নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে চেম্বার ওয়েলস এবং ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে এফবিসিসিআই। এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, চেম্বার ওয়েলসের সভাপতি পল স্লেভিন ও ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি আব্দুল আলীম নিজ নিজ সংগঠনের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যের কার্ডিফে এ দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এ ছাড়া এফবিসিসিআই সভাপতি কার্ডিফে ওয়েলসের সমাজসেবা বিষয়ক উপমন্ত্রী জুলি মরগানের সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন জানান, বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের বাজার উপযোগী অনেক পণ্য উৎপাদন হয়। যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার হলে দুই দেশের ভোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং এবং রপ্তানি বহুমুখীকরণের পথ প্রশস্ত হবে। পাশাপাশি দুই দেশের উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। চেম্বার ওয়েলস এবং ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে বাংলাদেশি পণ্যের প্রতি যুক্তরাজ্যের ভোক্তাদের আগ্রহী করারও আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, টেকসই প্রবৃদ্ধি, নারীর ক্ষমতায়ন এবং দারিদ্র্য নিরসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, দারিদ্র্য বিমোচন, ই-গভর্নেন্স, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ ব্যাপক আর্থসামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি আরও জানান, বিনিয়োগবান্ধব নীতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা প্রত্যাবাসন, কর অবকাশ এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির শুল্কমুক্ত আমদানির সুযোগ দিচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের কর্মঠ জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই শিক্ষিত, দক্ষ, পরিশ্রমী ও ইংরেজিতে পারদর্শী। এসব সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করে যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান তিনি।
বৈঠকের পর বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল ঐতিহাসিক কার্ডিফ ক্যাসেল পরিদর্শন করেন। ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের নেতারা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ওয়েলসের সমাজসেবা বিষয়ক উপমন্ত্রী জুলি মরগানের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিনুল হক শামীম, মো. আমিন হেলালী। পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন মো. রেজাউল করিম রেজনু, মো. তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটো, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, ডা. নাদিয়া বিনতে আমিন, খান আহমেদ শুভ ও ডা. ফেরদৌসী বেগম। এ ছাড়া এফবিসিসিআইর সাবেক সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সাবেক পরিচালক প্রবীর কুমার সাহা ও প্রকৌশলী মো. মহব্বত উল্লাহও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে চেম্বার ওয়েলস এবং ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে এফবিসিসিআই। এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, চেম্বার ওয়েলসের সভাপতি পল স্লেভিন ও ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি আব্দুল আলীম নিজ নিজ সংগঠনের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যের কার্ডিফে এ দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এ ছাড়া এফবিসিসিআই সভাপতি কার্ডিফে ওয়েলসের সমাজসেবা বিষয়ক উপমন্ত্রী জুলি মরগানের সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন জানান, বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের বাজার উপযোগী অনেক পণ্য উৎপাদন হয়। যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার হলে দুই দেশের ভোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং এবং রপ্তানি বহুমুখীকরণের পথ প্রশস্ত হবে। পাশাপাশি দুই দেশের উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। চেম্বার ওয়েলস এবং ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে বাংলাদেশি পণ্যের প্রতি যুক্তরাজ্যের ভোক্তাদের আগ্রহী করারও আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, টেকসই প্রবৃদ্ধি, নারীর ক্ষমতায়ন এবং দারিদ্র্য নিরসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, দারিদ্র্য বিমোচন, ই-গভর্নেন্স, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ ব্যাপক আর্থসামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি আরও জানান, বিনিয়োগবান্ধব নীতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা প্রত্যাবাসন, কর অবকাশ এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির শুল্কমুক্ত আমদানির সুযোগ দিচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের কর্মঠ জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই শিক্ষিত, দক্ষ, পরিশ্রমী ও ইংরেজিতে পারদর্শী। এসব সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করে যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান তিনি।
বৈঠকের পর বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল ঐতিহাসিক কার্ডিফ ক্যাসেল পরিদর্শন করেন। ওয়েলস-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের নেতারা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ওয়েলসের সমাজসেবা বিষয়ক উপমন্ত্রী জুলি মরগানের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিনুল হক শামীম, মো. আমিন হেলালী। পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন মো. রেজাউল করিম রেজনু, মো. তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটো, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, ডা. নাদিয়া বিনতে আমিন, খান আহমেদ শুভ ও ডা. ফেরদৌসী বেগম। এ ছাড়া এফবিসিসিআইর সাবেক সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সাবেক পরিচালক প্রবীর কুমার সাহা ও প্রকৌশলী মো. মহব্বত উল্লাহও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
১৪ মিনিট আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২১ ঘণ্টা আগে