নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসছে বাজেটে স্মার্ট শুল্ক নীতির প্রত্যাশা জানিয়েছেন গাড়ি আমদানিকারকেরা। একই সঙ্গে সম্পূরক শুল্ক কমানো, মাইক্রোবাস ও বৈদ্যুতিক গাড়ির সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং ৫ বছরের পুরোনো গাড়ি আমদানিতে অবচয়সুবিধা আরও ১৫ শতাংশ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সভাপতি মো. হাবিব উল্লাহ ডন বলেন, ৫৩ বছর ধরে একই শুল্ক নীতিমালা হচ্ছে। সেটার পরিবর্তন হওয়া উচিত। প্রতিবছর শুল্ক বাড়ানো বা কমানো শিল্পের জন্য কাম্য নয়। এর ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য একটি স্মার্ট শুল্ক নীতিমালা প্রয়োজন।
মো. হাবিব উল্লাহ ডন বলেন, গত দুই বছরে ডলারের দাম বাড়ায় গাড়ির আমদানি দাম বেড়েছে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ। আগে যে গাড়ির দাম সাড়ে ১৮ লাখ টাকা ছিল, সেটি এখন ২৬ লাখ টাকা হয়েছে।
বাজেটে বারভিডার দাবি তুলে ধরে সভাপতি ডন বলেন, ২০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়িতে সম্পূরক শুল্ক কমানো হোক। গণপরিবহনের বিকল্প মাইক্রোবাসের সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি শূন্য করা উচিত। পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সাশ্রয়ী হাইব্রিড গাড়ির ডিউটি কমানো এবং ইলেকট্রিক গাড়ির ২০ শতাংশ সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি শূন্য করে দেওয়া উচিত। দেশে পাঁচ বছরের পুরোনো গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে বর্তমানে ৩৫ শতাংশ অবচয়সুবিধা পাওয়া যায়। এটা বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা হলে গাড়ির বাড়তি দামের চাপ কিছুটা লাঘব হবে।
শুল্ক কমালে সরকার অনেক বেশি রাজস্ব পায় বলে জানান মো. হাবিব উল্লাহ ডন। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, একটি গাড়িতে ২০ লাখ ডিউটি হলে ২ হাজার গাড়ি আসে। কিন্তু সরকার যদি ৩ লাখ টাকা ডিউটি কমায় তাহলে ২ হাজারের পরিবর্তে ৩ হাজার গাড়ি আসবে। গাড়ির সংখ্যা বেড়ে গেলে সরকারের রাজস্ব আয় অনেক বৃদ্ধি পায়।
বাজেটে গাড়ির ওপর কর ও শুল্ক সহনীয় পর্যায়ে রাখার দাবি জানিয়েছেন বারভিডার সাবেক সভাপতি আবদুল হক। তিনি বলেন, দেশে গাড়ির ট্যাক্স অনেক বেশি। এ জন্য গাড়ি ব্যবহার করাকে অনেকে ব্যয়বহুল মনে করেন। এ জন্য শুল্ক-কর যেন সহনীয় থাকে। শুল্ক-করের ক্ষেত্রে বড় রকমের পরিবর্তন হলে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি রাজস্বও ঘাটতি হবে।
আবদুল হক জানান, বাংলাদেশের গাড়ির বাজার ৩৫ হাজার। এটা ১ লাখ না হলে গাড়ির নির্মাণ বা অ্যাসেম্বল করা শিল্প গড়ে উঠতে পারবে না। কিন্তু গাড়ি নির্মাণের নামে শুল্কসুবিধা পাচ্ছে কেউ কেউ। বৈষম্য যাতে না হয়, ব্যবসা থেকে ছিটকে না পড়ি এবং সহনীয় দামে মানুষ গাড়ি কিনতে পারেন, এসব বিবেচনা করে নীতি প্রণয়ন করা উচিত।
আসছে বাজেটে স্মার্ট শুল্ক নীতির প্রত্যাশা জানিয়েছেন গাড়ি আমদানিকারকেরা। একই সঙ্গে সম্পূরক শুল্ক কমানো, মাইক্রোবাস ও বৈদ্যুতিক গাড়ির সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং ৫ বছরের পুরোনো গাড়ি আমদানিতে অবচয়সুবিধা আরও ১৫ শতাংশ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সভাপতি মো. হাবিব উল্লাহ ডন বলেন, ৫৩ বছর ধরে একই শুল্ক নীতিমালা হচ্ছে। সেটার পরিবর্তন হওয়া উচিত। প্রতিবছর শুল্ক বাড়ানো বা কমানো শিল্পের জন্য কাম্য নয়। এর ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য একটি স্মার্ট শুল্ক নীতিমালা প্রয়োজন।
মো. হাবিব উল্লাহ ডন বলেন, গত দুই বছরে ডলারের দাম বাড়ায় গাড়ির আমদানি দাম বেড়েছে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ। আগে যে গাড়ির দাম সাড়ে ১৮ লাখ টাকা ছিল, সেটি এখন ২৬ লাখ টাকা হয়েছে।
বাজেটে বারভিডার দাবি তুলে ধরে সভাপতি ডন বলেন, ২০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়িতে সম্পূরক শুল্ক কমানো হোক। গণপরিবহনের বিকল্প মাইক্রোবাসের সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি শূন্য করা উচিত। পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সাশ্রয়ী হাইব্রিড গাড়ির ডিউটি কমানো এবং ইলেকট্রিক গাড়ির ২০ শতাংশ সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি শূন্য করে দেওয়া উচিত। দেশে পাঁচ বছরের পুরোনো গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে বর্তমানে ৩৫ শতাংশ অবচয়সুবিধা পাওয়া যায়। এটা বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা হলে গাড়ির বাড়তি দামের চাপ কিছুটা লাঘব হবে।
শুল্ক কমালে সরকার অনেক বেশি রাজস্ব পায় বলে জানান মো. হাবিব উল্লাহ ডন। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, একটি গাড়িতে ২০ লাখ ডিউটি হলে ২ হাজার গাড়ি আসে। কিন্তু সরকার যদি ৩ লাখ টাকা ডিউটি কমায় তাহলে ২ হাজারের পরিবর্তে ৩ হাজার গাড়ি আসবে। গাড়ির সংখ্যা বেড়ে গেলে সরকারের রাজস্ব আয় অনেক বৃদ্ধি পায়।
বাজেটে গাড়ির ওপর কর ও শুল্ক সহনীয় পর্যায়ে রাখার দাবি জানিয়েছেন বারভিডার সাবেক সভাপতি আবদুল হক। তিনি বলেন, দেশে গাড়ির ট্যাক্স অনেক বেশি। এ জন্য গাড়ি ব্যবহার করাকে অনেকে ব্যয়বহুল মনে করেন। এ জন্য শুল্ক-কর যেন সহনীয় থাকে। শুল্ক-করের ক্ষেত্রে বড় রকমের পরিবর্তন হলে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি রাজস্বও ঘাটতি হবে।
আবদুল হক জানান, বাংলাদেশের গাড়ির বাজার ৩৫ হাজার। এটা ১ লাখ না হলে গাড়ির নির্মাণ বা অ্যাসেম্বল করা শিল্প গড়ে উঠতে পারবে না। কিন্তু গাড়ি নির্মাণের নামে শুল্কসুবিধা পাচ্ছে কেউ কেউ। বৈষম্য যাতে না হয়, ব্যবসা থেকে ছিটকে না পড়ি এবং সহনীয় দামে মানুষ গাড়ি কিনতে পারেন, এসব বিবেচনা করে নীতি প্রণয়ন করা উচিত।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুঁজিবাজার সংস্কারের উদ্দেশ্যে গত বছরের আগস্টে গঠন করা হয় পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স। সংস্কার কাজে টাস্কফোর্সকে সহযোগিতার জন্য পরবর্তীতে গঠন করা হয় ‘ফোকাস গ্রুপ’। গ্রুপটিতে ১০ জন সদস্য রয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে মৌসুমি ফল আমদানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠকে এই আগ্রহের কথা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লো।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব অর্থনীতির চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশ কিছুটা উন্নতি করতে পেরেছে। গত অর্থবছরের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি কিছুটা গতিপথ বদলেছে। এতে টাকার অঙ্কে জিডিপি বেড়েছে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা। বর্তমান নানা সমস্যার মধ্যে দেশের অর্থনীতি সামান্য প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে...
১০ ঘণ্টা আগেদেশে খাদ্যশস্যের সরকারি মজুত সন্তোষজনক পর্যায়ে থাকায় চলতি বোরো মৌসুমে আগের বছরের তুলনায় কম ধান ও চাল কিনতে যাচ্ছে সরকার। এবার অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ১৪ লাখ টন বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৩ লাখ টন কম। সরকারের লক্ষ্য হলো, মজুত ভারসাম্য বজায় রেখে ন্যায্যমূল্যে...
১০ ঘণ্টা আগে