম্মদ আব্দুল মতিন ইমনকে কোম্পানির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে নিযুক্ত করেছে। তিনি প্রাভার প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সিইও সিলভানা কাদের সিনহার স্থলাভিষিক্ত হলেন, যিনি প্রাভা হেলথ বোর্ডের চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার আয় দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯৪ কোটি ২৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ২ হাজার ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
৯ ঘণ্টা আগে