অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ববাজারে চাহিদা কমায় আগে থেকেই ধুঁকছিল ভিয়েতনামের পোশাক ও জুতাশিল্প। এ দুই খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৯০ হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছে। এর মধ্যে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে চীন থেকে তুলা আমদানিতে বড় রপ্তানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বিধিনিষেধ।
ভিয়েতনাম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রভাবশালী পোশাক প্রস্তুতকারক ও গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র। বিশ্বের শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের মধ্যে চীন ও বাংলাদেশের পরেই দেশটির অবস্থান। গ্যাপ জিপিএস এন, নাইকি, অ্যাডিডাস ও অ্যাডস জিএনের মতো বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোকে তৈরি পোশাক রপ্তানি করে ভিয়েতনাম।
গত বছরের জুনে ‘উইঘুর ফোর্সড লেবার প্রোটেকশন অ্যাক্ট’ (ইউএফএলপিএ) নামে নতুন আইন কার্যকর করে যুক্তরাষ্ট্র। এই আইন অনুযায়ী আমদানি করা পণ্যে চীনের জিনজিয়াংয়ের বাধ্যতামূলক শ্রম দিয়ে তৈরি কাঁচামাল বা উপাদান নেই বলে কোম্পানিগুলোকে নিশ্চিত করতে হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, আইনটি কার্যকর হওয়ার পর দেশটিতে যারা তৈরি পোশাক রপ্তানি করে, তাদের মধ্যে ভিয়েতনাম সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ, প্রতিবেশী দেশটি থেকে তুলা আমদানি সবচেয়ে সুবিধাজনক। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন আইনি বাধার কারণে সেখানকার তুলা ব্যবহার করতে পারছে না ভিয়েতনাম। চাপে পড়েছেন পোশাক ও জুতা প্রস্তুতকারকেরা। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকেরাও নির্বিকার।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ইউএফএলপিএর কারণে গত ৩ এপ্রিল পর্যন্ত ভিয়েতনাম ৮০ শতাংশেরও বেশি পোশাক ও জুতার চালান পাঠাতে পারেনি। এই সময়ের মধ্যে ভিয়েতনামের মাত্র ১৩ শতাংশ পণ্যবাহী কার্গো যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পেরেছে।
ভিয়েতনামের শিল্প সমিতি জানিয়েছে, তাদের পোশাক প্রস্তুতকারকেরা পোশাক তৈরির অর্ধেক উপকরণের জন্য চীনের ওপর নির্ভরশীল। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সরবরাহ ব্যাহত হওয়াই স্বাভাবিক। তবে ইউএফএলপিএ আইনের প্রভাব নিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক, বাণিজ্য সমিতি কিংবা শিল্প মন্ত্রণালয় কেউ মন্তব্য করেনি।
ভিয়েতনামের যেসব চালান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারেনি, তার আনুমানিক মূল্য ২০ লাখ ডলারেরও বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বিভাগের তথ্যে দেখা গেছে, জিনজিয়াংয়ের শ্রমিকদের দিয়ে জোর করে পণ্য উৎপাদন করা হয়নি—এটি নিশ্চিত করতে কাস্টমস বিভাগ বিভিন্ন দেশের ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি মূল্যের অন্তত ৩ হাজার ৬০০টি চালান পরীক্ষা করেছে।
জিনজিয়াংয়ের সঙ্গে ভিয়েতনামের সম্পর্ক
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার মূল্যের পোশাক ও জুতা রপ্তানি করেছিল ভিয়েতনাম। এটি ভিয়েতনামের পোশাক ও পাদুকা রপ্তানির একটি ক্ষুদ্র অংশ। কিন্তু এ বছর সেটি আরও অনেক কমে এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তারা বড় ধরনের ধাক্কা খাবে, এটি নিশ্চিত করেই বলা যায়। কারণ খোদ মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ জানাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে সুতি পোশাকের প্রধান উৎস ভিয়েতনাম।
ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাশন অ্যান্ড অ্যাপারেলস স্টাডিজ বিভাগের পরিচালক শেং লু বলেন, চীন থেকে আসা তুলার ওপর ভীষণভাবে নির্ভরশীল ভিয়েতনামের পোশাকশিল্প। আর চীনের ৯০ শতাংশ তুলা উৎপাদন হয় জিনজিয়াং প্রদেশে। ফলে জিনজিয়াং থেকে তুলা নেওয়া বন্ধ হওয়ায় ভয়ানক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ভিয়েতনামের পোশাকশিল্প।
ভিয়েতনামকে অবশ্যই এই নির্ভরশীলতা কমাতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভিয়েতনামের একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, নতুন নিয়ম মেনে চলা কঠিন মনে করছেন ভিয়েতনামের পোশাক প্রস্তুতকারকেরা। তাঁরা বলছেন, জিনজিয়াং থেকে তুলা আমদানি করার পর তা আমদানি করা হয়নি প্রমাণ করাটা অসম্ভব।
গত বছরের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশ ফ্যাশন শিল্প পরিচালকেরা বলেছেন, তাঁরা পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে এশিয়ার বাইরের দেশগুলো খুঁজছেন।
তবে শেং লু বলেছেন, এশিয়ার বাইরে পোশাক সরবরাহকারী খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য। ফলে ভিয়েতনামের আরও পণ্যবাহী কার্গো যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করবে বলে আশা করা যায়।
চাকরি হারিয়েছে শত শত মানুষ
ভিয়েতনামে কৃষির পর সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের জায়গা হচ্ছে পোশাক খাত। এই খাতে অন্তত ৩৪ লাখ মানুষ কাজ করেন। কিন্তু গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩ শতাংশ মানুষ তাদের চাকরি হারিয়েছেন। দেশের সামগ্রিক রপ্তানি কমেছে ১১ দশমিক ৯ শতাংশ এবং এ বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে উৎপাদন কমেছে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।
নাইকি ও অ্যাডিডাস তাদের বিশ্বজুড়ে বিক্রি করা পোশাকের ২৬ শতাংশ এবং জুতার ১৭ শতাংশ ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করে থাকে। কিন্তু সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠান ভিয়েতনাম থেকে আমদানি কমিয়েছে। তার পরও ভিয়েতনামই এখনো তাদের প্রধান আমদানিকেন্দ্র রয়ে গেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, তারা নাইকি ও অ্যাডিডাসকেও ইউএফএলপিএ আইনের প্রভাব সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিল। কিন্তু তারা কোনো উত্তর দেয়নি। শুধু অ্যাডিডাস বলেছে, তাদের ভিয়েতনামের সরবরাহকারীরা স্থানীয় আইন মেনে চলে।
গ্যাপ বলেছে, তাদের কোনো চালান এখনো বাধার মুখে পড়েনি।
যুক্তরাষ্ট্রের পাদুকা ও পোশাক শিল্প বাণিজ্য সমিতির দুজন কর্মকর্তা বলেছেন, নতুন নিয়মগুলো ভিয়েতনামের ওপর এখন পর্যন্ত কোনো বড় প্রভাব ফেলেনি।
নাইকি ও অ্যাডিডাসের অন্যতম বড় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান পো চেন ৯৯০৪ টি-ডব্লিউ গত ফেব্রুয়ারিতে রয়টার্সকে বলেছিল, তারা নতুন বিকল্প হিসেবে ভারতে বিনিয়োগ করার কথা ভাবছে।
বিশ্ববাজারে চাহিদা কমায় আগে থেকেই ধুঁকছিল ভিয়েতনামের পোশাক ও জুতাশিল্প। এ দুই খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৯০ হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছে। এর মধ্যে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে চীন থেকে তুলা আমদানিতে বড় রপ্তানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বিধিনিষেধ।
ভিয়েতনাম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রভাবশালী পোশাক প্রস্তুতকারক ও গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র। বিশ্বের শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের মধ্যে চীন ও বাংলাদেশের পরেই দেশটির অবস্থান। গ্যাপ জিপিএস এন, নাইকি, অ্যাডিডাস ও অ্যাডস জিএনের মতো বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোকে তৈরি পোশাক রপ্তানি করে ভিয়েতনাম।
গত বছরের জুনে ‘উইঘুর ফোর্সড লেবার প্রোটেকশন অ্যাক্ট’ (ইউএফএলপিএ) নামে নতুন আইন কার্যকর করে যুক্তরাষ্ট্র। এই আইন অনুযায়ী আমদানি করা পণ্যে চীনের জিনজিয়াংয়ের বাধ্যতামূলক শ্রম দিয়ে তৈরি কাঁচামাল বা উপাদান নেই বলে কোম্পানিগুলোকে নিশ্চিত করতে হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, আইনটি কার্যকর হওয়ার পর দেশটিতে যারা তৈরি পোশাক রপ্তানি করে, তাদের মধ্যে ভিয়েতনাম সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ, প্রতিবেশী দেশটি থেকে তুলা আমদানি সবচেয়ে সুবিধাজনক। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন আইনি বাধার কারণে সেখানকার তুলা ব্যবহার করতে পারছে না ভিয়েতনাম। চাপে পড়েছেন পোশাক ও জুতা প্রস্তুতকারকেরা। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকেরাও নির্বিকার।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ইউএফএলপিএর কারণে গত ৩ এপ্রিল পর্যন্ত ভিয়েতনাম ৮০ শতাংশেরও বেশি পোশাক ও জুতার চালান পাঠাতে পারেনি। এই সময়ের মধ্যে ভিয়েতনামের মাত্র ১৩ শতাংশ পণ্যবাহী কার্গো যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পেরেছে।
ভিয়েতনামের শিল্প সমিতি জানিয়েছে, তাদের পোশাক প্রস্তুতকারকেরা পোশাক তৈরির অর্ধেক উপকরণের জন্য চীনের ওপর নির্ভরশীল। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সরবরাহ ব্যাহত হওয়াই স্বাভাবিক। তবে ইউএফএলপিএ আইনের প্রভাব নিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক, বাণিজ্য সমিতি কিংবা শিল্প মন্ত্রণালয় কেউ মন্তব্য করেনি।
ভিয়েতনামের যেসব চালান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারেনি, তার আনুমানিক মূল্য ২০ লাখ ডলারেরও বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বিভাগের তথ্যে দেখা গেছে, জিনজিয়াংয়ের শ্রমিকদের দিয়ে জোর করে পণ্য উৎপাদন করা হয়নি—এটি নিশ্চিত করতে কাস্টমস বিভাগ বিভিন্ন দেশের ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি মূল্যের অন্তত ৩ হাজার ৬০০টি চালান পরীক্ষা করেছে।
জিনজিয়াংয়ের সঙ্গে ভিয়েতনামের সম্পর্ক
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার মূল্যের পোশাক ও জুতা রপ্তানি করেছিল ভিয়েতনাম। এটি ভিয়েতনামের পোশাক ও পাদুকা রপ্তানির একটি ক্ষুদ্র অংশ। কিন্তু এ বছর সেটি আরও অনেক কমে এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তারা বড় ধরনের ধাক্কা খাবে, এটি নিশ্চিত করেই বলা যায়। কারণ খোদ মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ জানাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে সুতি পোশাকের প্রধান উৎস ভিয়েতনাম।
ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাশন অ্যান্ড অ্যাপারেলস স্টাডিজ বিভাগের পরিচালক শেং লু বলেন, চীন থেকে আসা তুলার ওপর ভীষণভাবে নির্ভরশীল ভিয়েতনামের পোশাকশিল্প। আর চীনের ৯০ শতাংশ তুলা উৎপাদন হয় জিনজিয়াং প্রদেশে। ফলে জিনজিয়াং থেকে তুলা নেওয়া বন্ধ হওয়ায় ভয়ানক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ভিয়েতনামের পোশাকশিল্প।
ভিয়েতনামকে অবশ্যই এই নির্ভরশীলতা কমাতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভিয়েতনামের একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, নতুন নিয়ম মেনে চলা কঠিন মনে করছেন ভিয়েতনামের পোশাক প্রস্তুতকারকেরা। তাঁরা বলছেন, জিনজিয়াং থেকে তুলা আমদানি করার পর তা আমদানি করা হয়নি প্রমাণ করাটা অসম্ভব।
গত বছরের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশ ফ্যাশন শিল্প পরিচালকেরা বলেছেন, তাঁরা পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে এশিয়ার বাইরের দেশগুলো খুঁজছেন।
তবে শেং লু বলেছেন, এশিয়ার বাইরে পোশাক সরবরাহকারী খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য। ফলে ভিয়েতনামের আরও পণ্যবাহী কার্গো যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করবে বলে আশা করা যায়।
চাকরি হারিয়েছে শত শত মানুষ
ভিয়েতনামে কৃষির পর সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের জায়গা হচ্ছে পোশাক খাত। এই খাতে অন্তত ৩৪ লাখ মানুষ কাজ করেন। কিন্তু গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩ শতাংশ মানুষ তাদের চাকরি হারিয়েছেন। দেশের সামগ্রিক রপ্তানি কমেছে ১১ দশমিক ৯ শতাংশ এবং এ বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে উৎপাদন কমেছে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।
নাইকি ও অ্যাডিডাস তাদের বিশ্বজুড়ে বিক্রি করা পোশাকের ২৬ শতাংশ এবং জুতার ১৭ শতাংশ ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করে থাকে। কিন্তু সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠান ভিয়েতনাম থেকে আমদানি কমিয়েছে। তার পরও ভিয়েতনামই এখনো তাদের প্রধান আমদানিকেন্দ্র রয়ে গেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, তারা নাইকি ও অ্যাডিডাসকেও ইউএফএলপিএ আইনের প্রভাব সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিল। কিন্তু তারা কোনো উত্তর দেয়নি। শুধু অ্যাডিডাস বলেছে, তাদের ভিয়েতনামের সরবরাহকারীরা স্থানীয় আইন মেনে চলে।
গ্যাপ বলেছে, তাদের কোনো চালান এখনো বাধার মুখে পড়েনি।
যুক্তরাষ্ট্রের পাদুকা ও পোশাক শিল্প বাণিজ্য সমিতির দুজন কর্মকর্তা বলেছেন, নতুন নিয়মগুলো ভিয়েতনামের ওপর এখন পর্যন্ত কোনো বড় প্রভাব ফেলেনি।
নাইকি ও অ্যাডিডাসের অন্যতম বড় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান পো চেন ৯৯০৪ টি-ডব্লিউ গত ফেব্রুয়ারিতে রয়টার্সকে বলেছিল, তারা নতুন বিকল্প হিসেবে ভারতে বিনিয়োগ করার কথা ভাবছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে