নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনেক দিন ধরেই দেশের বাজারে গরুর মাংসের দাম আকাশছোঁয়া, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বর্তমানে গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এর অর্ধেক দামে গরুর মাংস বিক্রি হয়। বাংলাদেশেও গরুর মাংসের দাম কেজিতে ১৫০-২০০ টাকা কমানো সম্ভব বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ইমরান হোসেন বলেন, ‘উন্নত জাতের গরু পালন, উন্নত জাতের ঘাস চাষ, গরুর খাদ্যের দাম কমানো, হাটে গরুর হাসিল কমানোসহ আমরা বেশ কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছি। এসব প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন হলে মাংসের দাম কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দাম কমানো সম্ভব।’
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর দেশীয় জাতের গরু কৃত্রিম প্রজননের জন্য চার ধরনের সিমেন প্রস্তুত করে। তা হচ্ছে—আরসিসি, নর্থ বেঙ্গল গ্রে, শাহীওয়াল ও মুন্সিগঞ্জের। এসব জাতের একটা গরু থেকে দুধ উৎপাদন সম্ভব নয়, শুধু মাংস উৎপাদন করা যায়। এই জাতের একটা দুই বছরের গরু থেকে ১২০-১৫০ কেজি মাংস আহরণ করা সম্ভব। অন্যদিকে দেশীয় গরুর সঙ্গে এইসব জাত সংকরায়ণ না করে আমরা যদি ব্রাহমার মতো উন্নত জাতের সংকরায়ণ করি, তাহলে সমপরিমাণ শ্রম ও ব্যয়ের পরিবর্তে আমরা দুই বছরের একটা গরু থেকে ২৫০-৩০০ কেজি মাংস আহরণ করতে পারব। এই একটা মাত্র পদক্ষেপেই মাংসের উৎপাদন খরচের অনেক অংশ কমানো সম্ভব, যা সরাসরি মাংসের মূল্যহ্রাসে সাহায্য করবে। এতে নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ যারা গরুর মাংস খাওয়া ভুলে গেছে, তারা আবার মাংসের স্বাদ নিতে পারবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।
অনেক দিন ধরেই দেশের বাজারে গরুর মাংসের দাম আকাশছোঁয়া, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বর্তমানে গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এর অর্ধেক দামে গরুর মাংস বিক্রি হয়। বাংলাদেশেও গরুর মাংসের দাম কেজিতে ১৫০-২০০ টাকা কমানো সম্ভব বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ইমরান হোসেন বলেন, ‘উন্নত জাতের গরু পালন, উন্নত জাতের ঘাস চাষ, গরুর খাদ্যের দাম কমানো, হাটে গরুর হাসিল কমানোসহ আমরা বেশ কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছি। এসব প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন হলে মাংসের দাম কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দাম কমানো সম্ভব।’
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর দেশীয় জাতের গরু কৃত্রিম প্রজননের জন্য চার ধরনের সিমেন প্রস্তুত করে। তা হচ্ছে—আরসিসি, নর্থ বেঙ্গল গ্রে, শাহীওয়াল ও মুন্সিগঞ্জের। এসব জাতের একটা গরু থেকে দুধ উৎপাদন সম্ভব নয়, শুধু মাংস উৎপাদন করা যায়। এই জাতের একটা দুই বছরের গরু থেকে ১২০-১৫০ কেজি মাংস আহরণ করা সম্ভব। অন্যদিকে দেশীয় গরুর সঙ্গে এইসব জাত সংকরায়ণ না করে আমরা যদি ব্রাহমার মতো উন্নত জাতের সংকরায়ণ করি, তাহলে সমপরিমাণ শ্রম ও ব্যয়ের পরিবর্তে আমরা দুই বছরের একটা গরু থেকে ২৫০-৩০০ কেজি মাংস আহরণ করতে পারব। এই একটা মাত্র পদক্ষেপেই মাংসের উৎপাদন খরচের অনেক অংশ কমানো সম্ভব, যা সরাসরি মাংসের মূল্যহ্রাসে সাহায্য করবে। এতে নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ যারা গরুর মাংস খাওয়া ভুলে গেছে, তারা আবার মাংসের স্বাদ নিতে পারবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে