নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: কোভিড–১৯ মোকাবিলায় ২০২০–২১ অর্থবছরে ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ও ভ্যাকসিন কার্যক্রমের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ২০২১–২২ অর্থবছরের বাজেটেও সরকার যে বাড়তি ব্যয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে, তার বড় অংশজুড়েই থাকছে করোনা। এবারও ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২১–২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এই প্রস্তাব দেন।
প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়, দেশের মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। যেখানে প্রথম পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগণের টিকা নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রতি মাসে ২৫ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। চলমান এই টিকাদান কার্যক্রম ইপিআই ও সিডিসি (কম্যুনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল) এর সমন্বয়ে এ ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
কোভিড–১৯ মোকাবিলায় গৃহীত কার্যক্রমসমূহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় নিয়ে তিন হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২০২১–২২ অর্থবছরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। গত অর্থবছরে ছিল ২৯ হাজার ২৪৫ হাজার কোটি টাকা।
করোনায় মহামারি থেকে জনজীবনের সুরক্ষার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে তিন কোটি ডোজ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে সরকার। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গঠিত কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে দেশের মোট জনসংখ্যার ২০ ভাগ, তথা তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য ছয় কোটি ৮০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। এরইমধ্যে এক লাখ ৬০২ ডোজ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া চীন, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজার কোম্পানি ও ফ্রান্স/বেলজিয়ামভিত্তিক সানোফি থেকে ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে চীন ও রাশিয়ার টিকা কেনার পাশাপাশি উৎপাদনের লক্ষ্যে আলোচনা এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে।
ভ্যাকসিন ক্রয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক হতে ৯৪০ মিলিয়ন ডলার পাওয়ার লক্ষ্যে ঋণচুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে। পাশাপাশি ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং এআইআইবি হতে ভ্যাকসিন কেনার জন্য সহায়তা পাওয়া যেতে পারে।
সরকার দেশের সকল নাগরিককে বিনা মূল্যে ভ্যাকসিন প্রদান নিশ্চিত করবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডোজ ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য যত টাকাই লাগুক না কেন, সরকার তা দেবে। সে লক্ষ্যে এ বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
চলমান মহামারি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, এরইমধ্যে কিছু প্রকল্পের বাস্তবায়ন চলতি অর্থ বছরে শুরু হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও তার বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকবে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে অর্থ ব্যয় হচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ও এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) হতে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দ্রুততম সময়ে স্বাস্থ্য সেবা জনগণের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি স্থাপনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। উপজেলা কমপ্লেক্সসমূহে আধুনিক যন্ত্রপাতি (ইসিজি মেশিন, নেবুলাইজার মেশিন, অটোক্লেভ, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন, ব্লাড কানেকশন মনিটর ইত্যাদি) স্থাপন করা হবে।
প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ বাস্তবায়নে এবারও বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ এবং সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সকল জেলা সদর হাসপাতালে নেফ্রোলজি ইউনিট ও কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার স্থাপনে বাস্তবায়ন চলছে।
তবে স্বাস্থ্য–শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতের গবেষণা গুরুত্ব পায়নি বাজেটে। গতবারের মত এবারও ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এ খাতে। কিন্তু বাড়ানো হয়েছে ব্যয়ের পরিধি।
অর্থ বরাদ্দ বাড়লেও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে যে ব্যয় ধরা হয়েছে তাতে সবকিছু ভালোভাবেই হওয়া কথা। কিন্তু যারা চেয়ারে বসে আছেন, তাঁরা সেটি ঠিকঠাকভাবে ব্যয় করতে না পারায় মূলত সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী যেখানে অর্থ দিচ্ছেন, তাঁরা তা মানুষের সেবায় কাজে না লাগিয়ে সরকারকে অর্থ ফেরত দিয়ে নিজেদের বড়ত্ব দেখাচ্ছে। অথচ মানুষ সরকারি হাসপাতালগুলোতে চাহিদামতো সেবা পাচ্ছে না।
মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, আমি ভেবেছিলাম স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়বে কিন্তু হয়নি। চলমান মহামারি ঠেকানোর এখন একমাত্র উপায় টিকা। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে সেই টিকা আনতে হবে। হাসপাতালগুলোতে অর্থ যেন শুধু কেনাকাটায় ব্যয় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানুষের সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে এত অর্থ বরাদ্দ দিয়ে কি হবে–যোগ করেন তিনি।
ঢাকা: কোভিড–১৯ মোকাবিলায় ২০২০–২১ অর্থবছরে ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ও ভ্যাকসিন কার্যক্রমের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ২০২১–২২ অর্থবছরের বাজেটেও সরকার যে বাড়তি ব্যয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে, তার বড় অংশজুড়েই থাকছে করোনা। এবারও ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২১–২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এই প্রস্তাব দেন।
প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়, দেশের মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। যেখানে প্রথম পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগণের টিকা নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রতি মাসে ২৫ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। চলমান এই টিকাদান কার্যক্রম ইপিআই ও সিডিসি (কম্যুনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল) এর সমন্বয়ে এ ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
কোভিড–১৯ মোকাবিলায় গৃহীত কার্যক্রমসমূহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় নিয়ে তিন হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২০২১–২২ অর্থবছরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। গত অর্থবছরে ছিল ২৯ হাজার ২৪৫ হাজার কোটি টাকা।
করোনায় মহামারি থেকে জনজীবনের সুরক্ষার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে তিন কোটি ডোজ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে সরকার। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গঠিত কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে দেশের মোট জনসংখ্যার ২০ ভাগ, তথা তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য ছয় কোটি ৮০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। এরইমধ্যে এক লাখ ৬০২ ডোজ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া চীন, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজার কোম্পানি ও ফ্রান্স/বেলজিয়ামভিত্তিক সানোফি থেকে ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে চীন ও রাশিয়ার টিকা কেনার পাশাপাশি উৎপাদনের লক্ষ্যে আলোচনা এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে।
ভ্যাকসিন ক্রয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক হতে ৯৪০ মিলিয়ন ডলার পাওয়ার লক্ষ্যে ঋণচুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে। পাশাপাশি ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং এআইআইবি হতে ভ্যাকসিন কেনার জন্য সহায়তা পাওয়া যেতে পারে।
সরকার দেশের সকল নাগরিককে বিনা মূল্যে ভ্যাকসিন প্রদান নিশ্চিত করবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডোজ ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য যত টাকাই লাগুক না কেন, সরকার তা দেবে। সে লক্ষ্যে এ বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
চলমান মহামারি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, এরইমধ্যে কিছু প্রকল্পের বাস্তবায়ন চলতি অর্থ বছরে শুরু হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও তার বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকবে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে অর্থ ব্যয় হচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ও এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) হতে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দ্রুততম সময়ে স্বাস্থ্য সেবা জনগণের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি স্থাপনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। উপজেলা কমপ্লেক্সসমূহে আধুনিক যন্ত্রপাতি (ইসিজি মেশিন, নেবুলাইজার মেশিন, অটোক্লেভ, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন, ব্লাড কানেকশন মনিটর ইত্যাদি) স্থাপন করা হবে।
প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ বাস্তবায়নে এবারও বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ এবং সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সকল জেলা সদর হাসপাতালে নেফ্রোলজি ইউনিট ও কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার স্থাপনে বাস্তবায়ন চলছে।
তবে স্বাস্থ্য–শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতের গবেষণা গুরুত্ব পায়নি বাজেটে। গতবারের মত এবারও ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এ খাতে। কিন্তু বাড়ানো হয়েছে ব্যয়ের পরিধি।
অর্থ বরাদ্দ বাড়লেও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে যে ব্যয় ধরা হয়েছে তাতে সবকিছু ভালোভাবেই হওয়া কথা। কিন্তু যারা চেয়ারে বসে আছেন, তাঁরা সেটি ঠিকঠাকভাবে ব্যয় করতে না পারায় মূলত সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী যেখানে অর্থ দিচ্ছেন, তাঁরা তা মানুষের সেবায় কাজে না লাগিয়ে সরকারকে অর্থ ফেরত দিয়ে নিজেদের বড়ত্ব দেখাচ্ছে। অথচ মানুষ সরকারি হাসপাতালগুলোতে চাহিদামতো সেবা পাচ্ছে না।
মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, আমি ভেবেছিলাম স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়বে কিন্তু হয়নি। চলমান মহামারি ঠেকানোর এখন একমাত্র উপায় টিকা। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে সেই টিকা আনতে হবে। হাসপাতালগুলোতে অর্থ যেন শুধু কেনাকাটায় ব্যয় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানুষের সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে এত অর্থ বরাদ্দ দিয়ে কি হবে–যোগ করেন তিনি।
দেশের সোনার বাজারে চলমান অস্থিরতার মধ্যে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে দুই দফায় কমানো হয়েছে সোনার দাম। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) থেকে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা।
১২ ঘণ্টা আগেএবার জিএম পদে নিয়োগের জন্য ২৫৮ জনের সাক্ষাৎকার আগামীকাল বুধবার শেষ হবে। পদোন্নতি পেয়ে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের জিএম হিসেবে পদায়নের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেগ্রাহকের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল সোমবার ৫টি দুর্বল ব্যাংককে ভল্ট থেকে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি কোটি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরদিন আজ মঙ্গলবার আরও দুই ব্যাংক পেয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
১৩ ঘণ্টা আগে