নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যবসায়ীরা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় রয়েছেন জানিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)–এর সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেছেন, ‘অনিশ্চয়তার ভয় কে পাচ্ছে না, সবার মধ্যেই অনিশ্চয়তা রয়েছে। এটা ইমিডিয়েট সমাধানের দিকে যাবে সেটাও কেউ ফিল করছে না, কেউ তার সমাধান দেখতে পাচ্ছে না। অন্তর্বর্তী সরকার যত শর্ট হোক, যত উইক হোক, আমি মনে করি তাদের উচিত হবে দ্রুত নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যাওয়া।’
আজ শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বিসিআই সভাপতি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যের শুরুতেই বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘যেহেতু বর্তমান এফবিসিসিআই অ্যাপেক্স বডি হিসেবে কার্যক্রম চালাতে পারছে না সেহেতু সব সেক্টরের উৎপাদকেরা এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নেতারা বিসিআই–এর নেতৃত্বে একত্রে কাজ করে যাচ্ছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিসিআইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী, পরিচালক শহিদুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, এস এম শাহ আলম, জিয়া হায়দার, জাহাঙ্গীর আলম, রেহানা রহমান, শাহ আলম লিটু, নাজমুল আনোয়ার ও খায়ের মিয়া।
বিসিআই সভাপতি আরও বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা এই মুহূর্তে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখে। সরকার এবং রাজনীতিবিদেরা অর্থনৈতিক চ্যাপ্টারকে গুরুত্ব দিতে ভুলে গেছেন। সরকার অর্থনীতি, ব্যবসা–বাণিজ্যকে গুরুত্ব না দিয়ে শুধু অন্যান্য ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত। অথচ অর্থনীতির চাকা না ঘুরতে থাকলে ভবিষ্যতে যারা সরকার গঠন করবে তারা অর্থনীতি সামাল দিতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভেবেছিলাম সব ধরনের সংস্কারেরে পাশাপাশি নিয়মিত অর্থনীতির চাকা ক্ষতিগ্রস্ত না করার উপায় বের করে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করবে অন্তর্বর্তী সরকার, যেন কর্মসংস্থান ধরে রাখা যায়, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়, উৎপাদন খরচ সহনীয় পর্যায়ে রেখে মূল্যস্ফীতি কমাতে সাহায্য করে, কিন্তু বাস্তবতা কতটুকু? বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনীতিতে কোনো নজর নেই। বর্তমান সরকারের কার্যক্রমে অর্থনীতি অগ্রাধিকার পাচ্ছে না, এটা পরিষ্কার।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রেসক্রিপশন (পরামর্শ) নিয়ে দেশ চালানোর চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেন বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রেসক্রিপশন নিয়ে দেশ চালানোর চেষ্টা করছে। তবে বর্তমানে দেশের যে অবস্থা সেখানে এই প্রেসক্রিপশন কাজে দেবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সংকোচনমূলক নীতি নিয়েছে; তারল্য সরবরাহ কমিয়েছে—এ ধরনের নানা উদ্যোগ আছে। এগুলো দেশের অর্থনীতির জন্য, শিল্পের জন্য, ব্যবসায়ীদের জন্য অনুকূল নয়। আমরা আইএমএফের প্রেসক্রিপশন নিয়ে কিছু জায়গায় প্রস্তুতি নিতে পারি; কমপ্লায়েন্স পূরণ করার জন্য অনেক জায়গায় কাজ করতে পারি। কিন্তু আইএমএফের প্রেসক্রিপশন পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে গেলে সেটি আমাদের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
আনোয়ার-উল আলম বলেন, ‘সরকার একদিকে সুদ হার বাড়িয়ে রেখেছে, পাশাপাশি রয়েছে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি। অন্যদিকে এখন পর্যন্ত জ্বালানি সমস্যার সুরাহা হয়নি, বরং নতুন করে দাম বৃদ্ধি নিয়ে কথা হচ্ছে। এই বিষয়গুলো পরিষ্কার করে দেয় যে, সরকারের কার্যক্রম শিল্প খাতের জন্য ইতিবাচক নয়। এভাবে চললে নতুন শিল্প দূরের কথা, বিদ্যমান শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য টিকে থাকা কঠিন হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোও অর্থনীতি নিয়ে চিন্তিত নয়। তারা একে অপরকে নিয়ে নানা কথা বললেও অর্থনীতি নিয়ে কিছু বলছে না বলে অভিযোগ করেন এ ব্যবসায়ী নেতা।
দুই–চারজন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যারা ব্যাংক লুট করেছে, তাদের দায় সবার ওপর চাপানো হলে সেটি অবিচার হবে বলে মন্তব্য করে বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা বর্তমানে হতাশায় ভুগছে। ব্যবসায়ীরা চায় ইজ্জত–সম্মান নিয়ে চলতে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের ঢালাওভাবে খেলাপি বলা হয়; কেন খেলাপি হলো সেটি দেখা হয় না। বিগত সময়ে বিভিন্ন কারণে যে পরিমাণে ব্যবসায়িক খরচ বেড়েছে সেটি সবার পক্ষে সামলানো সম্ভব হয়নি। এ কারণে অনেকে খেলাপি হয়েছেন। এ জন্য কি সেই উদ্যোক্তারা দায়ী?’
আনোয়ার-উল আলম বলেন, ‘খেলাপি নিয়ে সরকারের যেমন নীতি আছে, প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্বও সরকারের রয়েছে। আর সুরক্ষা দিতে না পারলে উদ্যোক্তাকে ব্যবসা থেকে বিদায় নিতে হবে। কিন্তু এ সম্পর্কিত কোনো দেউলিয়া আইন দেশে নেই। এটি নিয়ে সম্প্রতি গভর্নরের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি নীতিগতভাবে এ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।’
এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার সময়কে আরও তিন বছরের জন্য অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত পেছানোর দাবি জানিয়ে বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘গত (আওয়ামী লীগ) সরকার বাহবা নেওয়ার জন্য স্ফীত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান দিয়ে গ্র্যাজুয়েশনের পথে হেঁটেছিল। আমরা মনে করি, গ্র্যাজুয়েশনের সময় না পেছালে দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ধস নামবে। আমরা দৃঢ়ভাবে মনে করি গ্র্যাজুয়েশনের সময় কমপক্ষে তিন বছর পেছানো প্রয়োজন।’
ভ্যাট যা বাড়ানো হয়েছে, তাতে জিনিসপত্রের দাম তেমন একটা বাড়েনি। সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকদের এমন বক্তব্যকে বিভ্রান্তিমূলক বলেও মন্তব্য করেন বিসিআই সভাপতি।
ব্যবসায়ীরা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় রয়েছেন জানিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)–এর সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেছেন, ‘অনিশ্চয়তার ভয় কে পাচ্ছে না, সবার মধ্যেই অনিশ্চয়তা রয়েছে। এটা ইমিডিয়েট সমাধানের দিকে যাবে সেটাও কেউ ফিল করছে না, কেউ তার সমাধান দেখতে পাচ্ছে না। অন্তর্বর্তী সরকার যত শর্ট হোক, যত উইক হোক, আমি মনে করি তাদের উচিত হবে দ্রুত নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যাওয়া।’
আজ শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বিসিআই সভাপতি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যের শুরুতেই বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘যেহেতু বর্তমান এফবিসিসিআই অ্যাপেক্স বডি হিসেবে কার্যক্রম চালাতে পারছে না সেহেতু সব সেক্টরের উৎপাদকেরা এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নেতারা বিসিআই–এর নেতৃত্বে একত্রে কাজ করে যাচ্ছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিসিআইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী, পরিচালক শহিদুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, এস এম শাহ আলম, জিয়া হায়দার, জাহাঙ্গীর আলম, রেহানা রহমান, শাহ আলম লিটু, নাজমুল আনোয়ার ও খায়ের মিয়া।
বিসিআই সভাপতি আরও বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা এই মুহূর্তে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখে। সরকার এবং রাজনীতিবিদেরা অর্থনৈতিক চ্যাপ্টারকে গুরুত্ব দিতে ভুলে গেছেন। সরকার অর্থনীতি, ব্যবসা–বাণিজ্যকে গুরুত্ব না দিয়ে শুধু অন্যান্য ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত। অথচ অর্থনীতির চাকা না ঘুরতে থাকলে ভবিষ্যতে যারা সরকার গঠন করবে তারা অর্থনীতি সামাল দিতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভেবেছিলাম সব ধরনের সংস্কারেরে পাশাপাশি নিয়মিত অর্থনীতির চাকা ক্ষতিগ্রস্ত না করার উপায় বের করে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করবে অন্তর্বর্তী সরকার, যেন কর্মসংস্থান ধরে রাখা যায়, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়, উৎপাদন খরচ সহনীয় পর্যায়ে রেখে মূল্যস্ফীতি কমাতে সাহায্য করে, কিন্তু বাস্তবতা কতটুকু? বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনীতিতে কোনো নজর নেই। বর্তমান সরকারের কার্যক্রমে অর্থনীতি অগ্রাধিকার পাচ্ছে না, এটা পরিষ্কার।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রেসক্রিপশন (পরামর্শ) নিয়ে দেশ চালানোর চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেন বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রেসক্রিপশন নিয়ে দেশ চালানোর চেষ্টা করছে। তবে বর্তমানে দেশের যে অবস্থা সেখানে এই প্রেসক্রিপশন কাজে দেবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সংকোচনমূলক নীতি নিয়েছে; তারল্য সরবরাহ কমিয়েছে—এ ধরনের নানা উদ্যোগ আছে। এগুলো দেশের অর্থনীতির জন্য, শিল্পের জন্য, ব্যবসায়ীদের জন্য অনুকূল নয়। আমরা আইএমএফের প্রেসক্রিপশন নিয়ে কিছু জায়গায় প্রস্তুতি নিতে পারি; কমপ্লায়েন্স পূরণ করার জন্য অনেক জায়গায় কাজ করতে পারি। কিন্তু আইএমএফের প্রেসক্রিপশন পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে গেলে সেটি আমাদের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
আনোয়ার-উল আলম বলেন, ‘সরকার একদিকে সুদ হার বাড়িয়ে রেখেছে, পাশাপাশি রয়েছে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি। অন্যদিকে এখন পর্যন্ত জ্বালানি সমস্যার সুরাহা হয়নি, বরং নতুন করে দাম বৃদ্ধি নিয়ে কথা হচ্ছে। এই বিষয়গুলো পরিষ্কার করে দেয় যে, সরকারের কার্যক্রম শিল্প খাতের জন্য ইতিবাচক নয়। এভাবে চললে নতুন শিল্প দূরের কথা, বিদ্যমান শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য টিকে থাকা কঠিন হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোও অর্থনীতি নিয়ে চিন্তিত নয়। তারা একে অপরকে নিয়ে নানা কথা বললেও অর্থনীতি নিয়ে কিছু বলছে না বলে অভিযোগ করেন এ ব্যবসায়ী নেতা।
দুই–চারজন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যারা ব্যাংক লুট করেছে, তাদের দায় সবার ওপর চাপানো হলে সেটি অবিচার হবে বলে মন্তব্য করে বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা বর্তমানে হতাশায় ভুগছে। ব্যবসায়ীরা চায় ইজ্জত–সম্মান নিয়ে চলতে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের ঢালাওভাবে খেলাপি বলা হয়; কেন খেলাপি হলো সেটি দেখা হয় না। বিগত সময়ে বিভিন্ন কারণে যে পরিমাণে ব্যবসায়িক খরচ বেড়েছে সেটি সবার পক্ষে সামলানো সম্ভব হয়নি। এ কারণে অনেকে খেলাপি হয়েছেন। এ জন্য কি সেই উদ্যোক্তারা দায়ী?’
আনোয়ার-উল আলম বলেন, ‘খেলাপি নিয়ে সরকারের যেমন নীতি আছে, প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্বও সরকারের রয়েছে। আর সুরক্ষা দিতে না পারলে উদ্যোক্তাকে ব্যবসা থেকে বিদায় নিতে হবে। কিন্তু এ সম্পর্কিত কোনো দেউলিয়া আইন দেশে নেই। এটি নিয়ে সম্প্রতি গভর্নরের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি নীতিগতভাবে এ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।’
এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার সময়কে আরও তিন বছরের জন্য অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত পেছানোর দাবি জানিয়ে বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘গত (আওয়ামী লীগ) সরকার বাহবা নেওয়ার জন্য স্ফীত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান দিয়ে গ্র্যাজুয়েশনের পথে হেঁটেছিল। আমরা মনে করি, গ্র্যাজুয়েশনের সময় না পেছালে দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ধস নামবে। আমরা দৃঢ়ভাবে মনে করি গ্র্যাজুয়েশনের সময় কমপক্ষে তিন বছর পেছানো প্রয়োজন।’
ভ্যাট যা বাড়ানো হয়েছে, তাতে জিনিসপত্রের দাম তেমন একটা বাড়েনি। সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকদের এমন বক্তব্যকে বিভ্রান্তিমূলক বলেও মন্তব্য করেন বিসিআই সভাপতি।
পবিত্র রমজানের আগেই দেশের চিনিশিল্পে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। সরকারি ১৫টি চিনিকলের মধ্যে ৬টি পুরোনো হওয়ায় বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। এই তালিকায় এবার যোগ হয়েছে বেসরকারি খাতের আরও একটি। বাজারে চিনির সরবরাহ সংকট আর ঊর্ধ্বগতির মধ্যে নতুন দুঃসংবাদ হলো, দেশবন্ধু চিনিকলও দেড় মাস ধরে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে...
১০ মিনিট আগেক্রোয়েশিয়া বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কাজের অনুমতিপত্র ও ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দিতে পারে। রিক্রুটিং এজেন্সি ও দেশটির কর্মী-ভিসা পাওয়া কিছু বাংলাদেশির অপতৎপরতার জন্য এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। দেশটির দায়িত্বপ্রাপ্ত অনাবাসী রাষ্ট্রদূত তারেক মোহাম্মদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাঠানো এক চিঠিতে এ আশঙ্কার কথা জানা
২ ঘণ্টা আগেকোনোভাবেই ডলার-সংকট পেছনে ফেলে আসা যাচ্ছে না। বরং সময়ের সঙ্গে তা এক গভীর ছায়ার মতো দেশের অর্থনীতিকে আঁকড়ে ধরেছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে রেমিট্যান্সের ধারা আগের বেগে চলতে পারছে না, আর রিজার্ভও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব এখন স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে ব্যাংকগুলোয়। আবার ডলারের সরবরাহে দেখা দিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগেবৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে আগের সরকারের মতো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বিদেশি ঋণের দিকে বেশি নজর দিচ্ছে। সরকার উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে সহায়তা চাইছে, তবে তারা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে দেশের বৈদেশিক ঋণের প্রবাহ কমে গেছে, আর ডলারের অভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও জ
১০ ঘণ্টা আগে