অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার সংঘাতের কারণে বিশ্বজুড়ে তেলের দাম হতে পারে আকাশছোঁয়া। বিশ্ব ব্যাংক সতর্ক করে বলেছে, তেলের দাম এত বেশি বাড়তে পারে যে—তা ছাড়িয়ে যেতে প্রতি ব্যারেলে ১৫০ ডলার। গাজায় ইসরায়েলি আক্রমণ শুরুর তিন সপ্তাহ পর এই প্রথম কোনো বড় ধরনের সতর্কবার্তা দিল বিশ্ব ব্যাংক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব ব্যাংক জানিয়েছে, গাজাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার লড়াই যদি আশপাশের অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে তা বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারকে একটি ‘অনিশ্চিত পরিস্থিতির’ দিকে ঠেলে দিতে পারে। বৈশ্বিক ঋণদাতা এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান সংকটকে ১৯৭৩ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময়কার তেল অবরোধের সংকটের সঙ্গে তুলনা করেছে।
এই অবস্থায় সংকট ঘনীভূত হলে জ্বালানি তেলের বর্তমান দাম ৯০ ডলার প্রতি ব্যারেল থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১৪০ ডলার এমনকি ১৫০ ডলারেও পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত গিল। এর আগে, ২০০৮ সালে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৪৭ ডলার প্রতি ব্যারেল হয়েছিল।
ইন্দরমিত গিল বলেছেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর মধ্যপ্রাচ্যের এই সাম্প্রতিক সংঘাত ১৯৭০ এর দশকের পর বিশ্ব বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে হাজির হয়েছে।’ এ সময় তিনি ১৯৭৩-এর তেল অবরোধের বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এটি বিশ্ব অর্থনীতিকে বিঘ্নিত করার মতো ভয়াবহ প্রভাব ফেলেছিল যা আজও অব্যাহত।’
ইন্দরমিত গিল আরও বলেন, ‘নীতিনির্ধারকদের সতর্ক থাকতে হবে। যদি সংঘাত বাড়তে থাকে তবে কেবল ইউক্রেন যুদ্ধ থেকেই নয় মধ্যপ্রাচ্য থেকেও বিশ্ব অর্থনীতি কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো জোড়া শক্তির ধাক্কার মুখোমুখি হবে।’
বিশ্ব ব্যাংক সর্বশেষ পণ্য বাজার বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গিতে বলেছে, বিশ্ব অর্থনীতিতে এই জোড়া ধাক্কা কেবল জ্বালানি খাতের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং খাদ্যের বাজারেও মূল্যস্ফীতির দিকেও যেতে পারে, ফলে কয়েক মিলিয়ন মানুষ ক্ষুধার মুখে পড়বে। মূল্যায়নে বিশ্ব ব্যাংক আরও বলেছে, তবে পণ্য বাজারে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ খুব সামান্যই প্রভাব ফেলেছে এখন পর্যন্ত। এই যুদ্ধের প্রভাবে জ্বালানি তেলের দাম এখন পর্যন্ত ৬ শতাংশ রাখলেও কৃষি পণ্য, শিল্প ধাতু এবং অন্যান্য পণ্যের দাম খুব একটা বাড়েনি। তবে মূল্যায়নে বলা হয়েছে, সংকট ঘনীভূত হলে এসব পণ্যের দামও বাড়বে।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার সংঘাতের কারণে বিশ্বজুড়ে তেলের দাম হতে পারে আকাশছোঁয়া। বিশ্ব ব্যাংক সতর্ক করে বলেছে, তেলের দাম এত বেশি বাড়তে পারে যে—তা ছাড়িয়ে যেতে প্রতি ব্যারেলে ১৫০ ডলার। গাজায় ইসরায়েলি আক্রমণ শুরুর তিন সপ্তাহ পর এই প্রথম কোনো বড় ধরনের সতর্কবার্তা দিল বিশ্ব ব্যাংক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব ব্যাংক জানিয়েছে, গাজাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার লড়াই যদি আশপাশের অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে তা বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারকে একটি ‘অনিশ্চিত পরিস্থিতির’ দিকে ঠেলে দিতে পারে। বৈশ্বিক ঋণদাতা এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান সংকটকে ১৯৭৩ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময়কার তেল অবরোধের সংকটের সঙ্গে তুলনা করেছে।
এই অবস্থায় সংকট ঘনীভূত হলে জ্বালানি তেলের বর্তমান দাম ৯০ ডলার প্রতি ব্যারেল থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১৪০ ডলার এমনকি ১৫০ ডলারেও পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত গিল। এর আগে, ২০০৮ সালে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৪৭ ডলার প্রতি ব্যারেল হয়েছিল।
ইন্দরমিত গিল বলেছেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর মধ্যপ্রাচ্যের এই সাম্প্রতিক সংঘাত ১৯৭০ এর দশকের পর বিশ্ব বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে হাজির হয়েছে।’ এ সময় তিনি ১৯৭৩-এর তেল অবরোধের বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এটি বিশ্ব অর্থনীতিকে বিঘ্নিত করার মতো ভয়াবহ প্রভাব ফেলেছিল যা আজও অব্যাহত।’
ইন্দরমিত গিল আরও বলেন, ‘নীতিনির্ধারকদের সতর্ক থাকতে হবে। যদি সংঘাত বাড়তে থাকে তবে কেবল ইউক্রেন যুদ্ধ থেকেই নয় মধ্যপ্রাচ্য থেকেও বিশ্ব অর্থনীতি কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো জোড়া শক্তির ধাক্কার মুখোমুখি হবে।’
বিশ্ব ব্যাংক সর্বশেষ পণ্য বাজার বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গিতে বলেছে, বিশ্ব অর্থনীতিতে এই জোড়া ধাক্কা কেবল জ্বালানি খাতের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং খাদ্যের বাজারেও মূল্যস্ফীতির দিকেও যেতে পারে, ফলে কয়েক মিলিয়ন মানুষ ক্ষুধার মুখে পড়বে। মূল্যায়নে বিশ্ব ব্যাংক আরও বলেছে, তবে পণ্য বাজারে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ খুব সামান্যই প্রভাব ফেলেছে এখন পর্যন্ত। এই যুদ্ধের প্রভাবে জ্বালানি তেলের দাম এখন পর্যন্ত ৬ শতাংশ রাখলেও কৃষি পণ্য, শিল্প ধাতু এবং অন্যান্য পণ্যের দাম খুব একটা বাড়েনি। তবে মূল্যায়নে বলা হয়েছে, সংকট ঘনীভূত হলে এসব পণ্যের দামও বাড়বে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে