নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। ২০২৩-২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিক বা জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময়ে এ খাতের ২০টি কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে কেবল ৯টির। একটির অর্থবছর ভিন্ন হওয়ায় এক বছরের হিসাবে সম্পদ বেড়েছে। আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি ৩টি কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদমূল্য বা এনএভিপিএসের অর্থ হলো, কোম্পানি অবসায়নে গেলে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ওই পরিমাণ টাকা শেয়ারধারীরা পাবেন। শেয়ারপ্রতি মুনাফা বা ইপিএসের পরেই কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এনএভিপিএস।
তবে ইপিএস না বাড়লে এনএভিপিএস বাড়ার বিষয়টি খুব বেশি ইতিবাচক নয় বলে মনে করেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এনএভিপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ভালো, যদি এর সঙ্গে ইপিএস বাড়ে। ইপিএস বাড়লে বোঝা যায়, কোম্পানি ভালোভাবে চলছে, উৎপাদন হচ্ছে, মুনাফা হচ্ছে। কিন্তু ইপিএসে প্রবৃদ্ধি নেই, পুরোনো সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করে এনএভিপিএস বাড়িয়ে দেখাচ্ছে, তাহলে এটা ভালো নয়। তিনি বলেন, অনেক সময় কিছু কোম্পানি এনএভিপিএস বাড়িয়ে দেখানোর জন্য পুরোনো সম্পদের বর্তমান বাজার মূল্য নিরূপণ করে প্রকাশ করে থাকে। এতে এনএভিপিএস বাড়ে।
গত অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে প্রতি শেয়ারে ৩ টাকা ৮৮ পয়সা বেড়ে এসিআই ফরমুলেশনের এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ৪৫ পয়সা। একমি ল্যাবরেটরিজের এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১১৫ টাকা ৩২ পয়সা, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১৫ টাকা ৭৯ পয়সা এবং অ্যামবি ফার্মার ১০ টাকা ২৩ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে বেক্সিমকো ফার্মার এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১০৪ টাকা ১৭ পয়সা, সেন্ট্রাল ফার্মার ১ টাকা ৫১ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস হয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা, ফার কেমিক্যালের ৩২ টাকা ৫৯ পয়সা, ১০ টাকা ৭ পয়সা বেড়ে ইবনে সিনার ১০৬ টাকা ৭৫ পয়সা এবং জেএমআই হসপিটালের ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা হয়েছে।
এ ছাড়া কোহিনুর কেমিক্যালের ৫৭ টাকা ৬৩ পয়সা, নাভানা ফার্মার ৪২ টাকা ১১ পয়সা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৪ টাকা ৯২ পয়সা, ওরিয়ন ফার্মার ৯৩ টাকা ০১ পয়সা, ফার্মা এইডসের ১৭ টাকা ৩২ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস হয়েছে ১০৮ টাকা ৬৪ পয়সা।
রেনেটার ১৬ টাকা ৭৫ পয়সা বেড়ে ২৮৩ টাকা ৬২ পয়সা, রেকিট বেনকিজারের ৭৫ টাকা ৮১ পয়সা বেড়ে ২৮৪ টাকা ৭৯ পয়সা, সালভো কেমিক্যালের ১৬ টাকা ৫৯ পয়সা, সিলকো ফার্মার ২২ টাকা ৬৩ পয়সা, স্কয়ার ফার্মার ৭ টাকা ৪৪ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩৭ টাকা ৩৯ পয়সা এবং অ্যাকটিভ ফার্মার ১০ পয়সা বেড়ে ২২ টাকা ১৭ পয়সা। আর ২০২৩ সালে ১৪৬ টাকা ৭৯ পয়সা বেড়ে ম্যারিকোর এনএভিপিএস হয়েছে ২৬০ টাকা ৬৪ পয়সা।
এদিকে সম্পদ মূল্য কমেছে এসিআই, একমি পেস্টিসাইডস, এএফসি অ্যাগ্রো, বিকন ফার্মা, গ্লোবাল হেভিকেমিক্যাল, ইন্দোবাংলা ফার্মা, জেএমআই সিরিঞ্জ, সিলভা ফার্মা এবং ওয়াটা কেমিক্যালের।
আর প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, কেয়া কসমেটিকস এবং লিবরা ইনফিউশনস।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। ২০২৩-২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিক বা জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময়ে এ খাতের ২০টি কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে কেবল ৯টির। একটির অর্থবছর ভিন্ন হওয়ায় এক বছরের হিসাবে সম্পদ বেড়েছে। আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি ৩টি কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদমূল্য বা এনএভিপিএসের অর্থ হলো, কোম্পানি অবসায়নে গেলে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ওই পরিমাণ টাকা শেয়ারধারীরা পাবেন। শেয়ারপ্রতি মুনাফা বা ইপিএসের পরেই কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এনএভিপিএস।
তবে ইপিএস না বাড়লে এনএভিপিএস বাড়ার বিষয়টি খুব বেশি ইতিবাচক নয় বলে মনে করেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এনএভিপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ভালো, যদি এর সঙ্গে ইপিএস বাড়ে। ইপিএস বাড়লে বোঝা যায়, কোম্পানি ভালোভাবে চলছে, উৎপাদন হচ্ছে, মুনাফা হচ্ছে। কিন্তু ইপিএসে প্রবৃদ্ধি নেই, পুরোনো সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করে এনএভিপিএস বাড়িয়ে দেখাচ্ছে, তাহলে এটা ভালো নয়। তিনি বলেন, অনেক সময় কিছু কোম্পানি এনএভিপিএস বাড়িয়ে দেখানোর জন্য পুরোনো সম্পদের বর্তমান বাজার মূল্য নিরূপণ করে প্রকাশ করে থাকে। এতে এনএভিপিএস বাড়ে।
গত অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে প্রতি শেয়ারে ৩ টাকা ৮৮ পয়সা বেড়ে এসিআই ফরমুলেশনের এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ৪৫ পয়সা। একমি ল্যাবরেটরিজের এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১১৫ টাকা ৩২ পয়সা, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১৫ টাকা ৭৯ পয়সা এবং অ্যামবি ফার্মার ১০ টাকা ২৩ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে বেক্সিমকো ফার্মার এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১০৪ টাকা ১৭ পয়সা, সেন্ট্রাল ফার্মার ১ টাকা ৫১ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস হয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা, ফার কেমিক্যালের ৩২ টাকা ৫৯ পয়সা, ১০ টাকা ৭ পয়সা বেড়ে ইবনে সিনার ১০৬ টাকা ৭৫ পয়সা এবং জেএমআই হসপিটালের ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা হয়েছে।
এ ছাড়া কোহিনুর কেমিক্যালের ৫৭ টাকা ৬৩ পয়সা, নাভানা ফার্মার ৪২ টাকা ১১ পয়সা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৪ টাকা ৯২ পয়সা, ওরিয়ন ফার্মার ৯৩ টাকা ০১ পয়সা, ফার্মা এইডসের ১৭ টাকা ৩২ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস হয়েছে ১০৮ টাকা ৬৪ পয়সা।
রেনেটার ১৬ টাকা ৭৫ পয়সা বেড়ে ২৮৩ টাকা ৬২ পয়সা, রেকিট বেনকিজারের ৭৫ টাকা ৮১ পয়সা বেড়ে ২৮৪ টাকা ৭৯ পয়সা, সালভো কেমিক্যালের ১৬ টাকা ৫৯ পয়সা, সিলকো ফার্মার ২২ টাকা ৬৩ পয়সা, স্কয়ার ফার্মার ৭ টাকা ৪৪ পয়সা বেড়ে এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩৭ টাকা ৩৯ পয়সা এবং অ্যাকটিভ ফার্মার ১০ পয়সা বেড়ে ২২ টাকা ১৭ পয়সা। আর ২০২৩ সালে ১৪৬ টাকা ৭৯ পয়সা বেড়ে ম্যারিকোর এনএভিপিএস হয়েছে ২৬০ টাকা ৬৪ পয়সা।
এদিকে সম্পদ মূল্য কমেছে এসিআই, একমি পেস্টিসাইডস, এএফসি অ্যাগ্রো, বিকন ফার্মা, গ্লোবাল হেভিকেমিক্যাল, ইন্দোবাংলা ফার্মা, জেএমআই সিরিঞ্জ, সিলভা ফার্মা এবং ওয়াটা কেমিক্যালের।
আর প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, কেয়া কসমেটিকস এবং লিবরা ইনফিউশনস।
দীর্ঘদিন ধরে দেশের ব্যাংক খাত এক গভীর সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উচ্চ খেলাপি ঋণের প্রবাহ ব্যাংকগুলোর আর্থিক স্বাস্থ্যকে নাজুক করে তুলছে, আর তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতিতে। ঋণের বিপরীতে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রভিশন রাখা বাধ্যতামূলক হলেও লাগামহীন খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে অনেক ব্যাংকই...
১ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের আগে ১৫ রমজানের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের (মার্চ পর্যন্ত) বস্ত্র খাতসহ অন্যান্য রপ্তানি খাতের জন্য বরাদ্দ ৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়ের আবেদন করেছে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান প্রাভা হেলথ মোহাম্মদ আব্দুল মতিন ইমনকে কোম্পানির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে নিযুক্ত করেছে। তিনি প্রাভার প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সিইও সিলভানা কাদের সিনহার স্থলাভিষিক্ত হলেন, যিনি প্রাভা হেলথ বোর্ডের চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার আয় দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯৪ কোটি ২৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ২ হাজার ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
৪ ঘণ্টা আগে