নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনা নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিনেও চাঙ্গা দেশের পুঁজিবাজার। আজ বুধবার পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে।
অথচ বছরের শুরুতে সংক্রমণ বৃদ্ধিতে লকডাউন ঘোষণার আতঙ্কে ধস নামে পুঁজিবাজারে।
আজ দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ৭৪ কোটি ৭ লাখ টাকা বেড়েছে।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা গেছে, করোনার নিষেধাজ্ঞার প্রথম তিন দিনে ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক প্রায় আড়াইশ পয়েন্ট বেড়েছে। আর বাজার মূলধন বেড়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।
পুঁজিবাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিন আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন শুরু হয় দর বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে ।
সময়ের সঙ্গে দর বৃদ্ধির তালিকাও দীর্ঘ হতে থাকে। ফলে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বাড়তে থাকে। এতে দুই ঘণ্টার লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৭ পয়েন্টে উঠে যায়।
গতকাল মঙ্গলবার এই সূচক ১০৩ পয়েন্ট রেড়েছিল। আর নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিনে গত সোমবার সূচকটি রেড়েছিল ৮৮ পয়েন্ট। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তিনদিনে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ২৪৭ পয়েন্ট।
আজ ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বড় উত্থান হয়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচকেরও। আগের দিনের তুলনায় সূচকটি ২২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১ পয়েন্টে দাড়িয়েছে। লকডাউনের প্রথম ২ দিনে এই সূচকটি বাড়ে ৮৬ পয়েন্ট। এ হিসাবে ৩ দিনে সূচকটি বাড়ল ১০৮ পয়েন্ট।
ডিএসইর অপর সূচক ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত এই সূচকটি কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দুইদিনে বেড়েছে ৩৭ পয়েন্ট। এ হিসাবে নিষেধাজ্ঞার ৩ দিনে সূচকটি বেড়েছে ৪৬ পয়েন্ট।
সূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে আজ দর বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৯৯টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দর কমেছে ৪৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। অন্যদিকে ১০২টি প্রতিষ্ঠানের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এদিকে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দর এবং সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনেও ভালো গতি দেখা গেছে। আজ ডিএসইতে মাত্র দুই ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। আগের দিন ছিল ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৭৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।
আজ বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ায় দিন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৫ হাজার ১২৬ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে ছিল ৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিনে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৬৯ কোটি টাকা।
এদিকে আগের দুইদিনে বাজার মূলধন বেড়েছিল ১৭ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তিনদিনে ডিএসইর মোট বাজার মূলধন বেড়েছে ২১ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়ার অর্থ হলো তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দর সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ বেড়েছে।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৩ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেয়া ২১৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪০টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৯টির।
করোনা নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিনেও চাঙ্গা দেশের পুঁজিবাজার। আজ বুধবার পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে।
অথচ বছরের শুরুতে সংক্রমণ বৃদ্ধিতে লকডাউন ঘোষণার আতঙ্কে ধস নামে পুঁজিবাজারে।
আজ দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ৭৪ কোটি ৭ লাখ টাকা বেড়েছে।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা গেছে, করোনার নিষেধাজ্ঞার প্রথম তিন দিনে ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক প্রায় আড়াইশ পয়েন্ট বেড়েছে। আর বাজার মূলধন বেড়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।
পুঁজিবাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিন আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন শুরু হয় দর বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে ।
সময়ের সঙ্গে দর বৃদ্ধির তালিকাও দীর্ঘ হতে থাকে। ফলে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বাড়তে থাকে। এতে দুই ঘণ্টার লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৭ পয়েন্টে উঠে যায়।
গতকাল মঙ্গলবার এই সূচক ১০৩ পয়েন্ট রেড়েছিল। আর নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিনে গত সোমবার সূচকটি রেড়েছিল ৮৮ পয়েন্ট। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তিনদিনে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ২৪৭ পয়েন্ট।
আজ ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বড় উত্থান হয়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচকেরও। আগের দিনের তুলনায় সূচকটি ২২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১ পয়েন্টে দাড়িয়েছে। লকডাউনের প্রথম ২ দিনে এই সূচকটি বাড়ে ৮৬ পয়েন্ট। এ হিসাবে ৩ দিনে সূচকটি বাড়ল ১০৮ পয়েন্ট।
ডিএসইর অপর সূচক ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত এই সূচকটি কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দুইদিনে বেড়েছে ৩৭ পয়েন্ট। এ হিসাবে নিষেধাজ্ঞার ৩ দিনে সূচকটি বেড়েছে ৪৬ পয়েন্ট।
সূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে আজ দর বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৯৯টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দর কমেছে ৪৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। অন্যদিকে ১০২টি প্রতিষ্ঠানের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এদিকে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দর এবং সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনেও ভালো গতি দেখা গেছে। আজ ডিএসইতে মাত্র দুই ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। আগের দিন ছিল ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৭৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।
আজ বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ায় দিন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৫ হাজার ১২৬ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে ছিল ৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিনে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৬৯ কোটি টাকা।
এদিকে আগের দুইদিনে বাজার মূলধন বেড়েছিল ১৭ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞার তিনদিনে ডিএসইর মোট বাজার মূলধন বেড়েছে ২১ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়ার অর্থ হলো তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দর সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ বেড়েছে।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৩ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেয়া ২১৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪০টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৯টির।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে