অনলাইন ডেস্ক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশের অন্যতম বড় শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকোর সব কারখানা খোলা রয়েছে, কোথাও উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়নি। ‘১৫টি পোশাক কারখানার ৪০ হাজার শ্রমিক ছাঁটাই’ সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।
২২ ডিসেম্বর ডিএসইর এক প্রশ্নের জবাবে পরদিন এক বিবৃতিতে বেক্সিমকো বলেছে, ‘বেক্সিমকো লিমিটেড সম্পূর্ণরূপে কার্যক্রম চালু রেখেছে। প্রতিবেদনে বন্ধ হিসেবে উল্লেখিত ১৫টি পোশাক কারখানা বেক্সিমকো লিমিটেডের নয়।’
বিবৃতিটি ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়, গত ১৯ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে এই মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয় যে, বেক্সিমকো গ্রুপের ১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে ৪০ হাজার শ্রমিক ছাঁটাই করা হয়েছে। বিষয়টি স্পষ্ট করতেই বেক্সিমকো ডিএসইসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে এই বিবৃতি পাঠিয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো লিমিটেড। টেক্সটাইল, ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী (পিপিই), সিরামিকস, আইসিটি, রিয়েল এস্টেট, সামুদ্রিক খাদ্য এবং পণ্য বাণিজ্যসহ বিভিন্ন খাতে এই কোম্পানির উৎপাদন বিস্তৃত।
বেক্সিমকোর প্রধান ও সবচেয়ে বড় খাত টেক্সটাইল, যা দেশের এবং রপ্তানির বাজারে নারী, পুরুষ ও শিশুদের জন্য কটন ও পলিয়েস্টার মিশ্রিত পোশাক তৈরি করে।
গাজীপুরে রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো কার্যাদেশ পায়নি—এমন কারণ দেখিয়ে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী তাদের ১৫ পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
গত ১৯ ডিসেম্বর দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজীপুরে রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো কার্যাদেশ পায়নি— এমন কারণ দেখিয়ে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী তাদের ১৫ পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর জারি করা বিজ্ঞাপ্তিতে শিল্পগোষ্ঠীটির সব কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ছাঁটাই কার্যকরের কথা জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকদের কারখানায় রিপোর্ট করার প্রয়োজন নেই। কেননা, আগামী ৩০ জানুয়ারি আবার কারখানা খোলার সম্ভাব্য তারিখ পর্যন্ত সব ধরনের উৎপাদন কাজ বন্ধ থাকবে।
৪৫ দিনের ছাঁটাইয়ের সময়কালে কর্মীদের বেতন সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে শ্রম আইনের উল্লেখ করা হয়েছে। এতে শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও অন্যান্য সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বেক্সিমকোর ফাইন্যান্স ও কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের পরিচালক ওসমান কায়সার চৌধুরীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় উৎপাদন চালানো যাচ্ছে না।’
বেক্সিমকোর বিবৃতি নিশ্চিত করেছে, তাঁদের কোনো কারখানা বন্ধ হয়নি এবং সবগুলোই নিরবচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশের অন্যতম বড় শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকোর সব কারখানা খোলা রয়েছে, কোথাও উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়নি। ‘১৫টি পোশাক কারখানার ৪০ হাজার শ্রমিক ছাঁটাই’ সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।
২২ ডিসেম্বর ডিএসইর এক প্রশ্নের জবাবে পরদিন এক বিবৃতিতে বেক্সিমকো বলেছে, ‘বেক্সিমকো লিমিটেড সম্পূর্ণরূপে কার্যক্রম চালু রেখেছে। প্রতিবেদনে বন্ধ হিসেবে উল্লেখিত ১৫টি পোশাক কারখানা বেক্সিমকো লিমিটেডের নয়।’
বিবৃতিটি ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়, গত ১৯ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে এই মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয় যে, বেক্সিমকো গ্রুপের ১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে ৪০ হাজার শ্রমিক ছাঁটাই করা হয়েছে। বিষয়টি স্পষ্ট করতেই বেক্সিমকো ডিএসইসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে এই বিবৃতি পাঠিয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো লিমিটেড। টেক্সটাইল, ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী (পিপিই), সিরামিকস, আইসিটি, রিয়েল এস্টেট, সামুদ্রিক খাদ্য এবং পণ্য বাণিজ্যসহ বিভিন্ন খাতে এই কোম্পানির উৎপাদন বিস্তৃত।
বেক্সিমকোর প্রধান ও সবচেয়ে বড় খাত টেক্সটাইল, যা দেশের এবং রপ্তানির বাজারে নারী, পুরুষ ও শিশুদের জন্য কটন ও পলিয়েস্টার মিশ্রিত পোশাক তৈরি করে।
গাজীপুরে রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো কার্যাদেশ পায়নি—এমন কারণ দেখিয়ে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী তাদের ১৫ পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
গত ১৯ ডিসেম্বর দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজীপুরে রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো কার্যাদেশ পায়নি— এমন কারণ দেখিয়ে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী তাদের ১৫ পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর জারি করা বিজ্ঞাপ্তিতে শিল্পগোষ্ঠীটির সব কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ছাঁটাই কার্যকরের কথা জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকদের কারখানায় রিপোর্ট করার প্রয়োজন নেই। কেননা, আগামী ৩০ জানুয়ারি আবার কারখানা খোলার সম্ভাব্য তারিখ পর্যন্ত সব ধরনের উৎপাদন কাজ বন্ধ থাকবে।
৪৫ দিনের ছাঁটাইয়ের সময়কালে কর্মীদের বেতন সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে শ্রম আইনের উল্লেখ করা হয়েছে। এতে শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও অন্যান্য সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বেক্সিমকোর ফাইন্যান্স ও কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের পরিচালক ওসমান কায়সার চৌধুরীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় উৎপাদন চালানো যাচ্ছে না।’
বেক্সিমকোর বিবৃতি নিশ্চিত করেছে, তাঁদের কোনো কারখানা বন্ধ হয়নি এবং সবগুলোই নিরবচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে।
নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনায় নিয়ম না মানার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) তদন্তে দেখা গেছে, সাতটি নন-লাইফ বিমা কোম্পানি সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের ন্যূনতম মানদণ্ড পূরণ করেনি। আইন অনুযায়ী, এসব কোম্পানির মোট সম্পদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ সরকারি...
৪ ঘণ্টা আগেপ্রক্রিয়াজাত হিমায়িত চিংড়ি ও মাছ রপ্তানি বাণিজ্যে রপ্তানি বিলের বিপরীতে প্রত্যাবাসিত ডলারের বর্তমান মূল্য ১১৮ দশমিক ৯০ টাকা। কিন্তু এতে ব্যবসায়ীরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি স্টাইলক্রাফট লিমিটেড টানা তিন বছর লোকসানে। যার ফলে লভ্যাংশও নেমেছে তলানিতে। এরই মধ্যে আর্থিক হিসাবে অসংগতি ধরা পড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে কোম্পানির ৪৮ কোটি টাকার রপ্তানি বিলের কোনো পর্যাপ্ত নথি পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া কোম্পানিটির চলমান লোকসানের কারণে...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম বন্দর কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে। ডলার সংকটে এলসি খুলতে নানা জটিলতা ও দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও বছর শেষে প্রায় ৩২ লাখ ৮০ হাজার টিইইউস (টোয়েন্টি-ফুট ইকুইভ্যালেন্ট ইউনিট) পৌঁছাবে বলে আশা বন্দর কর্তৃপক্ষের।
৬ ঘণ্টা আগে