জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
অব্যবস্থাপনা এবং নিয়মবহির্ভূত ঋণের বেড়াজালে লাগামহীন হয়ে উঠেছে খেলাপি ঋণ। এমন পরিস্থিতিতে ঋণ আদায়ে হযবরল দেখা দিয়েছে। ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খেলাপি ঋণ। সৃষ্টি হচ্ছে একের পর এক খেলাপির রেকর্ড।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা হুঁশিয়ারির পরেও অতীতের সব ইতিহাস ভেঙে গত জুন পর্যন্ত খেলাপির নতুন রেকর্ড ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা; যা মোট ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
গত মার্চেও আগের রেকর্ড ভেঙে খেলাপি দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। এর আগে ডিসেম্বরে খেলাপির রেকর্ড ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে ৬১টি ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি। তার মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ৩ মাস আগে মার্চ শেষে খেলাপি ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। ৩ মাসের ব্যবধানে দেশে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি। ডিসেম্বর শেষে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে খেলাপি বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা বা ৪৫ দশমিক ১৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ব্যাংকিং খাতে অব্যবস্থাপনা এবং নিয়ম না মানায় দুর্দশা নেমে এসেছে। এতে পুরো ব্যাংক খাতে হযবরল বিরাজ করছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ নয়। এ জন্য খাতকে ঢেলে সাজাতে হবে। তা না হলে খেলাপির লাগাম টানা সম্ভব নয়। লাগাম টানতে হলে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না। তাহলে একটা সময় পর খেলাপি আদায় হবে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃশ্যমান খেলাপির বাইরে ঋণ পুনঃ তফসিল, নবায়ন, মামলায় আটকানো ঋণ অনেক বেশি। বিশেষ করে আগের সরকারের আমলে ব্যাংকগুলো খেলাপির তথ্য গোপন করার অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রকৃত খেলাপির হিসাব বের করতে হবে। আইএমএফ তো আগেই দাবি করেছিল, অনাদায়ি ঋণ প্রায় সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, জুন শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১২ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ২ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকাই খেলাপি; যা বিতরণ করা ঋণের ৩২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আইএমএফের কাছে প্রতিশ্রুতি রয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে ১০ শতাংশের নিচে নামানো হবে। বেসরকারি ৪৫টি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৯ হাজার ৯২১ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আইএমএফের কাছে প্রতিশ্রুতি আছে ২০২৬ সালে ৫ শতাংশের নিচে নামানোর।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ব্যাংক খাতে সুশাসন না থাকার কারণে দিন দিন খেলাপি বেড়েছে। এ সমস্যা মোকাবিলায় ঢালাওভাবে ছাড় দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। পাশাপাশি খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনেরও একটি প্রচেষ্টা ছিল। সব মিলিয়ে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খেলাপি তথ্য গোপন না করায় হঠাৎ এই সূচকে বড় লাফ দিয়েছে।
তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে রাষ্ট্রের দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৯০৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে পড়েছে ৫ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ। এ ছাড়া বিদেশি ৯টি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬৮ হাজার ১২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২২৯ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, ঋণ পুনঃ তফসিল বাড়ায় ব্যাংক খাতে ‘স্ট্রেসড’ বা ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ ঋণের পরিমাণ বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংক খাতের পুনঃ তফসিলকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ও পুনঃ তফসিলকৃত ঋণকে ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ হিসেবে দেখায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ হিসেবে দেশের ব্যাংকগুলোর দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪১৩ কোটি টাকায়। অন্যদিকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আদায় অযোগ্য হওয়ায় ব্যাংকগুলো প্রায় ৬৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ অবলোপনও করেছে। এ ছাড়া আদালতে আটকা প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে তা প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা।
অব্যবস্থাপনা এবং নিয়মবহির্ভূত ঋণের বেড়াজালে লাগামহীন হয়ে উঠেছে খেলাপি ঋণ। এমন পরিস্থিতিতে ঋণ আদায়ে হযবরল দেখা দিয়েছে। ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খেলাপি ঋণ। সৃষ্টি হচ্ছে একের পর এক খেলাপির রেকর্ড।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা হুঁশিয়ারির পরেও অতীতের সব ইতিহাস ভেঙে গত জুন পর্যন্ত খেলাপির নতুন রেকর্ড ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা; যা মোট ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
গত মার্চেও আগের রেকর্ড ভেঙে খেলাপি দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। এর আগে ডিসেম্বরে খেলাপির রেকর্ড ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে ৬১টি ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি। তার মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ৩ মাস আগে মার্চ শেষে খেলাপি ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। ৩ মাসের ব্যবধানে দেশে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি। ডিসেম্বর শেষে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে খেলাপি বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা বা ৪৫ দশমিক ১৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ব্যাংকিং খাতে অব্যবস্থাপনা এবং নিয়ম না মানায় দুর্দশা নেমে এসেছে। এতে পুরো ব্যাংক খাতে হযবরল বিরাজ করছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ নয়। এ জন্য খাতকে ঢেলে সাজাতে হবে। তা না হলে খেলাপির লাগাম টানা সম্ভব নয়। লাগাম টানতে হলে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না। তাহলে একটা সময় পর খেলাপি আদায় হবে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃশ্যমান খেলাপির বাইরে ঋণ পুনঃ তফসিল, নবায়ন, মামলায় আটকানো ঋণ অনেক বেশি। বিশেষ করে আগের সরকারের আমলে ব্যাংকগুলো খেলাপির তথ্য গোপন করার অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রকৃত খেলাপির হিসাব বের করতে হবে। আইএমএফ তো আগেই দাবি করেছিল, অনাদায়ি ঋণ প্রায় সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, জুন শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১২ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ২ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকাই খেলাপি; যা বিতরণ করা ঋণের ৩২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আইএমএফের কাছে প্রতিশ্রুতি রয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে ১০ শতাংশের নিচে নামানো হবে। বেসরকারি ৪৫টি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৯ হাজার ৯২১ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আইএমএফের কাছে প্রতিশ্রুতি আছে ২০২৬ সালে ৫ শতাংশের নিচে নামানোর।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ব্যাংক খাতে সুশাসন না থাকার কারণে দিন দিন খেলাপি বেড়েছে। এ সমস্যা মোকাবিলায় ঢালাওভাবে ছাড় দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। পাশাপাশি খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনেরও একটি প্রচেষ্টা ছিল। সব মিলিয়ে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খেলাপি তথ্য গোপন না করায় হঠাৎ এই সূচকে বড় লাফ দিয়েছে।
তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে রাষ্ট্রের দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৯০৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে পড়েছে ৫ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ। এ ছাড়া বিদেশি ৯টি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬৮ হাজার ১২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২২৯ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, ঋণ পুনঃ তফসিল বাড়ায় ব্যাংক খাতে ‘স্ট্রেসড’ বা ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ ঋণের পরিমাণ বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংক খাতের পুনঃ তফসিলকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ও পুনঃ তফসিলকৃত ঋণকে ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ হিসেবে দেখায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ হিসেবে দেশের ব্যাংকগুলোর দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪১৩ কোটি টাকায়। অন্যদিকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আদায় অযোগ্য হওয়ায় ব্যাংকগুলো প্রায় ৬৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ অবলোপনও করেছে। এ ছাড়া আদালতে আটকা প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে তা প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৮ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৮ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৯ ঘণ্টা আগে