নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে এ প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৫ থেকে ৬ শতাংশেও নামতে পারে। এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২১–এ এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এডিবি এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২১ প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২০ অর্থবছরে মহামারির প্রকোপ থাকলেও ঊর্ধ্বমুখি ছিল প্রবৃদ্ধি। সেই সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ছিল। আশা করা হচ্ছিল ২০২১ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি আরো বাড়বে। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় যতটুকু ধারণা করা হয়েছিল তার থেকেও কম হবে ২০২১ সালের প্রবৃদ্ধি।
প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়, বৈশ্বিক টেকসই পুনরুদ্ধারের সঙ্গে ২০২২ অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে। ২০২১ সালে মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা বাড়লেও ২০২২ অর্থবছরে স্থির থাকবে। বাণিজ্য ঘাটতি খুব বেশি না হওয়া এবং ভালো রেমিটেন্স আসার কারণে বর্তমান বাণিজ্য ভারসাম্য উদ্বৃত্ততে পরিণত হবে। তবে সবার জন্য কার্যকর ও সহজলভ্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বৃদ্ধি অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য জরুরি বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
ঢাকা: চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে এ প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৫ থেকে ৬ শতাংশেও নামতে পারে। এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২১–এ এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এডিবি এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২১ প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২০ অর্থবছরে মহামারির প্রকোপ থাকলেও ঊর্ধ্বমুখি ছিল প্রবৃদ্ধি। সেই সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ছিল। আশা করা হচ্ছিল ২০২১ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি আরো বাড়বে। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় যতটুকু ধারণা করা হয়েছিল তার থেকেও কম হবে ২০২১ সালের প্রবৃদ্ধি।
প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়, বৈশ্বিক টেকসই পুনরুদ্ধারের সঙ্গে ২০২২ অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে। ২০২১ সালে মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা বাড়লেও ২০২২ অর্থবছরে স্থির থাকবে। বাণিজ্য ঘাটতি খুব বেশি না হওয়া এবং ভালো রেমিটেন্স আসার কারণে বর্তমান বাণিজ্য ভারসাম্য উদ্বৃত্ততে পরিণত হবে। তবে সবার জন্য কার্যকর ও সহজলভ্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বৃদ্ধি অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য জরুরি বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে