নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৩ মাসের জন্য স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নিবন্ধন স্থগিত করেছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। আইন লঙ্ঘন করে কোম্পানির স্থায়ী আমানতের বিপরীতে নেওয়া ঋণের অর্থ আত্মসাৎ এবং বোর্ড পুনর্গঠনে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পরিপালন না করায় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গত সোমবার এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি স্বদেশ ইসলামী লাইফের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও কোম্পানি সেক্রেটারিকে পাঠানো হয়েছে।
আইডিআরএর চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বদেশ ইসলামী লাইফের পরিশোধিত মূলধনের অর্থ বিমা আইন ২০১০-এর ২১(২) ধারা অনুযায়ী তফসিলী ব্যাংকে দায়মুক্তভাবে জমা রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অথচ বিমা কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধনের বিপরীতে এনআরবিসি ব্যাংকে রক্ষিত স্থায়ী আমানতকে লিয়েন রেখে ১৪.৩০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে, যা বিমা আইন ২০১০-এর ২১(২) ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এরূপ ঋণ গ্রহণের তথ্য পরিদর্শনকারী কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়নি এবং কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনেও প্রতিফলিত হয়নি। ফলে ওই অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে মর্মে প্রতীয়মান হয়।
এ পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ৪ ডিসেম্বর স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির নিবন্ধন কেন স্থগিত করা হবে না, এ মর্মে ৩০ দিন সময় দিয়ে কারণ দর্শানো নোটিশ পাঠানো হয়। গত ৪ জানুয়ারি কারণ দর্শানো নোটিশের সময়সীমা শেষ হলেও কোম্পানিটি কোনো জবাব দেয়নি।
অন্যদিকে বিমাকারীর স্বার্থপরিপন্থী কার্যক্রমের জন্য গত ৪ জানুয়ারি কোম্পানিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালকদের কেন অপসারণ করা হবে না, তার কারণ দর্শাতে বলা হয় এবং চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ১১ পরিচালককে অপসারণ করা হয়। অবশিষ্ট ৫ পরিচালককে বোর্ড পুনর্গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু পরিচালকেরা কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। এমন অবস্থায় স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নিবন্ধন আগামী ৩ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
আগামী ৩ মাসের জন্য স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নিবন্ধন স্থগিত করেছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। আইন লঙ্ঘন করে কোম্পানির স্থায়ী আমানতের বিপরীতে নেওয়া ঋণের অর্থ আত্মসাৎ এবং বোর্ড পুনর্গঠনে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পরিপালন না করায় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গত সোমবার এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি স্বদেশ ইসলামী লাইফের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও কোম্পানি সেক্রেটারিকে পাঠানো হয়েছে।
আইডিআরএর চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বদেশ ইসলামী লাইফের পরিশোধিত মূলধনের অর্থ বিমা আইন ২০১০-এর ২১(২) ধারা অনুযায়ী তফসিলী ব্যাংকে দায়মুক্তভাবে জমা রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অথচ বিমা কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধনের বিপরীতে এনআরবিসি ব্যাংকে রক্ষিত স্থায়ী আমানতকে লিয়েন রেখে ১৪.৩০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে, যা বিমা আইন ২০১০-এর ২১(২) ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এরূপ ঋণ গ্রহণের তথ্য পরিদর্শনকারী কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়নি এবং কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনেও প্রতিফলিত হয়নি। ফলে ওই অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে মর্মে প্রতীয়মান হয়।
এ পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ৪ ডিসেম্বর স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির নিবন্ধন কেন স্থগিত করা হবে না, এ মর্মে ৩০ দিন সময় দিয়ে কারণ দর্শানো নোটিশ পাঠানো হয়। গত ৪ জানুয়ারি কারণ দর্শানো নোটিশের সময়সীমা শেষ হলেও কোম্পানিটি কোনো জবাব দেয়নি।
অন্যদিকে বিমাকারীর স্বার্থপরিপন্থী কার্যক্রমের জন্য গত ৪ জানুয়ারি কোম্পানিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালকদের কেন অপসারণ করা হবে না, তার কারণ দর্শাতে বলা হয় এবং চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ১১ পরিচালককে অপসারণ করা হয়। অবশিষ্ট ৫ পরিচালককে বোর্ড পুনর্গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু পরিচালকেরা কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। এমন অবস্থায় স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নিবন্ধন আগামী ৩ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
হাতিরঝিলে ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫’। এটিজেএফবি আয়োজিত এই রানে স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য থাকছে মালদ্বীপ, ব্যাংকক ও কক্সবাজার রুটের ফ্রি এয়ার টিকিট।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহৎ তাপ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগেসোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
২ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
৩ দিন আগে