নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ছুটি শহর ছেড়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ট্রেন-বাসের টিকিট না পেয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় অনেককেই। তবে এবার সেই দুর্ভোগ লাঘব করতে এগিয়ে এসেছে অনলাইনভিত্তিক পরিবহন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান উবার। তাদের উবার ইন্টারসিটি সার্ভিস ব্যবহার করে এবার গন্তব্য যেখানেই হোক যে কেউ একেবারে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারবেন।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উবার জানিয়েছে, বাস ও ট্রেনের টিকিটের স্বল্পতার কারণে অনেকেই ঈদে বাড়ি যাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। নিরাপত্তা ও সুবিধার ওপর গুরুত্ব দেন বলে অন্য যানবাহনে যাতায়াতেও তারা স্বস্তি বোধ করেন না। এমন মানুষদের জন্য সেরা সমাধান হতে পারে উবার ইন্টারসিটির মতো সার্ভিসগুলো।
বিবৃতিতে বলা হয়, শহরের বাইরে যেকোনো জায়গায় ভ্রমণের জন্য ইন্টারসিটি চমৎকার একটি সার্ভিস। বিশেষ করে চার সদস্যের পরিবারের জন্য ইন্টারসিটি ও আটজন পর্যন্ত সদস্যের জন্য বেছে নেওয়া যেতে পারে ইন্টারসিটি এক্সএল সার্ভিস। তাই বগুড়া, চট্টগ্রাম বা ময়মনসিংহ, গন্তব্য যেখানেই হোক না কেন, যাতায়াত হবে আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী।
উবার বিবৃতিতে দাবি করেছে, উবার ইন্টারসিটি সার্ভিসে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে রাউন্ড ট্রিপ ফিচার। এখন ঢাকা থেকে যেকোনো শহরে যাওয়ার সময় সর্বোচ্চ ৫ দিনের জন্য আউট স্টেশন রাউন্ড ট্রিপ বুক করতে পারবেন যাত্রীরা। এই পুরো সময়টায় ওই গাড়ি ও সেটির চালক যাত্রীর সঙ্গেই থাকবেন। আরও আছে যাত্রাপথে স্টপ যোগ করার বাড়তি সুবিধা। ৯০ দিন আগে পর্যন্ত অগ্রিম ট্রিপ বুক করার ফিচার থাকার ফলে শেষ মুহূর্তে গাড়ি পাওয়া নিয়েও সমস্যায় পড়তে হবে না।
বিবৃতিতে উবার দাবি করেছে, নিরাপত্তাকে তারা সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। সার্বক্ষণিক জিপিএস ট্র্যাকিং, লাইভ লোকেশন শেয়ারিং, চালকের নাম, ছবি, রেটিং ইত্যাদি জানানো, সেফটি টুলকিট, হটলাইন, ইন্স্যুরেন্স পলিসিসহ নানা ধরনের নিরাপত্তার ফিচার এখানে রয়েছে। তাই যাতায়াতে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়েও নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
ঈদের ছুটি শহর ছেড়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ট্রেন-বাসের টিকিট না পেয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় অনেককেই। তবে এবার সেই দুর্ভোগ লাঘব করতে এগিয়ে এসেছে অনলাইনভিত্তিক পরিবহন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান উবার। তাদের উবার ইন্টারসিটি সার্ভিস ব্যবহার করে এবার গন্তব্য যেখানেই হোক যে কেউ একেবারে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারবেন।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উবার জানিয়েছে, বাস ও ট্রেনের টিকিটের স্বল্পতার কারণে অনেকেই ঈদে বাড়ি যাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। নিরাপত্তা ও সুবিধার ওপর গুরুত্ব দেন বলে অন্য যানবাহনে যাতায়াতেও তারা স্বস্তি বোধ করেন না। এমন মানুষদের জন্য সেরা সমাধান হতে পারে উবার ইন্টারসিটির মতো সার্ভিসগুলো।
বিবৃতিতে বলা হয়, শহরের বাইরে যেকোনো জায়গায় ভ্রমণের জন্য ইন্টারসিটি চমৎকার একটি সার্ভিস। বিশেষ করে চার সদস্যের পরিবারের জন্য ইন্টারসিটি ও আটজন পর্যন্ত সদস্যের জন্য বেছে নেওয়া যেতে পারে ইন্টারসিটি এক্সএল সার্ভিস। তাই বগুড়া, চট্টগ্রাম বা ময়মনসিংহ, গন্তব্য যেখানেই হোক না কেন, যাতায়াত হবে আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী।
উবার বিবৃতিতে দাবি করেছে, উবার ইন্টারসিটি সার্ভিসে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে রাউন্ড ট্রিপ ফিচার। এখন ঢাকা থেকে যেকোনো শহরে যাওয়ার সময় সর্বোচ্চ ৫ দিনের জন্য আউট স্টেশন রাউন্ড ট্রিপ বুক করতে পারবেন যাত্রীরা। এই পুরো সময়টায় ওই গাড়ি ও সেটির চালক যাত্রীর সঙ্গেই থাকবেন। আরও আছে যাত্রাপথে স্টপ যোগ করার বাড়তি সুবিধা। ৯০ দিন আগে পর্যন্ত অগ্রিম ট্রিপ বুক করার ফিচার থাকার ফলে শেষ মুহূর্তে গাড়ি পাওয়া নিয়েও সমস্যায় পড়তে হবে না।
বিবৃতিতে উবার দাবি করেছে, নিরাপত্তাকে তারা সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। সার্বক্ষণিক জিপিএস ট্র্যাকিং, লাইভ লোকেশন শেয়ারিং, চালকের নাম, ছবি, রেটিং ইত্যাদি জানানো, সেফটি টুলকিট, হটলাইন, ইন্স্যুরেন্স পলিসিসহ নানা ধরনের নিরাপত্তার ফিচার এখানে রয়েছে। তাই যাতায়াতে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়েও নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে