নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সরকারি এবং বেসরকারি খাতসহ সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আজ রোববার ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বেসরকারি খাতের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এ আহ্বান জানান।
ইত্তেফাক কার্যালয়ে গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে দৈনিক ইত্তেফাক। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুগ্ম সচিব (এসডিজি বিষয়ক) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
জুয়েনা আজিজ বলেন, ‘এসডিজি বাস্তবায়নে সবাইকে সমন্বিত কাজ করতে হবে। ১৭টি লক্ষ্য অর্জনে মন্ত্রণালয়গুলোকে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। এসডিজি বাস্তবায়নে বেসরকারি খাতের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।’
ইউএনডিপির প্রতিনিধি ফখরুল আহসান বলেন, ‘লক্ষ্য অর্জনে বেসরকারি খাতকেও আস্থায় আনতে হবে। পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক আইনুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের অবদানের পাশাপাশি তাদের দায়িত্বশীলতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের মাধ্যমে টাকা বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’
গ্লোবাল টেলিভিশনের সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, ‘অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শুধু ব্যবসা করেই যাচ্ছে, কিন্তু বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তাই কর্মসংস্থান বাড়ছে না। কিছু বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় কর্মসূচি নিলেও অনেক প্রতিষ্ঠানই অনুৎপাদনশীল কাজে যুক্ত।’
এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক জ. ই. মামুন বলেন, ‘রুয়ান্ডার মতো দেশ ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা প্লাস্টিক বর্জন করবে। মালদ্বীপও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনো এমন উদ্যোগ দেখা যায়নি।’
ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি সাইদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—ইউনিলিভারের পরিচালক শামীমা আক্তার, সুহানা অ্যান্ড আনিস আহমেদ ফাউন্ডেশনের (এমজিএইচ গ্রুপ) সহকারী পরিচালক বাশিরা হারুন, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক মোহাম্মদ শফিকুল আলম জুয়েল প্রমুখ।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সরকারি এবং বেসরকারি খাতসহ সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আজ রোববার ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বেসরকারি খাতের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এ আহ্বান জানান।
ইত্তেফাক কার্যালয়ে গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে দৈনিক ইত্তেফাক। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুগ্ম সচিব (এসডিজি বিষয়ক) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
জুয়েনা আজিজ বলেন, ‘এসডিজি বাস্তবায়নে সবাইকে সমন্বিত কাজ করতে হবে। ১৭টি লক্ষ্য অর্জনে মন্ত্রণালয়গুলোকে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। এসডিজি বাস্তবায়নে বেসরকারি খাতের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।’
ইউএনডিপির প্রতিনিধি ফখরুল আহসান বলেন, ‘লক্ষ্য অর্জনে বেসরকারি খাতকেও আস্থায় আনতে হবে। পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক আইনুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের অবদানের পাশাপাশি তাদের দায়িত্বশীলতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের মাধ্যমে টাকা বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’
গ্লোবাল টেলিভিশনের সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, ‘অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শুধু ব্যবসা করেই যাচ্ছে, কিন্তু বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তাই কর্মসংস্থান বাড়ছে না। কিছু বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় কর্মসূচি নিলেও অনেক প্রতিষ্ঠানই অনুৎপাদনশীল কাজে যুক্ত।’
এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক জ. ই. মামুন বলেন, ‘রুয়ান্ডার মতো দেশ ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা প্লাস্টিক বর্জন করবে। মালদ্বীপও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনো এমন উদ্যোগ দেখা যায়নি।’
ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি সাইদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—ইউনিলিভারের পরিচালক শামীমা আক্তার, সুহানা অ্যান্ড আনিস আহমেদ ফাউন্ডেশনের (এমজিএইচ গ্রুপ) সহকারী পরিচালক বাশিরা হারুন, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক মোহাম্মদ শফিকুল আলম জুয়েল প্রমুখ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে