নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রপ্তানির তথ্যে গরমিল ধরা পড়ার পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে রপ্তানির সঠিক তথ্য নিরূপণ এবং প্রকাশের উদ্যোগ নিচ্ছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। রিয়েল টাইম ডেটা তৈরির লক্ষ্যে রপ্তানির একক সংজ্ঞা (ডেফিনেশন) নির্ধারণ এবং প্রকাশের উদ্যোগ নিচ্ছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে প্রতি তিন মাস পর ইপিবি বুলেটিন প্রকাশের পরিকল্পনাও হচ্ছে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবি কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) আনোয়ার হোসেন। বৈঠক শেষে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘পদ্ধতিগত এবং ডেফিনেশনে একটা সাধারণ বোঝাপড়ায় (কমন আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ে) যেতে চাইছি। রপ্তানির ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড অব প্রসিডিউর (এসওপি) তৈরি করা যায় কি না। এটাতে আমরা রিয়েল টাইম ডেটা দেখব। একাডেমিশিয়ান, ছাত্র, প্র্যাকটিশনার সবাই রিয়েল টাইম ডেটা ব্যবহার করবে।’
ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোয়ার্টারলি ডেটা দেওয়া যায় কি না, কোয়ার্টারলি ইপিবি বুলেটিন প্রকাশ করার চেষ্টা করছি। এখন যে ডেটা আমরা পাই, সেটা ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। সাধারণ মানুষ ও রপ্তানিকারকদের জন্য সহজবোধ্য নয়।’
বৈঠকে অংশ নেন ইপিবির মহাপরিচালক বেবী রাণী কর্মকার, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক আনিসুর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব খন্দকার নাজমুল হক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) উপপরিচালক আবদুল আলীম ভূঁইয়া, বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের (বিএফটিআই) গবেষণা ব্যবস্থাপক জুলফিকার ইসলাম, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের উপপ্রধান মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।
গত ২০ মাসে রপ্তানি আয়ের আনুমানিক প্রায় ২৩ বিলিয়ন ডলারের হিসাব মিলছে না। আর গতকাল একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ১০ অর্থবছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন বা ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনৈতিক নানান সূচকের হিসাব-নিকাশ নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর এবং ইপিবির সমন্বয়হীনতায় বিপুল অঙ্কের রপ্তানি আয়ের তথ্যে গরমিল হওয়ার পর এখন এক সংস্থা অপর সংস্থাকে দোষারোপ করে পার পাওয়ার চেষ্টা করছে। এরপরই গতকালের বৈঠক হয়।
রপ্তানির তথ্যে গরমিল ধরা পড়ার পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে রপ্তানির সঠিক তথ্য নিরূপণ এবং প্রকাশের উদ্যোগ নিচ্ছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। রিয়েল টাইম ডেটা তৈরির লক্ষ্যে রপ্তানির একক সংজ্ঞা (ডেফিনেশন) নির্ধারণ এবং প্রকাশের উদ্যোগ নিচ্ছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে প্রতি তিন মাস পর ইপিবি বুলেটিন প্রকাশের পরিকল্পনাও হচ্ছে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবি কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) আনোয়ার হোসেন। বৈঠক শেষে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘পদ্ধতিগত এবং ডেফিনেশনে একটা সাধারণ বোঝাপড়ায় (কমন আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ে) যেতে চাইছি। রপ্তানির ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড অব প্রসিডিউর (এসওপি) তৈরি করা যায় কি না। এটাতে আমরা রিয়েল টাইম ডেটা দেখব। একাডেমিশিয়ান, ছাত্র, প্র্যাকটিশনার সবাই রিয়েল টাইম ডেটা ব্যবহার করবে।’
ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোয়ার্টারলি ডেটা দেওয়া যায় কি না, কোয়ার্টারলি ইপিবি বুলেটিন প্রকাশ করার চেষ্টা করছি। এখন যে ডেটা আমরা পাই, সেটা ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। সাধারণ মানুষ ও রপ্তানিকারকদের জন্য সহজবোধ্য নয়।’
বৈঠকে অংশ নেন ইপিবির মহাপরিচালক বেবী রাণী কর্মকার, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক আনিসুর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব খন্দকার নাজমুল হক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) উপপরিচালক আবদুল আলীম ভূঁইয়া, বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের (বিএফটিআই) গবেষণা ব্যবস্থাপক জুলফিকার ইসলাম, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের উপপ্রধান মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।
গত ২০ মাসে রপ্তানি আয়ের আনুমানিক প্রায় ২৩ বিলিয়ন ডলারের হিসাব মিলছে না। আর গতকাল একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ১০ অর্থবছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন বা ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনৈতিক নানান সূচকের হিসাব-নিকাশ নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর এবং ইপিবির সমন্বয়হীনতায় বিপুল অঙ্কের রপ্তানি আয়ের তথ্যে গরমিল হওয়ার পর এখন এক সংস্থা অপর সংস্থাকে দোষারোপ করে পার পাওয়ার চেষ্টা করছে। এরপরই গতকালের বৈঠক হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে