অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকনেতা শহিদুল ইসলাম হত্যার ঘটনায় গভীর শোক ও চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক ও জুতা বিক্রেতাদের সংগঠন আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন (এএএফএ)। এই হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছে প্রায় ১ হাজার ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে গঠিত এই ব্যবসায়ী সমিতি। দেশের পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর কাছেও চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে এএএফএ বলেছে, ‘শহিদুলের হত্যাকাণ্ড যেমন তাঁর পরিবারের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি, তেমনি তা বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার ও সামগ্রিক কল্যাণ বিবেচনায় পরিস্থিতির অবনতির প্রতিফলন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে সুর মিলিয়ে আমরা বলতে চাই, তাঁর মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা এবং এ ধরনের ঘৃণ্য কাজ যে সহ্য করা হবে না, সে বিষয়ে কঠোর বার্তা দেওয়ার মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
গত ২৫ জুন গাজীপুর মহানগরীর গাজীপুরা সাতাইশ বাগানবাড়ি এলাকায় হামলায় আহত হয়ে শ্রমিকনেতা শহিদুল ইসলাম মারা যান। তাঁর সহকর্মীদের অভিযোগ ছিল, বেতন-ভাতা নিয়ে শ্রমিকদের পক্ষে কথা বলায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। শহিদুল বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন।
চিঠিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে শ্রমিক ইউনিয়ন ও নেতাদের ওপর যেভাবে একের পর হামলা করা হচ্ছে এবং নতুন শ্রমিক ইউনিয়নের নিবন্ধনে যেভাবে বিলম্ব ও বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটছে, শহিদুলের হত্যাকাণ্ড তার সবচেয়ে নিকৃষ্ট উদাহরণ। শ্রমিক অধিকার, যথাযথ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এবং হৃদ্যতাপূর্ণ শ্রম পরিবেশের উন্নয়নে সংগঠনের অধিকারের বিকল্প নেই।
এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশে বর্তমানে তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনার যে প্রক্রিয়া চলছে, তা গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এএএফএ। সংগঠনটি বলেছে, শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি নির্ধারণে ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনা জরুরি এবং মজুরি বৃদ্ধির আলোচনায় প্রকৃত শ্রমিকনেতাদের যুক্ত করা দরকার। উন্মুক্ত আলোচনা ও অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে এটা করা জরুরি।
সংশ্লিষ্ট ব্র্যান্ডগুলো মনে করে, এবার যে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারিত হবে, তা বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, মহামারির প্রভাব ও সরবরাহব্যবস্থার সংকট আমলে নিয়ে করা হবে।
দেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে এএএফএ।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকনেতা শহিদুল ইসলাম হত্যার ঘটনায় গভীর শোক ও চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক ও জুতা বিক্রেতাদের সংগঠন আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন (এএএফএ)। এই হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছে প্রায় ১ হাজার ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে গঠিত এই ব্যবসায়ী সমিতি। দেশের পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর কাছেও চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে এএএফএ বলেছে, ‘শহিদুলের হত্যাকাণ্ড যেমন তাঁর পরিবারের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি, তেমনি তা বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার ও সামগ্রিক কল্যাণ বিবেচনায় পরিস্থিতির অবনতির প্রতিফলন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে সুর মিলিয়ে আমরা বলতে চাই, তাঁর মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা এবং এ ধরনের ঘৃণ্য কাজ যে সহ্য করা হবে না, সে বিষয়ে কঠোর বার্তা দেওয়ার মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
গত ২৫ জুন গাজীপুর মহানগরীর গাজীপুরা সাতাইশ বাগানবাড়ি এলাকায় হামলায় আহত হয়ে শ্রমিকনেতা শহিদুল ইসলাম মারা যান। তাঁর সহকর্মীদের অভিযোগ ছিল, বেতন-ভাতা নিয়ে শ্রমিকদের পক্ষে কথা বলায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। শহিদুল বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন।
চিঠিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে শ্রমিক ইউনিয়ন ও নেতাদের ওপর যেভাবে একের পর হামলা করা হচ্ছে এবং নতুন শ্রমিক ইউনিয়নের নিবন্ধনে যেভাবে বিলম্ব ও বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটছে, শহিদুলের হত্যাকাণ্ড তার সবচেয়ে নিকৃষ্ট উদাহরণ। শ্রমিক অধিকার, যথাযথ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এবং হৃদ্যতাপূর্ণ শ্রম পরিবেশের উন্নয়নে সংগঠনের অধিকারের বিকল্প নেই।
এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশে বর্তমানে তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনার যে প্রক্রিয়া চলছে, তা গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এএএফএ। সংগঠনটি বলেছে, শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি নির্ধারণে ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনা জরুরি এবং মজুরি বৃদ্ধির আলোচনায় প্রকৃত শ্রমিকনেতাদের যুক্ত করা দরকার। উন্মুক্ত আলোচনা ও অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে এটা করা জরুরি।
সংশ্লিষ্ট ব্র্যান্ডগুলো মনে করে, এবার যে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারিত হবে, তা বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, মহামারির প্রভাব ও সরবরাহব্যবস্থার সংকট আমলে নিয়ে করা হবে।
দেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে এএএফএ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে