নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখা, সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখা ও বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার পরিদর্শন করছে এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং টিম। পরিদর্শন শেষে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীসহ আড়তদারদের আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান। ।
আজ রোববার সকালে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে বাজার পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কারওয়ান বাজার আড়ত ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. ওমর ফারুক। বাজার মনিটরিংয়ে এফবিসিসিআইয়ের নিয়মিত কর্মসূচিতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
এফবিসিসিআইয়ের বাজার পরিদর্শন শেষে মনিটরিং টিম জানায়, রোববার কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। খাসির মাংসের কেজি ১০০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকা এবং সোনালি মুরগির কেজি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা।
এ ছাড়া প্রতি কেজি আলুর দাম ৫৫ টাকা। প্রতিকেজি বেগুন ৮০ টাকা, প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ ১১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ সময় প্রতিটি দোকানে মূল্যতালিকা দৃশ্যমান ছিল।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—কারওয়ান বাজার আড়ত ব্যবসায়িক বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান চৌধুরীর সুজন, কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেট সমিতির মহাসচিব আবু বক্কর সিদ্দিক, বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্য মো. ইমরান মাস্টার, বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির মহাসচিব এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখা, সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখা ও বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার পরিদর্শন করছে এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং টিম। পরিদর্শন শেষে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীসহ আড়তদারদের আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান। ।
আজ রোববার সকালে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে বাজার পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কারওয়ান বাজার আড়ত ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. ওমর ফারুক। বাজার মনিটরিংয়ে এফবিসিসিআইয়ের নিয়মিত কর্মসূচিতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
এফবিসিসিআইয়ের বাজার পরিদর্শন শেষে মনিটরিং টিম জানায়, রোববার কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। খাসির মাংসের কেজি ১০০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকা এবং সোনালি মুরগির কেজি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা।
এ ছাড়া প্রতি কেজি আলুর দাম ৫৫ টাকা। প্রতিকেজি বেগুন ৮০ টাকা, প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ ১১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ সময় প্রতিটি দোকানে মূল্যতালিকা দৃশ্যমান ছিল।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—কারওয়ান বাজার আড়ত ব্যবসায়িক বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান চৌধুরীর সুজন, কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেট সমিতির মহাসচিব আবু বক্কর সিদ্দিক, বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্য মো. ইমরান মাস্টার, বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির মহাসচিব এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৩২ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে