নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে ৭৯ শতাংশ নারী পারিবারিক দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে চাকরি থেকে ঝরে পড়ছেন। বর্তমানে পোশাক শিল্পের সঙ্গে যুক্ত নারীশ্রমিকদের ৭১ শতাংশকে নিজের সন্তান দেখাশোনা করার দায়িত্ব নিজেকেই পালন করতে হয়। ফলে একই সঙ্গে চাকরি ও সন্তান লালন পালন করতে গিয়ে তাঁরা অনেকেই দুটোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছেন না।
৩৬ শতাংশ নারী শ্রমিক এ দুটোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে প্রচণ্ড কাজের চাপবোধ করেন। ৪১ শতাংশ নারী শ্রমিক নিজের জন্য কোনো সময়ই পান না।
কর্মজীবী নারী ও অক্সফাম ইন বাংলাদেশের সহযোগিতায় ‘আনপেইড কেয়ার ওয়ার্ক: পারস্পেকটিভ অব এম্প্লয়ার্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স ইন আরএমজি সেক্টর’ শীর্ষক গবেষণা গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বুধবার (১৩ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ চুমকি। সভাপতিত্ব করেন কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। আরও বক্তব্য দেন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) আয়শা সিদ্দিকী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের (স্বাস্থ্য অধিশাখা) যুগ্ম মহাপরিদর্শক জুলিয়া জেসমিন।
‘আনপেইড কেয়ার ওয়ার্ক: পারস্পেকটিভ অব এম্প্লয়ার্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স ইন আরএমজি সেক্টর’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি উপস্থাপন করেন ক্রিয়েটিভ পাথওয়ে বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাকিয়া হক।
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, নীতি—নির্ধারণী পর্যায়ে তৈরি পোশাক শিল্পের নারীশ্রমিকের ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতি উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হলে এই গবেষণাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তা ছাড়া তৈরি পোশাক খাতের নারীশ্রমিকদের বাধাসমূহ দূরীকরণে সরকার এবং নিয়োগদাতা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি স্তরে আলোচনা করাসহ এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়াও প্রয়োজন।’
মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘সব কর্মক্ষেত্রে ব্রেস্টফিডিং কর্নার স্থাপন করা বাধ্যতামূলক করা দরকার। এই সব সেমিনার আয়োজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে মন্ত্রণালয়ে তুলে ধরতে হবে।’
কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার বলেন, ‘পোশাক শিল্প থেকে নারী শ্রমিক ঝরে যাচ্ছে, তবে বর্তমানে নারীদের কাজের পরিধিও বেড়েছে। ফলে কোন কাজটা নারীর করতে ভালো লাগবে সেটা ভাবার সুযোগ পাচ্ছে নারীরা। সুতরাং পোশাক শিল্প ছেড়ে নারীরা কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে সেটা নিয়েও গবেষণা করতে হবে। ঘরের কাজের চাপ কমানোর জন্য ঘরের পুরুষকেও দায়িত্ব নিতে হবে।’
পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে ৭৯ শতাংশ নারী পারিবারিক দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে চাকরি থেকে ঝরে পড়ছেন। বর্তমানে পোশাক শিল্পের সঙ্গে যুক্ত নারীশ্রমিকদের ৭১ শতাংশকে নিজের সন্তান দেখাশোনা করার দায়িত্ব নিজেকেই পালন করতে হয়। ফলে একই সঙ্গে চাকরি ও সন্তান লালন পালন করতে গিয়ে তাঁরা অনেকেই দুটোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছেন না।
৩৬ শতাংশ নারী শ্রমিক এ দুটোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে প্রচণ্ড কাজের চাপবোধ করেন। ৪১ শতাংশ নারী শ্রমিক নিজের জন্য কোনো সময়ই পান না।
কর্মজীবী নারী ও অক্সফাম ইন বাংলাদেশের সহযোগিতায় ‘আনপেইড কেয়ার ওয়ার্ক: পারস্পেকটিভ অব এম্প্লয়ার্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স ইন আরএমজি সেক্টর’ শীর্ষক গবেষণা গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বুধবার (১৩ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ চুমকি। সভাপতিত্ব করেন কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। আরও বক্তব্য দেন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) আয়শা সিদ্দিকী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের (স্বাস্থ্য অধিশাখা) যুগ্ম মহাপরিদর্শক জুলিয়া জেসমিন।
‘আনপেইড কেয়ার ওয়ার্ক: পারস্পেকটিভ অব এম্প্লয়ার্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স ইন আরএমজি সেক্টর’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি উপস্থাপন করেন ক্রিয়েটিভ পাথওয়ে বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাকিয়া হক।
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, নীতি—নির্ধারণী পর্যায়ে তৈরি পোশাক শিল্পের নারীশ্রমিকের ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতি উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হলে এই গবেষণাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তা ছাড়া তৈরি পোশাক খাতের নারীশ্রমিকদের বাধাসমূহ দূরীকরণে সরকার এবং নিয়োগদাতা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি স্তরে আলোচনা করাসহ এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়াও প্রয়োজন।’
মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘সব কর্মক্ষেত্রে ব্রেস্টফিডিং কর্নার স্থাপন করা বাধ্যতামূলক করা দরকার। এই সব সেমিনার আয়োজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে মন্ত্রণালয়ে তুলে ধরতে হবে।’
কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার বলেন, ‘পোশাক শিল্প থেকে নারী শ্রমিক ঝরে যাচ্ছে, তবে বর্তমানে নারীদের কাজের পরিধিও বেড়েছে। ফলে কোন কাজটা নারীর করতে ভালো লাগবে সেটা ভাবার সুযোগ পাচ্ছে নারীরা। সুতরাং পোশাক শিল্প ছেড়ে নারীরা কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে সেটা নিয়েও গবেষণা করতে হবে। ঘরের কাজের চাপ কমানোর জন্য ঘরের পুরুষকেও দায়িত্ব নিতে হবে।’
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে