নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশে কৃষি খাত বড় ঝুঁকিতে। এ বছরের তীব্র দাবদাহ কৃষিকে সেই আগাম সতর্ক বার্তা দিল বলেও মনে করছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা। কৃষির অর্জিত সফলতা ধরে রাখতে হলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবমুক্ত কৃষি জাত উদ্ভাবনের বিকল্প নেই। এ জন্য বাজেটে কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানোর জোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে তার প্রতিফলন ঘটেনি। গবেষণায় বরাদ্দ দেখে হতাশ হয়েছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা।
শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী কামাল উদ্দিন আহমদ মনে করেন এই বাজেট সময়োপযোগী হয়নি। বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আবহাওয়ার ভিন্নধর্মী আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই মুহূর্তে জলবায়ু সহিষ্ণু ধান উদ্ভাবন বাংলাদেশের জন্য অতি জরুরি। এ জন্য গবেষণা ছাড়া উন্নত জাত আবিষ্কার সম্ভব নয়। কাজেই কৃষির অর্জন বা খাদ্য নিরাপত্তা ধরে রাখতে চাইলে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি। সেই সঙ্গে কৃষি শিক্ষায়ও বরাদ্দ বাড়াতে হবে। পণ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা আরও জোরদার করা দরকার। একটি মৌসুমি পণ্য সারা বছর সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে বিদেশেও তা রপ্তানি করা যায়।
প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষির কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ময়মনসিংহ) কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর। তাঁর মতে, বাজেটে শুল্ক বাড়ানো ও কমানোর যে প্রস্তাব করা হয়েছে তা সময়ের দাবি। কৃষকেরা যেন ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে পারেন তার নিশ্চয়তা বাজেটে থাকা উচিত ছিল। তিনি বলেন, সব মিলিয়ে বাজেট ভালো হয়েছে। তবে ভবিষ্যৎ চিন্তার জন্য কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানো দরকার।
প্রস্তাবিত বাজেটে–সার, বীজ, কীটনাশক আমদানিতে শুল্কমুক্ত অব্যাহত রাখার প্রস্তাব এসেছে। নিত্য পণ্যের ওপর শুল্ক না রাখার সিদ্ধান্ত অব্যাহত রাখার প্রস্তাব এসেছে। কৃষি যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে দেশে খাবার লবণ আমদানি নিষিদ্ধ থাকলেও শিল্প লবণ আমদানির সুযোগ আছে। এটির অপব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে বাজেটে বলা হয়, খাবার লবণের সঙ্গে শিল্প লবণ মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আগামীতে শিল্প লবণ আমদানিতে জোরালো তদারকি ও শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশে কৃষি খাত বড় ঝুঁকিতে। এ বছরের তীব্র দাবদাহ কৃষিকে সেই আগাম সতর্ক বার্তা দিল বলেও মনে করছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা। কৃষির অর্জিত সফলতা ধরে রাখতে হলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবমুক্ত কৃষি জাত উদ্ভাবনের বিকল্প নেই। এ জন্য বাজেটে কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানোর জোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে তার প্রতিফলন ঘটেনি। গবেষণায় বরাদ্দ দেখে হতাশ হয়েছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা।
শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী কামাল উদ্দিন আহমদ মনে করেন এই বাজেট সময়োপযোগী হয়নি। বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আবহাওয়ার ভিন্নধর্মী আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই মুহূর্তে জলবায়ু সহিষ্ণু ধান উদ্ভাবন বাংলাদেশের জন্য অতি জরুরি। এ জন্য গবেষণা ছাড়া উন্নত জাত আবিষ্কার সম্ভব নয়। কাজেই কৃষির অর্জন বা খাদ্য নিরাপত্তা ধরে রাখতে চাইলে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি। সেই সঙ্গে কৃষি শিক্ষায়ও বরাদ্দ বাড়াতে হবে। পণ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা আরও জোরদার করা দরকার। একটি মৌসুমি পণ্য সারা বছর সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে বিদেশেও তা রপ্তানি করা যায়।
প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষির কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ময়মনসিংহ) কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর। তাঁর মতে, বাজেটে শুল্ক বাড়ানো ও কমানোর যে প্রস্তাব করা হয়েছে তা সময়ের দাবি। কৃষকেরা যেন ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে পারেন তার নিশ্চয়তা বাজেটে থাকা উচিত ছিল। তিনি বলেন, সব মিলিয়ে বাজেট ভালো হয়েছে। তবে ভবিষ্যৎ চিন্তার জন্য কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানো দরকার।
প্রস্তাবিত বাজেটে–সার, বীজ, কীটনাশক আমদানিতে শুল্কমুক্ত অব্যাহত রাখার প্রস্তাব এসেছে। নিত্য পণ্যের ওপর শুল্ক না রাখার সিদ্ধান্ত অব্যাহত রাখার প্রস্তাব এসেছে। কৃষি যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে দেশে খাবার লবণ আমদানি নিষিদ্ধ থাকলেও শিল্প লবণ আমদানির সুযোগ আছে। এটির অপব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে বাজেটে বলা হয়, খাবার লবণের সঙ্গে শিল্প লবণ মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আগামীতে শিল্প লবণ আমদানিতে জোরালো তদারকি ও শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে