আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৩ সালে বাংলাদেশসহ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর জন্য রেকর্ড পরিমাণ অর্থের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এ বছর প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সংস্থাটি। আজ বৃহস্পতিবার এডিবির প্রধান কার্যালয় ম্যানিলা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জলবায়ু খাতে এত পরিমাণ অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি আর কখনও দেয়নি এডিবি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়নশীল সদস্য দেশগুলোকে (ডিএমসিএস) সাহায্য করার জন্যই এই অর্থায়ন। ২০২২ সালের তুলনায় এই অর্থায়ন প্রায় ৪৬ শতাংশ বেশি।
পৃথিবীকে উষ্ণতা থেকে কিছুটা হলেই পরিত্রাণ দিতেই এডিবির এই উদ্যোগ। যে কারণে ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেকর্ড প্রতিশ্রুতি। এর মধ্যে সংস্থাটির নিজস্ব ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন। আর বাকি ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করে অর্থায়ন করেছে সংস্থাটি।
গত চার বছরে (২০১৯-২০২৩) জলবায়ু খাতে এডিবি অর্থায়ন করেছে ১০ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ এই সময়ে প্রতিশ্রুতি ছিল ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতিশ্রুতির থেকেও বেশি অর্থায়ন করেছে সংস্থাটি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু খাতে অর্থায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া বলেন, ‘বর্তমানে বিভিন্ন কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, যা ভবিষ্যৎকে হুমকির মুখে ফেলেছে। ২০২৩ সাল ছিল সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। আমাদের অঞ্চলে চরম উষ্ণতা দেখা দিয়েছে, মারাত্মক জলবায়ুর প্রভাবে জনজীবনও অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এই সংকট জ্বালানি ও খাদ্যনিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে এবং আর্থিক চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।’
মাসাতসুগু বলেন, ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রয়োজন জীবাশ্মমুক্ত জ্বালানি। জলবায়ু পরিবর্তনের ধারা বন্ধ করেই আমাদের অগ্রগতি করতে হবে এবং কার্বন নিঃসরণ রেট শূন্যতে নামাতে হবে। এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে গভীরভাবে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের অবশ্যই একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
২০২৩ সালে বাংলাদেশসহ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর জন্য রেকর্ড পরিমাণ অর্থের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এ বছর প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সংস্থাটি। আজ বৃহস্পতিবার এডিবির প্রধান কার্যালয় ম্যানিলা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জলবায়ু খাতে এত পরিমাণ অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি আর কখনও দেয়নি এডিবি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়নশীল সদস্য দেশগুলোকে (ডিএমসিএস) সাহায্য করার জন্যই এই অর্থায়ন। ২০২২ সালের তুলনায় এই অর্থায়ন প্রায় ৪৬ শতাংশ বেশি।
পৃথিবীকে উষ্ণতা থেকে কিছুটা হলেই পরিত্রাণ দিতেই এডিবির এই উদ্যোগ। যে কারণে ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেকর্ড প্রতিশ্রুতি। এর মধ্যে সংস্থাটির নিজস্ব ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন। আর বাকি ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করে অর্থায়ন করেছে সংস্থাটি।
গত চার বছরে (২০১৯-২০২৩) জলবায়ু খাতে এডিবি অর্থায়ন করেছে ১০ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ এই সময়ে প্রতিশ্রুতি ছিল ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতিশ্রুতির থেকেও বেশি অর্থায়ন করেছে সংস্থাটি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু খাতে অর্থায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া বলেন, ‘বর্তমানে বিভিন্ন কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, যা ভবিষ্যৎকে হুমকির মুখে ফেলেছে। ২০২৩ সাল ছিল সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। আমাদের অঞ্চলে চরম উষ্ণতা দেখা দিয়েছে, মারাত্মক জলবায়ুর প্রভাবে জনজীবনও অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এই সংকট জ্বালানি ও খাদ্যনিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে এবং আর্থিক চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।’
মাসাতসুগু বলেন, ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রয়োজন জীবাশ্মমুক্ত জ্বালানি। জলবায়ু পরিবর্তনের ধারা বন্ধ করেই আমাদের অগ্রগতি করতে হবে এবং কার্বন নিঃসরণ রেট শূন্যতে নামাতে হবে। এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে গভীরভাবে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের অবশ্যই একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আমাদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলে একত্রে কাজ করতে হবে। অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে। রমজান আমাদের সংযমের যে শিক্ষা দিচ্ছে, তা ব্যক্তি জীবনে কাজে লাগাতে হবে...
৩ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মেড ইন আমেরিকা’ উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের কিছু পোশাক খুচরা বিক্রেতাকে টি-শার্ট থেকে শুরু করে কোট-স্যুট পর্যন্ত দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর জন্য উৎসাহিত করছে। মার্কিন প্রশাসনের একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জন্য ২০৩১ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি চেয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন করহার কমানোসহ নীতিসহায়তা চেয়ে দাবি জানিয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসরকার এখন অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে এবং বিদেশি ঋণও প্রয়োজন মতো পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে তামাক খাত হতে পারে আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে আয় বাড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
১৯ ঘণ্টা আগে