নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ৭টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি)। রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে হবে নিলামের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা। এতে অংশ নিতে অর্থাৎ গাড়িগুলো কিনতে নিলাম কার্ড সংগ্রহ করেছেন ১৩০ জন। ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্য এ তথ্য জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্রিকায় আমরা আগেই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিলাম যে, ১০ ফেব্রুয়ারি নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। সেভাবেই সব প্রস্তুত করা হয়েছে। গাড়ি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করে ১৩০ জন আমাদের কাছ থেকে নিলাম কার্ড সংগ্রহ করেছেন।’
গত ৩ ফেব্রুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে ইভ্যালির মোট ৭টি গাড়ি নিলামে তোলার কথা জানায় পরিচালনা পর্ষদ। গাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সিএইচআর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস। রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের একজন ডেপুটি রেজিস্ট্রারের তত্ত্বাবধানে গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলামের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলো ক্রেতাদের দেখার জন্য রাজধানীর বারিধারার ১১ নম্বর সড়কে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের পাশে রাখা হয়। ৬ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে নিলাম কার্ড সংগ্রহের প্রক্রিয়া।
আদালতের গঠন করে দেওয়া ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ গাড়ি নিলামে তোলার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের একাংশ। তাঁরা বলছেন, ইভ্যালির সম্পদ সম্পত্তি বিক্রি করে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধের চক্রান্ত চলছে। এতে করে গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ জন্য ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচিও পালন করেছেন তাঁরা।
প্রতারণার অভিযোগে গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর থেকেই তাঁরা কারাগারে আছেন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে গত বছরের ১৮ অক্টোবর ইভ্যালি পরিচালনার দায়িত্ব নেন আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ৭টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি)। রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে হবে নিলামের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা। এতে অংশ নিতে অর্থাৎ গাড়িগুলো কিনতে নিলাম কার্ড সংগ্রহ করেছেন ১৩০ জন। ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্য এ তথ্য জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্রিকায় আমরা আগেই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিলাম যে, ১০ ফেব্রুয়ারি নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। সেভাবেই সব প্রস্তুত করা হয়েছে। গাড়ি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করে ১৩০ জন আমাদের কাছ থেকে নিলাম কার্ড সংগ্রহ করেছেন।’
গত ৩ ফেব্রুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে ইভ্যালির মোট ৭টি গাড়ি নিলামে তোলার কথা জানায় পরিচালনা পর্ষদ। গাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সিএইচআর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস। রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের একজন ডেপুটি রেজিস্ট্রারের তত্ত্বাবধানে গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলামের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলো ক্রেতাদের দেখার জন্য রাজধানীর বারিধারার ১১ নম্বর সড়কে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের পাশে রাখা হয়। ৬ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে নিলাম কার্ড সংগ্রহের প্রক্রিয়া।
আদালতের গঠন করে দেওয়া ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ গাড়ি নিলামে তোলার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের একাংশ। তাঁরা বলছেন, ইভ্যালির সম্পদ সম্পত্তি বিক্রি করে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধের চক্রান্ত চলছে। এতে করে গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ জন্য ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচিও পালন করেছেন তাঁরা।
প্রতারণার অভিযোগে গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর থেকেই তাঁরা কারাগারে আছেন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে গত বছরের ১৮ অক্টোবর ইভ্যালি পরিচালনার দায়িত্ব নেন আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে