অনলাইন ডেস্ক
ভারত ও ভিয়েতনামের শেয়ারবাজারের মতোই সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের। বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়া, ভোগ্যপণ্যের ব্যবহার বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণেই বাংলাদেশে করপোরেট আয় বেড়েছে। আর এই খাতকে আরও এগিয়ে নিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উচিত বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের দিকে মনযোগ দেওয়া।
গত ১৬ আগস্ট প্রকাশিত মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনভিত্তিক বৈশ্বিক বিনিয়োগ ব্যাংক এইচএসবিসি হোল্ডিংস পিএলসি বাংলাদেশের শেয়ারবাজার নিয়ে এই মন্তব্য করেছে।
এশিয়ার শেয়ারবাজার নিয়ে গবেষণাকারী এবং এইচএসবিসির এশিয়ার শেয়ারবাজারবিষয়ক প্রধান স্ট্র্যাটিজিস্ট, ‘ফ্লাইং ডাচম্যান’ বলে খ্যাত হেরাল্ড ফ্যান ডার লিন্ডে এবং একই প্রতিষ্ঠানের এশিয়ার শেয়ারবাজারবিষয়ক স্ট্যাটেজিস্ট প্রেরণা গর্গ গত ১৬ আগস্ট এক নোটে লিখেছেন, আগামী তিন বছরে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের আয় অন্তত ২০ শতাংশ বাড়বে।
হেরাল্ড ফ্যান ডার লিন্ডে এবং প্রেরণা গর্গ তাদের নোটে লিখেছেন, ‘মাত্র দুই দশক আগেও ভারত এবং মাত্র এক দশক আগেও ভিয়েতনাম যে অবস্থানে ছিল, সেই অবস্থান থেকে এটি (বাংলাদেশের শেয়ারবাজার) দীর্ঘ মেয়াদে আয় বাড়ানোর মধ্য দিয়ে মূলধন বাড়ানোর সুযোগ তৈরি করে দেবে।’
বিদেশি এই প্রতিষ্ঠানটির মতে, দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির শেয়ার বাজারসহ সামগ্রিক বাজারই সামনের দিনে বেশ এগিয়ে যাবে। ব্যাংকটির গবেষকদের এই দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের ভাগ্যের সম্ভাব্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এইচএসবিসির দেওয়া তথ্য বলছে, বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে অন্যতম প্রধান ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার পথে রয়েছে, যেখানে জনগণের মাথাপিছু দৈনিক আয় হবে ২০ ডলারের বেশি হবে যা কিনা ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনের চেয়েও বেশি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছর অর্থাৎ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি গড়ে ৭ শতাংশ হতে পারে, যা বাংলাদেশকে এশিয়ার দ্রুততম প্রবৃদ্ধির দেশগুলোর একটি করে তুলেছে। গত এক দশকে বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্য তথা জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল গড়ে ৬ শতাংশের বেশি এবং মাথাপিছু জিডিপি সম্প্রতি ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে।
গবেষকদ্বয় আরও বলেন, নিশ্চিতভাবে বলা যায়—দেশটি (বাংলাদেশ) খারাপ ঋণ তথা ব্যাড লোন, স্টকের কম দাম, অস্থির মুদ্রামান এবং সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাসহ একাধিক ঝুঁকির সম্মুখীন। দেশের ইকুইটি তথা শেয়ারবাজারও ছোট এবং তরল। ব্লুমবার্গের তথ্য বলছে, দেশের শেয়ারবাজারে মাত্র ৪৫০ কোম্পানি বহন রয়েছে। তার ওপর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রড ইনডেক্স ২০২২ সালে ৮ শতাংশ পতনের পর চলতি বছর ১ শতাংশেরও কম বৃদ্ধি পেয়েছে।
তাঁরা বলছেন, এর পরও অবকাঠামো এবং কারখানায় উচ্চ বিনিয়োগের কারণে ক্রমবর্ধমান মুনাফা থেকে ব্যাংকগুলোর লাভবান হওয়া উচিত। এ ছাড়া, প্রযুক্তি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও বিনিয়োগ আহরণ করে বাংলাদেশকে আরও ডিজিটাল করার জন্য অবদান রাখতে পারে।
ভারত ও ভিয়েতনামের শেয়ারবাজারের মতোই সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের। বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়া, ভোগ্যপণ্যের ব্যবহার বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণেই বাংলাদেশে করপোরেট আয় বেড়েছে। আর এই খাতকে আরও এগিয়ে নিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উচিত বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের দিকে মনযোগ দেওয়া।
গত ১৬ আগস্ট প্রকাশিত মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনভিত্তিক বৈশ্বিক বিনিয়োগ ব্যাংক এইচএসবিসি হোল্ডিংস পিএলসি বাংলাদেশের শেয়ারবাজার নিয়ে এই মন্তব্য করেছে।
এশিয়ার শেয়ারবাজার নিয়ে গবেষণাকারী এবং এইচএসবিসির এশিয়ার শেয়ারবাজারবিষয়ক প্রধান স্ট্র্যাটিজিস্ট, ‘ফ্লাইং ডাচম্যান’ বলে খ্যাত হেরাল্ড ফ্যান ডার লিন্ডে এবং একই প্রতিষ্ঠানের এশিয়ার শেয়ারবাজারবিষয়ক স্ট্যাটেজিস্ট প্রেরণা গর্গ গত ১৬ আগস্ট এক নোটে লিখেছেন, আগামী তিন বছরে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের আয় অন্তত ২০ শতাংশ বাড়বে।
হেরাল্ড ফ্যান ডার লিন্ডে এবং প্রেরণা গর্গ তাদের নোটে লিখেছেন, ‘মাত্র দুই দশক আগেও ভারত এবং মাত্র এক দশক আগেও ভিয়েতনাম যে অবস্থানে ছিল, সেই অবস্থান থেকে এটি (বাংলাদেশের শেয়ারবাজার) দীর্ঘ মেয়াদে আয় বাড়ানোর মধ্য দিয়ে মূলধন বাড়ানোর সুযোগ তৈরি করে দেবে।’
বিদেশি এই প্রতিষ্ঠানটির মতে, দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির শেয়ার বাজারসহ সামগ্রিক বাজারই সামনের দিনে বেশ এগিয়ে যাবে। ব্যাংকটির গবেষকদের এই দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের ভাগ্যের সম্ভাব্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এইচএসবিসির দেওয়া তথ্য বলছে, বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে অন্যতম প্রধান ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার পথে রয়েছে, যেখানে জনগণের মাথাপিছু দৈনিক আয় হবে ২০ ডলারের বেশি হবে যা কিনা ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনের চেয়েও বেশি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছর অর্থাৎ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি গড়ে ৭ শতাংশ হতে পারে, যা বাংলাদেশকে এশিয়ার দ্রুততম প্রবৃদ্ধির দেশগুলোর একটি করে তুলেছে। গত এক দশকে বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্য তথা জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল গড়ে ৬ শতাংশের বেশি এবং মাথাপিছু জিডিপি সম্প্রতি ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে।
গবেষকদ্বয় আরও বলেন, নিশ্চিতভাবে বলা যায়—দেশটি (বাংলাদেশ) খারাপ ঋণ তথা ব্যাড লোন, স্টকের কম দাম, অস্থির মুদ্রামান এবং সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাসহ একাধিক ঝুঁকির সম্মুখীন। দেশের ইকুইটি তথা শেয়ারবাজারও ছোট এবং তরল। ব্লুমবার্গের তথ্য বলছে, দেশের শেয়ারবাজারে মাত্র ৪৫০ কোম্পানি বহন রয়েছে। তার ওপর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রড ইনডেক্স ২০২২ সালে ৮ শতাংশ পতনের পর চলতি বছর ১ শতাংশেরও কম বৃদ্ধি পেয়েছে।
তাঁরা বলছেন, এর পরও অবকাঠামো এবং কারখানায় উচ্চ বিনিয়োগের কারণে ক্রমবর্ধমান মুনাফা থেকে ব্যাংকগুলোর লাভবান হওয়া উচিত। এ ছাড়া, প্রযুক্তি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও বিনিয়োগ আহরণ করে বাংলাদেশকে আরও ডিজিটাল করার জন্য অবদান রাখতে পারে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগেপণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
৫ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
৬ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে