নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ভোক্তা পর্যায়ে ৪-৫ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বাণিজ্যসচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। তবে শুল্ক ছাড় দিলে দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছে পরিশোধনকারী মিল মালিকেরা।
বর্তমানে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৪৭ টাকায়। সেটি ৪ টাকা বাড়িয়ে ১৫১ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই ভাবে ১ লিটারের ১৬৭ টাকার বোতল ১৭২ টাকা, ৫ লিটারের ৮১৮ টাকার বোতল ৮৩০ টাকা, সুপার পাম ১৩৫ টাকার থেকে বাড়িয়ে ১৪৩ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোজ্যতেলের ওপর আরোপিত ভ্যাট ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। এছাড়া আগামী ১ নভেম্বর থেকে খোলা ভোজ্যতেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ৫০০ মিলিলিটার, ২ লিটার, ৩ লিটার, ৮ লিটার, ১৬ লিটারের টিন এবং পাউচ প্যাকের দাম নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশন জানায়, আন্তর্জাতিক বাজারে গত ১৮ এপ্রিল থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ১৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং আরবিডি পাম তেলের দাম ১৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। আন্তর্জাতিক দর ও দেশের বাজারের বাস্তবতা বিবেচনায় সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি এক দশমিক ৪৭ থেকে দুই দশমিক ৯৯ শতাংশ এবং পাম তেল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে মিল মালিকেরা ব্যাংক ঋণের সুদ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, বেতন ও পরিবহন খরচের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ করেছে।
কমিশনের সুপারিশে বলা হয়, মূল্যস্ফীতি কমাতে অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের আন্তর্জাতিক বাজারের দামের সমন্বয় না করে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় না হলে আসন্ন রমজানের বাড়তি চাহিদা বিবেচনায় স্পর্শকাতর এই পণ্যটির সরবরাহ সংকট তৈরির আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে তেলের দাম না বাড়িয়ে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ১৫ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা, স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।
শুল্ক অব্যাহতির কারণে ভোজ্যতেলের বর্তমান দাম বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মইনুল খানসহ ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ভোক্তা পর্যায়ে ৪-৫ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বাণিজ্যসচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। তবে শুল্ক ছাড় দিলে দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছে পরিশোধনকারী মিল মালিকেরা।
বর্তমানে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৪৭ টাকায়। সেটি ৪ টাকা বাড়িয়ে ১৫১ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই ভাবে ১ লিটারের ১৬৭ টাকার বোতল ১৭২ টাকা, ৫ লিটারের ৮১৮ টাকার বোতল ৮৩০ টাকা, সুপার পাম ১৩৫ টাকার থেকে বাড়িয়ে ১৪৩ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোজ্যতেলের ওপর আরোপিত ভ্যাট ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। এছাড়া আগামী ১ নভেম্বর থেকে খোলা ভোজ্যতেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ৫০০ মিলিলিটার, ২ লিটার, ৩ লিটার, ৮ লিটার, ১৬ লিটারের টিন এবং পাউচ প্যাকের দাম নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশন জানায়, আন্তর্জাতিক বাজারে গত ১৮ এপ্রিল থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ১৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং আরবিডি পাম তেলের দাম ১৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। আন্তর্জাতিক দর ও দেশের বাজারের বাস্তবতা বিবেচনায় সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি এক দশমিক ৪৭ থেকে দুই দশমিক ৯৯ শতাংশ এবং পাম তেল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে মিল মালিকেরা ব্যাংক ঋণের সুদ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, বেতন ও পরিবহন খরচের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ করেছে।
কমিশনের সুপারিশে বলা হয়, মূল্যস্ফীতি কমাতে অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের আন্তর্জাতিক বাজারের দামের সমন্বয় না করে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় না হলে আসন্ন রমজানের বাড়তি চাহিদা বিবেচনায় স্পর্শকাতর এই পণ্যটির সরবরাহ সংকট তৈরির আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে তেলের দাম না বাড়িয়ে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ১৫ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা, স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।
শুল্ক অব্যাহতির কারণে ভোজ্যতেলের বর্তমান দাম বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মইনুল খানসহ ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৪ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৪ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৪ ঘণ্টা আগে